মা ইলিশসহ ৪৭৫ প্রজাতির মাছের প্রজনন নিশ্চিতে ২২ দিনের মৎস্য অবরোধ চলাকালে বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ করে মাছ শিকারের অপরাধে ভারতীয় পতাকাবাহী দুটি ফিশিং ট্রলারসহ ৩১ জেলেকে আটক করেছে নৌ বাহিনী।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) বেলা ১১টায় পায়রা বন্দরের জেটিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে নৌবাহিনী।
বানৌজা শহিদ আখতার উদ্দিন জাহাজের কমান্ডিং অফিসার লে. মো. মোসিউল ইসলাম বলেন, গত ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশ নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ বিএনএস শহীদ আখতার উদ্দিন নিয়মিত প্যাট্রোলিং চলাকালে জাহাজটির রাডারে সন্দেহজনক ট্রলারের উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। ট্রলার দুটির তথ্যাদি বিশ্লেষণ করে বিদেশি পতাকাবাহী ট্রলার হিসেবে শনাক্ত করা হয়। এ সময় ট্রলার দুটি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে নৌবাহিনী জাহাজ শহীদ আখতার উদ্দিন ধাওয়া করে বাংলাদেশের জলসীমার অভ্যন্তরেই আটক করতে সক্ষম হয়। আটককৃত ট্রলার দুটি ভারতীয় পতাকাবাহী ফিশিং ট্রলার। ট্রলারে মোট ৩১ জন সদস্য ছিলেন। তাদের সবাই ভারতীয় নাগরিক। পরবর্তীতে আটককৃত ফিশিং ট্রলার দুটি পটুয়াখালীতে নিয়ে আসা হয় এবং যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আটককৃত ফিশিং ট্রলার ও জেলেদের কলাপাড়া থানায় হস্তান্তর করা হয়।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার অপু সাহা বলেন, নৌবাহিনী আটক জেলেদের থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে। এ বিষয়ে নিয়মিত মামলা দায়ের করা হবে। আদালতের বিচারক সিদ্ধান্ত দেবেন এই মামলার পরবর্তী কার্যক্রম কী হবে। আপাতত আলমতসহ ট্রলার ও জেলেদের থানায় হস্তান্তর করা হবে।
এ বিষয়ে কলাপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জুয়েল ইসলাম বলেন, মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা চলমান রয়েছে। নিষেধাজ্ঞাকালীন সময়ে বাংলাদেশের জলসীমায় অনুপ্রবেশ করায় বঙ্গোপসাগরে অভিযান চালিয়ে ভারতীয় দুটি ট্রলারসহ ৩১ জেলেকে আটক করেছে নৌবাহিনী। এখন নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে এজাহার দায়ের করা হয়নি। এজাহার পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আটক জেলেদের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, আটক জেলেরা সকলে পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) বেলা ১১টায় পায়রা বন্দরের জেটিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে নৌবাহিনী।
বানৌজা শহিদ আখতার উদ্দিন জাহাজের কমান্ডিং অফিসার লে. মো. মোসিউল ইসলাম বলেন, গত ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশ নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ বিএনএস শহীদ আখতার উদ্দিন নিয়মিত প্যাট্রোলিং চলাকালে জাহাজটির রাডারে সন্দেহজনক ট্রলারের উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। ট্রলার দুটির তথ্যাদি বিশ্লেষণ করে বিদেশি পতাকাবাহী ট্রলার হিসেবে শনাক্ত করা হয়। এ সময় ট্রলার দুটি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে নৌবাহিনী জাহাজ শহীদ আখতার উদ্দিন ধাওয়া করে বাংলাদেশের জলসীমার অভ্যন্তরেই আটক করতে সক্ষম হয়। আটককৃত ট্রলার দুটি ভারতীয় পতাকাবাহী ফিশিং ট্রলার। ট্রলারে মোট ৩১ জন সদস্য ছিলেন। তাদের সবাই ভারতীয় নাগরিক। পরবর্তীতে আটককৃত ফিশিং ট্রলার দুটি পটুয়াখালীতে নিয়ে আসা হয় এবং যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আটককৃত ফিশিং ট্রলার ও জেলেদের কলাপাড়া থানায় হস্তান্তর করা হয়।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার অপু সাহা বলেন, নৌবাহিনী আটক জেলেদের থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে। এ বিষয়ে নিয়মিত মামলা দায়ের করা হবে। আদালতের বিচারক সিদ্ধান্ত দেবেন এই মামলার পরবর্তী কার্যক্রম কী হবে। আপাতত আলমতসহ ট্রলার ও জেলেদের থানায় হস্তান্তর করা হবে।
এ বিষয়ে কলাপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জুয়েল ইসলাম বলেন, মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা চলমান রয়েছে। নিষেধাজ্ঞাকালীন সময়ে বাংলাদেশের জলসীমায় অনুপ্রবেশ করায় বঙ্গোপসাগরে অভিযান চালিয়ে ভারতীয় দুটি ট্রলারসহ ৩১ জেলেকে আটক করেছে নৌবাহিনী। এখন নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে এজাহার দায়ের করা হয়নি। এজাহার পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আটক জেলেদের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, আটক জেলেরা সকলে পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা।