নিজ বাড়িতে পৌঁছেছেন সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। বুধবার (১০ অক্টোবর) দুপুর দেড়টার দিকে আইনি প্রক্রিয়া শেষে তিনি সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান। বিকেল ৩টার দিকে শান্তিগঞ্জের বাসভবন হিজল করচে পৌঁছান তিনি।
এম এ মান্নানের বাড়ি ফেরার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তার সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী জুয়েল আহমদ।
তিনি জানান, কারামুক্তির আইনি প্রক্রিয়া শেষে এম এ মান্নানকে নিয়ে প্রাইভেট কারে করে সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জের উদ্দেশে রওনা হই। বিকেল ৩টায় তার সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলার বাড়িতে এসে পৌঁছাই।
এর আগে গতকাল বুধবার ২০ হাজার টাকা মুচলেকায় সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের জামিন মঞ্জুর করেন সুনামগঞ্জের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. হেমায়েত উদ্দিন। জামিন শুনানি শেষে এম এ মান্নানের আইনজী গণমাধ্যমকর্মীদের জানান, বয়স ও অসুস্থতা বিবেচনায় আদালত তাকে জামিন দিয়েছেন। তবে শুনানিতে বাদীপক্ষের আইনজীবীরা অংশগ্রহণ করেননি। তারা দাবি করেছেন, অস্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় তার জামিন শুনানি হয়েছে, এ কারণে তারা বর্জন করেছেন শুনানি।
প্রসঙ্গত, এম এ মান্নানকে গত ১৯ সেপ্টেম্বের রাতে শান্তিগঞ্জ উপজলোর নিজ বাড়ি থেকে আটক করা হয়। পরদিন তাকে সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানায় দ্রুত বিচার আইনে দায়ের করা একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ। পরে আদালতের আদেশে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। ২১ দিন কারাবাসের পর জামিন পান তিনি।
এম এ মান্নানের বাড়ি ফেরার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তার সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী জুয়েল আহমদ।
তিনি জানান, কারামুক্তির আইনি প্রক্রিয়া শেষে এম এ মান্নানকে নিয়ে প্রাইভেট কারে করে সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জের উদ্দেশে রওনা হই। বিকেল ৩টায় তার সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলার বাড়িতে এসে পৌঁছাই।
এর আগে গতকাল বুধবার ২০ হাজার টাকা মুচলেকায় সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের জামিন মঞ্জুর করেন সুনামগঞ্জের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. হেমায়েত উদ্দিন। জামিন শুনানি শেষে এম এ মান্নানের আইনজী গণমাধ্যমকর্মীদের জানান, বয়স ও অসুস্থতা বিবেচনায় আদালত তাকে জামিন দিয়েছেন। তবে শুনানিতে বাদীপক্ষের আইনজীবীরা অংশগ্রহণ করেননি। তারা দাবি করেছেন, অস্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় তার জামিন শুনানি হয়েছে, এ কারণে তারা বর্জন করেছেন শুনানি।
প্রসঙ্গত, এম এ মান্নানকে গত ১৯ সেপ্টেম্বের রাতে শান্তিগঞ্জ উপজলোর নিজ বাড়ি থেকে আটক করা হয়। পরদিন তাকে সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানায় দ্রুত বিচার আইনে দায়ের করা একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ। পরে আদালতের আদেশে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। ২১ দিন কারাবাসের পর জামিন পান তিনি।