পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান হিসাবে অতিরিক্ত আইজিপি মো. মতিউর রহমান শেখ যোগদান করেছেন।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) মতিউর রহমান শেখ সিআইডিতে যোগদান করেন। দায়িত্বভার গ্রহণের পর সিআইডির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরিচিতি সভায় অংশগ্রহণ করেন এবং সার্বিক নির্দেশনা প্রদান করেন।
এ সময় অতিরিক্ত আইজিপি কুসুম দেওয়ান (নৌ-পুলিশে বদলির আদেশপ্রাপ্ত), ডিআইজি, অতিরিক্ত ডিআইজি, বিশেষ পুলিশ সুপারসহ বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। মতিউর রহমান শেখ গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের নারগানা গ্রামের মৃত হাফিজ উদ্দিন ডাক্তারের ছেলে। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
এছাড়াও ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতকোত্তর (এমবিএ) এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড ক্রিমিনাল জাস্টিস স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। বিসিএস ১২তম ব্যাচের কর্মকর্তা ১৯৯১ সালে পুলিশ ক্যাডারে সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান করেন মো. মতিউর রহমান শেখ। তিনি পুলিশ সুপার হিসেবে বগুড়া জেলায় দায়িত্ব পালন করেছেন।
এছাড়াও জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের পূর্ব তিমুর ও লাইবেরিয়ায় শান্তিরক্ষী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
কর্মজীবনের ৮ বছর বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও উন্নয়ন কার্যক্রমে দায়িত্ব পালন করেন।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) মতিউর রহমান শেখ সিআইডিতে যোগদান করেন। দায়িত্বভার গ্রহণের পর সিআইডির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরিচিতি সভায় অংশগ্রহণ করেন এবং সার্বিক নির্দেশনা প্রদান করেন।
এ সময় অতিরিক্ত আইজিপি কুসুম দেওয়ান (নৌ-পুলিশে বদলির আদেশপ্রাপ্ত), ডিআইজি, অতিরিক্ত ডিআইজি, বিশেষ পুলিশ সুপারসহ বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। মতিউর রহমান শেখ গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের নারগানা গ্রামের মৃত হাফিজ উদ্দিন ডাক্তারের ছেলে। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
এছাড়াও ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতকোত্তর (এমবিএ) এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড ক্রিমিনাল জাস্টিস স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। বিসিএস ১২তম ব্যাচের কর্মকর্তা ১৯৯১ সালে পুলিশ ক্যাডারে সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান করেন মো. মতিউর রহমান শেখ। তিনি পুলিশ সুপার হিসেবে বগুড়া জেলায় দায়িত্ব পালন করেছেন।
এছাড়াও জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের পূর্ব তিমুর ও লাইবেরিয়ায় শান্তিরক্ষী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
কর্মজীবনের ৮ বছর বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও উন্নয়ন কার্যক্রমে দায়িত্ব পালন করেন।