বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বাংলাদেশে আমেরিকান কোম্পানিগুলোর আগ্রহ অনেক বেড়েছে বলে জানিয়েছেন এক্সেলারেট এনার্জির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টিভেন কোবোস।
মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) হেয়ার রোডে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় সাক্ষাৎকালে এসব কথা জানান তিনি।
এ সময় বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে ও কার্বন নিঃসরণ প্রক্রিয়ায় আরও বিনিয়োগের পরিকল্পনা, তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) সরবরাহ বৃদ্ধি এবং তা নির্বিঘ্ন রাখতে আগ্রহ প্রকাশ করেন স্টিভেন কোবোস। প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আপনার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বাংলাদেশে আমেরিকান কোম্পানিগুলোর আগ্রহ অনেক বেড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ ব্যবসায়িক পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে কোবোস প্রধান উপদেষ্টাকে অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব গ্রহণের জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি উল্লেখ করেন, এ পদক্ষেপ বাংলাদেশের ব্যবসায়িক পরিবেশের প্রতি আস্থা বাড়াবে।কোবোস বলেন, আপনার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বাংলাদেশে আমেরিকান কোম্পানিগুলোর আগ্রহ অনেক বেড়েছে। তিনি যোগ করেন, যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ ব্যবসায়িক পরিষদের সদস্যসহ শীর্ষস্থানীয় মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো দক্ষিণ এশিয়ার এ দেশে ব্যবসার সম্ভাবনা নিয়ে আশাবাদী।
কোবোস জানান, তার প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে এবং কার্বন নিঃসরণ প্রক্রিয়ায় আরও বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছে। কোম্পানি দেশের তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) সরবরাহ বাড়াতে এবং তা নির্বিঘ্ন রাখতে আগ্রহী।
এক্সেলারেট এনার্জি ইতোমধ্যে বাংলাদেশের দুটি অফশোর ফ্লোটিং স্টোরেজ এবং রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিটে বিনিয়োগ করেছে, যা প্রতিদিন ১.১ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করে। এটি দেশের মোট গ্যাস সরবরাহের প্রায় ৩৪ শতাংশ। অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস মার্কিন বিনিয়োগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, তার সরকার দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ ও ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নত করতে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে।
অধ্যাপক ইউনূস কোবোস ও তার প্রতিনিধি দলের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা সঠিক সময়ে এসেছেন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ ব্যবসায়িক পরিষদের একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, যেখানে তিনি পরিষদের ৫০ সদস্য, যাদের মধ্যে বেশ কয়েকটি শীর্ষস্থানীয় মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানিও রয়েছে, তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানান।
সাক্ষাতের সময় স্টিভেন কোবোসের সঙ্গে ছিলেন এক্সেলারেট এনার্জির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা। তাদের মধ্যে ছিলেন পিটার হাস, যিনি বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ছিলেন এবং বর্তমানে এক্সেলারেট এনার্জির কৌশলগত উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দিয়েছেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট ডেরেক ওয়াং ও র্যামন ওয়াংডি এবং কান্ট্রি ম্যানেজার হাবিব ভূঁইয়া।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন- এসডিজি বিষয়ক সিনিয়র সচিব লামিয়া মুরশেদ, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী এবং জ্বালানি সচিব সাইফুল ইসলাম।
মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) হেয়ার রোডে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় সাক্ষাৎকালে এসব কথা জানান তিনি।
এ সময় বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে ও কার্বন নিঃসরণ প্রক্রিয়ায় আরও বিনিয়োগের পরিকল্পনা, তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) সরবরাহ বৃদ্ধি এবং তা নির্বিঘ্ন রাখতে আগ্রহ প্রকাশ করেন স্টিভেন কোবোস। প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আপনার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বাংলাদেশে আমেরিকান কোম্পানিগুলোর আগ্রহ অনেক বেড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ ব্যবসায়িক পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে কোবোস প্রধান উপদেষ্টাকে অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব গ্রহণের জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি উল্লেখ করেন, এ পদক্ষেপ বাংলাদেশের ব্যবসায়িক পরিবেশের প্রতি আস্থা বাড়াবে।কোবোস বলেন, আপনার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বাংলাদেশে আমেরিকান কোম্পানিগুলোর আগ্রহ অনেক বেড়েছে। তিনি যোগ করেন, যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ ব্যবসায়িক পরিষদের সদস্যসহ শীর্ষস্থানীয় মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো দক্ষিণ এশিয়ার এ দেশে ব্যবসার সম্ভাবনা নিয়ে আশাবাদী।
কোবোস জানান, তার প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে এবং কার্বন নিঃসরণ প্রক্রিয়ায় আরও বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছে। কোম্পানি দেশের তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) সরবরাহ বাড়াতে এবং তা নির্বিঘ্ন রাখতে আগ্রহী।
এক্সেলারেট এনার্জি ইতোমধ্যে বাংলাদেশের দুটি অফশোর ফ্লোটিং স্টোরেজ এবং রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিটে বিনিয়োগ করেছে, যা প্রতিদিন ১.১ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করে। এটি দেশের মোট গ্যাস সরবরাহের প্রায় ৩৪ শতাংশ। অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস মার্কিন বিনিয়োগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, তার সরকার দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ ও ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নত করতে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে।
অধ্যাপক ইউনূস কোবোস ও তার প্রতিনিধি দলের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা সঠিক সময়ে এসেছেন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ ব্যবসায়িক পরিষদের একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, যেখানে তিনি পরিষদের ৫০ সদস্য, যাদের মধ্যে বেশ কয়েকটি শীর্ষস্থানীয় মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানিও রয়েছে, তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানান।
সাক্ষাতের সময় স্টিভেন কোবোসের সঙ্গে ছিলেন এক্সেলারেট এনার্জির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা। তাদের মধ্যে ছিলেন পিটার হাস, যিনি বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ছিলেন এবং বর্তমানে এক্সেলারেট এনার্জির কৌশলগত উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দিয়েছেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট ডেরেক ওয়াং ও র্যামন ওয়াংডি এবং কান্ট্রি ম্যানেজার হাবিব ভূঁইয়া।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন- এসডিজি বিষয়ক সিনিয়র সচিব লামিয়া মুরশেদ, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী এবং জ্বালানি সচিব সাইফুল ইসলাম।