এ বছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার লেখক হান কাং। সাহিত্যে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাবান এ পুরস্কারের জন্য তাঁকে মনোনীত করার কারণ হিসেবে নোবেল কমিটি বলেছে, হান কাং তাঁর শক্তিশালী কাব্যিক গদ্যে ঐতিহাসিক যন্ত্রণাদায়ক বিষয়াবলিকে রূপায়ণ করেছেন। মানবজীবনের ভঙ্গুরতাও উঠে এসেছে তাতে।
৫৩ বছর বয়সী হান কাংয়ের লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটে একটি দক্ষিণ কোরীয় সাময়িকীতে একগুচ্ছ কবিতা প্রকাশের মধ্য দিয়ে। ১৯৯৫ সালে ছোটগল্পের সংকলন প্রকাশের মধ্য দিয়ে তাঁর গদ্য পাঠকের সামনে আসে।
পরবর্তী সময়ে হান কাং দীর্ঘাকার গদ্য লেখা শুরু করেন। তাঁর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বইয়ের মধ্যে রয়েছে ‘দ্য ভেজেটারিয়ান’। হান কাংয়ের যেসব বই ইংরেজিতে অনূদিত হয়েছে, সেগুলোর প্রথম দিককার একটি এটি।
হান কাংয়ের এই উপন্যাস ২০১৬ সালে ম্যান বুকার ইন্টারন্যাশনাল পুরস্কার পায়। এই উপন্যাসে তিনি মানুষের নিষ্ঠুরতা নিয়ে আতঙ্কে ভুগতে থাকা এক তরুণীর ‘বৃক্ষের মতো’ বেঁচে থাকার চেষ্টার কথা তুলে ধরেন।
৫৩ বছর বয়সী হান কাংয়ের লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটে একটি দক্ষিণ কোরীয় সাময়িকীতে একগুচ্ছ কবিতা প্রকাশের মধ্য দিয়ে। ১৯৯৫ সালে ছোটগল্পের সংকলন প্রকাশের মধ্য দিয়ে তাঁর গদ্য পাঠকের সামনে আসে।
পরবর্তী সময়ে হান কাং দীর্ঘাকার গদ্য লেখা শুরু করেন। তাঁর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বইয়ের মধ্যে রয়েছে ‘দ্য ভেজেটারিয়ান’। হান কাংয়ের যেসব বই ইংরেজিতে অনূদিত হয়েছে, সেগুলোর প্রথম দিককার একটি এটি।
হান কাংয়ের এই উপন্যাস ২০১৬ সালে ম্যান বুকার ইন্টারন্যাশনাল পুরস্কার পায়। এই উপন্যাসে তিনি মানুষের নিষ্ঠুরতা নিয়ে আতঙ্কে ভুগতে থাকা এক তরুণীর ‘বৃক্ষের মতো’ বেঁচে থাকার চেষ্টার কথা তুলে ধরেন।