অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যাকবলিত ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী ধোবাউড়া উপজেলা পরিদর্শন করেছেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এ সময় দুর্গম এলাকার পানিবন্দি পরিবারগুলোতে ত্রাণ বিতরণ করেন তারা।
সোমবার (৭ অক্টোবর) দুপুরে উপজেলার পোড়াকান্দুলিয়া ইউনিয়নের রাউতি ও বতিহালা গ্রামে এই ত্রাণ বিতরণ করা হয়।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল লেনিনের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি দল ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে এই ত্রাণ বিতরণ করে। সংশ্লিষ্ট সূত্র ঢাকা পোস্টকে জানান, এর আগে হালুয়াঘাট উপজেলার ধুরাইল ও কৈচাপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে সেনাবাহিনীর সদস্যরা পানিবন্দি নারী ও শিশুদের উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার ধোবাউড়া উপজেলার দুর্গত এলাকা পরিদর্শন করে ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে। আগামীকালও দুর্গতদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চলমান থাকবে। উপজেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, ধোবাউড়া উপজেলার পোড়াকান্দুলিয়া, বাঘবেড়, সদর ও গোয়াতলা চার ইউনিয়নের প্রায় সাড়ে ৯ হাজার পরিবারের প্রায় অর্ধলক্ষ মানুষ পানিবন্দি। তবে উপজেলার অন্য তিনটি ইউনিয়নে বন্যার পানি ইতোমধ্যে কমতে শুরু করেছে। এতে ১১ হাজার হেক্টর ফসল, ৩৩ কোটি টাকার মাছ এবং ১৪ কিলোমিটার পাকা সড়ক পানিতে তলিয়ে গিয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
ধোবাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত শারমিন বলেন, বন্যাদুর্গতদের মধ্যে সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চলমান আছে। আশা করছি দ্রুত এই পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
সোমবার (৭ অক্টোবর) দুপুরে উপজেলার পোড়াকান্দুলিয়া ইউনিয়নের রাউতি ও বতিহালা গ্রামে এই ত্রাণ বিতরণ করা হয়।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল লেনিনের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি দল ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে এই ত্রাণ বিতরণ করে। সংশ্লিষ্ট সূত্র ঢাকা পোস্টকে জানান, এর আগে হালুয়াঘাট উপজেলার ধুরাইল ও কৈচাপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে সেনাবাহিনীর সদস্যরা পানিবন্দি নারী ও শিশুদের উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার ধোবাউড়া উপজেলার দুর্গত এলাকা পরিদর্শন করে ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে। আগামীকালও দুর্গতদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চলমান থাকবে। উপজেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, ধোবাউড়া উপজেলার পোড়াকান্দুলিয়া, বাঘবেড়, সদর ও গোয়াতলা চার ইউনিয়নের প্রায় সাড়ে ৯ হাজার পরিবারের প্রায় অর্ধলক্ষ মানুষ পানিবন্দি। তবে উপজেলার অন্য তিনটি ইউনিয়নে বন্যার পানি ইতোমধ্যে কমতে শুরু করেছে। এতে ১১ হাজার হেক্টর ফসল, ৩৩ কোটি টাকার মাছ এবং ১৪ কিলোমিটার পাকা সড়ক পানিতে তলিয়ে গিয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
ধোবাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত শারমিন বলেন, বন্যাদুর্গতদের মধ্যে সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চলমান আছে। আশা করছি দ্রুত এই পরিস্থিতির উন্নতি হবে।