চলতি বছরের শুরুর দিকে আদিত্য রয় কাপুরের সঙ্গে সম্পর্কের বিচ্ছেদ ঘটে অনন্যা পাণ্ডের। তারপরে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন অভিনেত্রী। প্রায়ই বিষণ্ন থাকতেন, কান্নাকাটিও করেছেন।
এদিকে কান্নাকাটি করতে নাকি পছন্দই করেন অনন্যা। কান্নার পরে নাকি একটি বিশেষ পরিবর্তন দেখতে পান নিজের মধ্যে। সংবাদমাধ্যমে এমনই মন্তব্য করেছেন অনন্যা।
সম্প্রতি তার ছবি ‘কন্ট্রোল’ মুক্তি পেয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এই ছবির জন্য প্রশংসা পাচ্ছেন অনন্যা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নেপথ্যে লুকিয়ে থাকা কালো জগৎ উঠে এসেছে এই ছবিতে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিশেষ ভূমিকা রয়েছে ছবিতে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও কাঁদো-কাঁদো ছবি পোস্ট করতে পছন্দ করেন অনন্যা। অভিনেত্রী মনে করেন, এই কাঁদো কাঁদো ছবিগুলিতেই নাকি তাকে দেখতে বেশি ভাল লাগে।
অনন্যার মনে করেন, কান্নাকাটি করার পরে ত্বকে অনায়াসে স্বাভাবিক ঔজ্জ্বল্য আসে। তাই দেখতেও বেশি ভাল লাগে। মন ভাঙার পরে অনেক কান্নাকাটি করেছেন। এমনই একদিন কাঁদতে কাঁদতে আয়নার সামনে গিয়ে দাঁড়ান অনন্যা। নিজেকে দেখে নিজেই মুগ্ধ হয়ে যান।
অনন্যা সেই সময় ভেবেছিলেন, ‘আরে আমাকে কাঁদার পরে তো দেখতে তো ভালোই লাগছে।’ এই উপলব্ধির পরে ফের কান্নাকাটি শুরু করেন তিনি। জীবনের সেরা ছবিগুলো নাকি কান্নাকাটি করার পরেই উঠেছে। কারণ অশ্রু স্নান গালে নাকি আলো পড়লে জেল্লা বেড়ে যায় মুহূর্তে।
অনন্যা জানান, উত্তেজিত হয়ে পড়লে তিনি সঙ্গে সঙ্গে নিজের মনের ভাব প্রকাশ করতে পারেন না। নিজেকে সামলাতে না পেরে কান্নাকাটি শুরু করে দেন।
তাই কঠিন পরিস্থিতিতে সঙ্গে সঙ্গে প্রতিক্রিয়া দেন না আর। কিছুটা স্থির হয়ে শান্ত অবস্থা ভাবেন। তার পর নিজের মতামত প্রকাশ করেন।
এদিকে কান্নাকাটি করতে নাকি পছন্দই করেন অনন্যা। কান্নার পরে নাকি একটি বিশেষ পরিবর্তন দেখতে পান নিজের মধ্যে। সংবাদমাধ্যমে এমনই মন্তব্য করেছেন অনন্যা।
সম্প্রতি তার ছবি ‘কন্ট্রোল’ মুক্তি পেয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এই ছবির জন্য প্রশংসা পাচ্ছেন অনন্যা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নেপথ্যে লুকিয়ে থাকা কালো জগৎ উঠে এসেছে এই ছবিতে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিশেষ ভূমিকা রয়েছে ছবিতে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও কাঁদো-কাঁদো ছবি পোস্ট করতে পছন্দ করেন অনন্যা। অভিনেত্রী মনে করেন, এই কাঁদো কাঁদো ছবিগুলিতেই নাকি তাকে দেখতে বেশি ভাল লাগে।
অনন্যার মনে করেন, কান্নাকাটি করার পরে ত্বকে অনায়াসে স্বাভাবিক ঔজ্জ্বল্য আসে। তাই দেখতেও বেশি ভাল লাগে। মন ভাঙার পরে অনেক কান্নাকাটি করেছেন। এমনই একদিন কাঁদতে কাঁদতে আয়নার সামনে গিয়ে দাঁড়ান অনন্যা। নিজেকে দেখে নিজেই মুগ্ধ হয়ে যান।
অনন্যা সেই সময় ভেবেছিলেন, ‘আরে আমাকে কাঁদার পরে তো দেখতে তো ভালোই লাগছে।’ এই উপলব্ধির পরে ফের কান্নাকাটি শুরু করেন তিনি। জীবনের সেরা ছবিগুলো নাকি কান্নাকাটি করার পরেই উঠেছে। কারণ অশ্রু স্নান গালে নাকি আলো পড়লে জেল্লা বেড়ে যায় মুহূর্তে।
অনন্যা জানান, উত্তেজিত হয়ে পড়লে তিনি সঙ্গে সঙ্গে নিজের মনের ভাব প্রকাশ করতে পারেন না। নিজেকে সামলাতে না পেরে কান্নাকাটি শুরু করে দেন।
তাই কঠিন পরিস্থিতিতে সঙ্গে সঙ্গে প্রতিক্রিয়া দেন না আর। কিছুটা স্থির হয়ে শান্ত অবস্থা ভাবেন। তার পর নিজের মতামত প্রকাশ করেন।