নবী ইউনুস (আ.)-এর মর্যাদা
নবী ইউনুস (আ.)-এর জীবন মুসলমানদের জন্য এক অসাধারণ শিক্ষার উৎস। কোরআন ও হাদিসে তাঁর জীবনের কাহিনি উল্লেখ করা হয়েছে ধৈর্য, তওবা এবং আল্লাহর করুণার নিদর্শন হিসেবে।
তিনি একসময় আল্লাহর নির্দেশ মেনে নিজ সম্প্রদায়কে সতর্ক করেছিলেন, কিন্তু জনগণ তাঁর আহ্বান মানেনি। হতাশ হয়ে তিনি আল্লাহর অনুমতি ছাড়া সেই স্থান ত্যাগ করেন। এরপর তিনি এক গভীর বিপদে পড়েন—তাঁকে একটি বড় মাছ গিলে ফেলে।
ইউনুস (আ.) গভীর তওবায় আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। তাঁর দোয়া ছিলো, "লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা, ইন্নি কুনতু মিনাজ-জালিমিন" অর্থাৎ, "তোমার ছাড়া কোনো মাবুদ নেই, তুমি পবিত্র, আমি অন্যায়কারীদের অন্তর্ভুক্ত।" আল্লাহ তাঁর তওবা গ্রহণ করেন এবং তাকে মুক্তি দেন। এই ঘটনা আল্লাহর করুণা ও ক্ষমার অসীমতাকে প্রমাণ করে।
নবী ইউনুস (আ.)-এর মর্যাদা এই শিক্ষায় নিহিত যে ধৈর্য ও তওবা আল্লাহর কাছে অত্যন্ত প্রিয়। বিপদে আল্লাহর উপর আস্থা রেখে তাঁর কাছে ফিরে আসাই মুসলমানদের জন্য এক বিশাল দৃষ্টান্ত, যা ইউনুস (আ.) তাঁর জীবনে স্থাপন করেছেন।
নবী ইউনুস (আ.)-এর জীবন মুসলমানদের জন্য এক অসাধারণ শিক্ষার উৎস। কোরআন ও হাদিসে তাঁর জীবনের কাহিনি উল্লেখ করা হয়েছে ধৈর্য, তওবা এবং আল্লাহর করুণার নিদর্শন হিসেবে।
তিনি একসময় আল্লাহর নির্দেশ মেনে নিজ সম্প্রদায়কে সতর্ক করেছিলেন, কিন্তু জনগণ তাঁর আহ্বান মানেনি। হতাশ হয়ে তিনি আল্লাহর অনুমতি ছাড়া সেই স্থান ত্যাগ করেন। এরপর তিনি এক গভীর বিপদে পড়েন—তাঁকে একটি বড় মাছ গিলে ফেলে।
ইউনুস (আ.) গভীর তওবায় আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। তাঁর দোয়া ছিলো, "লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা, ইন্নি কুনতু মিনাজ-জালিমিন" অর্থাৎ, "তোমার ছাড়া কোনো মাবুদ নেই, তুমি পবিত্র, আমি অন্যায়কারীদের অন্তর্ভুক্ত।" আল্লাহ তাঁর তওবা গ্রহণ করেন এবং তাকে মুক্তি দেন। এই ঘটনা আল্লাহর করুণা ও ক্ষমার অসীমতাকে প্রমাণ করে।
নবী ইউনুস (আ.)-এর মর্যাদা এই শিক্ষায় নিহিত যে ধৈর্য ও তওবা আল্লাহর কাছে অত্যন্ত প্রিয়। বিপদে আল্লাহর উপর আস্থা রেখে তাঁর কাছে ফিরে আসাই মুসলমানদের জন্য এক বিশাল দৃষ্টান্ত, যা ইউনুস (আ.) তাঁর জীবনে স্থাপন করেছেন।