ইসলাম আল্লাহর কাছে একমাত্র মনোনীত ধর্ম। হজরত মুহাম্মদ সা.নবী হিসেবে আগমনের পর ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো ধর্ম গ্রহণযোগ্য নয়। এর মাধ্যমেই আল্লাহ তায়ালা ধর্মের পূর্ণতা দান করেছেন।
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বিন পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বিন মনোনীত করলাম।’ (সূরা মায়িদা, আয়াত : ৩)।
এই আয়াতটি নাজিল হয়েছিল বিদায়ের হজের সময় আরাফা দিবসে। এই দিন সমবেত সাহাবিদের উদ্দ্যেশে আল্লাহর রাসূল সা. বলেছিলেন, ‘আমার সম্পর্কে তোমরা জিজ্ঞাসিত হলে তখন তোমরা কি বলবে?’ ?
সাহাবিরা সমবেত কণ্ঠে বলে উঠেন, ‘আমরা সাক্ষ্য দেব যে আপনি (আল্লাহর বাণী) পৌঁছিয়েছেন, আপনার হক আদায় করেছেন এবং সদুপদেশ দিয়েছেন। ’ তারপর তিনি তর্জনী আকাশের দিকে তুলে লোকদের ইশারা করে বললেন, ‘ইয়া আল্লাহ! তুমি সাক্ষী থেকো। ’ তিনি তিনবার এরূপ বলেন। (মুসলিম, হাদিস : ৩০০৯)আরাফার ময়দানে সাহাবিরা সমস্বরে রাসূল সা.-এর পক্ষে সাক্ষী দিলেও তাঁদের ইসলামের পথে আনতে রাসূল সা.-কে নবুয়ত লাভের পর থেকে পুরোটা সময় কষ্ট করতে হয়েছে। নিজের স্বজন, এলাকা, বাইরের মানুষ সবাই তাঁর শত্রুতায় লিপ্ত হয়েছে। শত্রুতার চরম পর্যায়ে তাঁকে নিজ মাতৃভূমি ছেড়ে মদিনায় গিয়ে আশ্রয় নিতে হয়েছিল। তবে তিনি কখনো দমে যাননি, মানুষকে আল্লাহর পথের আহ্বান করে গেছেন বারবার। যখনই তাঁর ডাকে সাড়া দিয়ে ইসলাম গ্রহণ করতেন। তিনি তাঁকে আল্লাহর বিধান পালনের নির্দেশ দিতেন।
এক হাদিসে তারেক ইবনে আশ্য়াম রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন—
কেউ ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হলে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাকে নামাজ শিখাতেন। তারপর তাকে এই দোয়া পাঠ করতে আদেশ করতেন—
اَللهم اغْفِرْ لِي، وَارْحَمْنِي، وَاهْدِني، وَعَافِني، وَارْزُقْنِي
উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মাগ্ফিরলী, অরহামনী, অহদিনী, অ-আ-ফিনী, অরযুক্বনী।’
অর্থ : হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা কর, আমার প্রতি দয়া কর, আমাকে সঠিক পথ দেখাও, আমাকে নিরাপত্তা দান কর এবং আমাকে জীবিকা দাও। (মুসলিম ২৬৯৭, ইবনু মাজাহ ৩৮৪৫, আহমাদ ১৫৪৪৮, ২৫৬৭০)
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বিন পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বিন মনোনীত করলাম।’ (সূরা মায়িদা, আয়াত : ৩)।
এই আয়াতটি নাজিল হয়েছিল বিদায়ের হজের সময় আরাফা দিবসে। এই দিন সমবেত সাহাবিদের উদ্দ্যেশে আল্লাহর রাসূল সা. বলেছিলেন, ‘আমার সম্পর্কে তোমরা জিজ্ঞাসিত হলে তখন তোমরা কি বলবে?’ ?
সাহাবিরা সমবেত কণ্ঠে বলে উঠেন, ‘আমরা সাক্ষ্য দেব যে আপনি (আল্লাহর বাণী) পৌঁছিয়েছেন, আপনার হক আদায় করেছেন এবং সদুপদেশ দিয়েছেন। ’ তারপর তিনি তর্জনী আকাশের দিকে তুলে লোকদের ইশারা করে বললেন, ‘ইয়া আল্লাহ! তুমি সাক্ষী থেকো। ’ তিনি তিনবার এরূপ বলেন। (মুসলিম, হাদিস : ৩০০৯)আরাফার ময়দানে সাহাবিরা সমস্বরে রাসূল সা.-এর পক্ষে সাক্ষী দিলেও তাঁদের ইসলামের পথে আনতে রাসূল সা.-কে নবুয়ত লাভের পর থেকে পুরোটা সময় কষ্ট করতে হয়েছে। নিজের স্বজন, এলাকা, বাইরের মানুষ সবাই তাঁর শত্রুতায় লিপ্ত হয়েছে। শত্রুতার চরম পর্যায়ে তাঁকে নিজ মাতৃভূমি ছেড়ে মদিনায় গিয়ে আশ্রয় নিতে হয়েছিল। তবে তিনি কখনো দমে যাননি, মানুষকে আল্লাহর পথের আহ্বান করে গেছেন বারবার। যখনই তাঁর ডাকে সাড়া দিয়ে ইসলাম গ্রহণ করতেন। তিনি তাঁকে আল্লাহর বিধান পালনের নির্দেশ দিতেন।
এক হাদিসে তারেক ইবনে আশ্য়াম রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন—
কেউ ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হলে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাকে নামাজ শিখাতেন। তারপর তাকে এই দোয়া পাঠ করতে আদেশ করতেন—
اَللهم اغْفِرْ لِي، وَارْحَمْنِي، وَاهْدِني، وَعَافِني، وَارْزُقْنِي
উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মাগ্ফিরলী, অরহামনী, অহদিনী, অ-আ-ফিনী, অরযুক্বনী।’
অর্থ : হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা কর, আমার প্রতি দয়া কর, আমাকে সঠিক পথ দেখাও, আমাকে নিরাপত্তা দান কর এবং আমাকে জীবিকা দাও। (মুসলিম ২৬৯৭, ইবনু মাজাহ ৩৮৪৫, আহমাদ ১৫৪৪৮, ২৫৬৭০)