লাদেশের ক্রিকেটে পঞ্চপাণ্ডবের একজন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বাকি চারজন আগেই টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন। এবার অবসরের ঘোষণা দিলেন মাহমুদউল্লাহ।
ভারতের বিপক্ষে চলমান সিরিজের পরই ক্রিকেটের ক্ষুদ্র সংস্করণকে বিদায় জানাবেন তিনি। সেই হিসেবে আর মাত্র দুটি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলবেন এই অলরাউন্ডার।
মাহমুদউল্লাহর বিদায়ে অবসান হচ্ছে দীর্ঘ এক অধ্যায়ের। ২০০৭ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু যে যাত্রা, প্রায় দেড় যুগ পর সেটি থামতে চলেছে। এর আগে ২০২১ সালে টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় বলেছিলেন মাহমুদউল্লাহ। বাকি আছে কেবল ওয়ানডে। এই ফরম্যাটের খেলা চালিয়ে যাবেন বলে জানান তিনি।
মাহমুদউল্লাহর বিদায়ে বাংলাদেশ দল একজন বড় খেলোয়াড়কে হারাবে বলে মনে করেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিম। গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে আজ মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) নাজমুল আবেদীন বলেন—‘টি-টোয়েন্টিতে দারুণ একটা ক্যারিয়ার ছিল রিয়াদের। অন্যান্য ফরম্যাটেও। সে টেস্ট থেকে ইতোমধ্যে অবসর নিয়েছে। ভারত সিরিজ শেষে টি-টোয়েন্টি থেকে নেবে। বড় একজন খেলোয়াড়কে হারাতে যাচ্ছি আমরা।’
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মাহমুদউল্লাহ খেলেছেন ১৩৯টি ম্যাচ। ভারতের বিপক্ষে শেষ দুই ম্যাচ খেললে সেটি দাঁড়াবে ১৪১টিতে। বাংলাদেশের জার্সিতে যা সবচেয়ে বেশি টি-টোয়েন্টি খেলার রেকর্ড।
এ সময়ে ব্যাট হাতে তিনি করেছেন করেছেন ২ হাজার ৩৯৫ রান। উইকেট পেয়েছেন ৪০টি। এই ফরম্যাটে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ৫০টি ক্যাচ নেওয়ার রেকর্ডও মাহমুদউল্লাহর দখলে।
ভারতের বিপক্ষে চলমান সিরিজের পরই ক্রিকেটের ক্ষুদ্র সংস্করণকে বিদায় জানাবেন তিনি। সেই হিসেবে আর মাত্র দুটি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলবেন এই অলরাউন্ডার।
মাহমুদউল্লাহর বিদায়ে অবসান হচ্ছে দীর্ঘ এক অধ্যায়ের। ২০০৭ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু যে যাত্রা, প্রায় দেড় যুগ পর সেটি থামতে চলেছে। এর আগে ২০২১ সালে টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় বলেছিলেন মাহমুদউল্লাহ। বাকি আছে কেবল ওয়ানডে। এই ফরম্যাটের খেলা চালিয়ে যাবেন বলে জানান তিনি।
মাহমুদউল্লাহর বিদায়ে বাংলাদেশ দল একজন বড় খেলোয়াড়কে হারাবে বলে মনে করেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিম। গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে আজ মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) নাজমুল আবেদীন বলেন—‘টি-টোয়েন্টিতে দারুণ একটা ক্যারিয়ার ছিল রিয়াদের। অন্যান্য ফরম্যাটেও। সে টেস্ট থেকে ইতোমধ্যে অবসর নিয়েছে। ভারত সিরিজ শেষে টি-টোয়েন্টি থেকে নেবে। বড় একজন খেলোয়াড়কে হারাতে যাচ্ছি আমরা।’
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মাহমুদউল্লাহ খেলেছেন ১৩৯টি ম্যাচ। ভারতের বিপক্ষে শেষ দুই ম্যাচ খেললে সেটি দাঁড়াবে ১৪১টিতে। বাংলাদেশের জার্সিতে যা সবচেয়ে বেশি টি-টোয়েন্টি খেলার রেকর্ড।
এ সময়ে ব্যাট হাতে তিনি করেছেন করেছেন ২ হাজার ৩৯৫ রান। উইকেট পেয়েছেন ৪০টি। এই ফরম্যাটে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ৫০টি ক্যাচ নেওয়ার রেকর্ডও মাহমুদউল্লাহর দখলে।