দিনাজপুরের সকাল এবার কুয়াশাচ্ছন্ন, যেন একটি মৃদু চাদর দিয়ে ঢাকা। সারাদেশে নভেম্বরের শেষের দিকে শীতের আগমন ঘটলেও হিমালয়ের নিকটবর্তী এই জেলায় অক্টোবর মাসের মাঝামাঝিতেই শীতের আগমনী ইঙ্গিত, স্থানীয়দের মনে উচ্ছ্বাসের রেশ সৃষ্টি করেছে। সকালে ঘর থেকে বের হতেই দেখা যায়, প্রতিটি প্রান্তর কুয়াশায় মোড়া, এবং সূর্যের প্রথম রশ্মি যখন আকাশে উঠে, তখন মনে হয় প্রকৃতি যেন নতুনভাবে সজাগ হচ্ছে।
কিছু জায়গায় কৃষকরা মাঠে কাজ করতে নেমেছেন। কুয়াশার মধ্যে ধান কাটার দৃশ্য সত্যিই চমৎকার। তাদের হাতে কাস্তে আর মুখে হাসি। শীতকালীন এই সময়টিতে তারা নতুন ফসলের জন্য অপেক্ষা করছেন, যা তাদের কঠোর পরিশ্রমের ফল।
কুয়াশার মধ্যে লুকিয়ে থাকা আনন্দে শিশুরূ খেলা করছে। তাদের উচ্ছল কণ্ঠস্বর কুয়াশাকে ভেদ করে শোনা যায়, যেন তারা শীতের আগমনকে স্বাগত জানাচ্ছে। মায়েরা সকালে পিঠে বানানোর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন, এবং এই সময়ের বিশেষ খাবারগুলো নিয়ে আলোচনা করছেন।
দিনাজপুরের কুয়াশাচ্ছন্ন সকাল শুধু শীতের বার্তা নয়, বরং এটি মানুষের সম্পর্ক, সংস্কৃতি এবং জীবনের একটি বিশেষ অধ্যায়। এই মুহূর্তগুলো সত্যিই জীবনের প্রতি নতুন উদ্যম ও আনন্দের সঞ্চার করে। কুয়াশার সাথে শীতের আমেজ দিনাজপুরবাসীর হৃদয়ে একটি উষ্ণ অনুভূতি নিয়ে আসে, যা শীতকালীন স্মৃতির এক নতুন অধ্যায় শুরু করে।
তবে গতবছর উত্তরবঙ্গে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও নিম্নে হওয়ায় বিপাকে পড়তে হয়েছিলো দিনমজুর ও নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোকে।
প্রবল শীত ও কুয়াশায় দরিদ্র পরিবারগুলোর শীত নিবারণ করার পর্যাপ্ত বস্ত্র না থাকায় প্রচণ্ড কষ্টে পার করতে হয়েছে শীতকাল। বিভিন্ন সংস্থা শীতবস্ত্র বিতরণ করলেও তা পর্যাপ্ত ছিলো না এই অঞ্চলের মানুষদের জন্য।
কিছু জায়গায় কৃষকরা মাঠে কাজ করতে নেমেছেন। কুয়াশার মধ্যে ধান কাটার দৃশ্য সত্যিই চমৎকার। তাদের হাতে কাস্তে আর মুখে হাসি। শীতকালীন এই সময়টিতে তারা নতুন ফসলের জন্য অপেক্ষা করছেন, যা তাদের কঠোর পরিশ্রমের ফল।
কুয়াশার মধ্যে লুকিয়ে থাকা আনন্দে শিশুরূ খেলা করছে। তাদের উচ্ছল কণ্ঠস্বর কুয়াশাকে ভেদ করে শোনা যায়, যেন তারা শীতের আগমনকে স্বাগত জানাচ্ছে। মায়েরা সকালে পিঠে বানানোর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন, এবং এই সময়ের বিশেষ খাবারগুলো নিয়ে আলোচনা করছেন।
দিনাজপুরের কুয়াশাচ্ছন্ন সকাল শুধু শীতের বার্তা নয়, বরং এটি মানুষের সম্পর্ক, সংস্কৃতি এবং জীবনের একটি বিশেষ অধ্যায়। এই মুহূর্তগুলো সত্যিই জীবনের প্রতি নতুন উদ্যম ও আনন্দের সঞ্চার করে। কুয়াশার সাথে শীতের আমেজ দিনাজপুরবাসীর হৃদয়ে একটি উষ্ণ অনুভূতি নিয়ে আসে, যা শীতকালীন স্মৃতির এক নতুন অধ্যায় শুরু করে।
তবে গতবছর উত্তরবঙ্গে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও নিম্নে হওয়ায় বিপাকে পড়তে হয়েছিলো দিনমজুর ও নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোকে।
প্রবল শীত ও কুয়াশায় দরিদ্র পরিবারগুলোর শীত নিবারণ করার পর্যাপ্ত বস্ত্র না থাকায় প্রচণ্ড কষ্টে পার করতে হয়েছে শীতকাল। বিভিন্ন সংস্থা শীতবস্ত্র বিতরণ করলেও তা পর্যাপ্ত ছিলো না এই অঞ্চলের মানুষদের জন্য।