দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলার পচ্চিম গোবিন্দপুর চকপাড়ার এক প্রান্তিক কৃষক বাবুল। তার গল্পটা সফলতার মুকুট পরা এক উদাহরণ। মাত্র ১০ শতাংশ জমিতে ৭ হাজার টাকার ক্ষুদ্র বিনিয়োগে বেগুন চাষ শুরু করেন তিনি।
আজ পর্যন্ত বাবুল সেই জমি থেকে বেগুন বিক্রি করেছেন ২৪ হাজার টাকার। এখানেই শেষ নয়! সামনে আরো ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার বেগুন বিক্রির আশা করছেন তিনি। ছোট পরিসরে এমন সফলতা এনে দিয়েছে তাকে এক নতুন পথের দিশা।
বাবুল বলেন, “এমন লাভের ফল পেতে হলে প্রথমেই প্রয়োজন সঠিক যত্ন আর পরিকল্পনা।” তার মতে, বেগুন চাষের সহজ প্রক্রিয়া এবং তুলনামূলক কম খরচে এতো লাভ সম্ভব হয়েছে।
প্রকৃতি যদি সদয় থাকে এবং যথাযথ যত্ন নেওয়া হয়, তবে বেগুন চাষ হতে পারে গ্রামীণ অর্থনীতির বড় হাতিয়ার। বাবুলের মতো আরো অনেকেই এমন চাষাবাদে নিজেদের ভাগ্যের চাকা ঘোরাচ্ছেন।
ছোট বিনিয়োগ, বড় লাভ
আজ পর্যন্ত বাবুল সেই জমি থেকে বেগুন বিক্রি করেছেন ২৪ হাজার টাকার। এখানেই শেষ নয়! সামনে আরো ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার বেগুন বিক্রির আশা করছেন তিনি। ছোট পরিসরে এমন সফলতা এনে দিয়েছে তাকে এক নতুন পথের দিশা।
বাবুল বলেন, “এমন লাভের ফল পেতে হলে প্রথমেই প্রয়োজন সঠিক যত্ন আর পরিকল্পনা।” তার মতে, বেগুন চাষের সহজ প্রক্রিয়া এবং তুলনামূলক কম খরচে এতো লাভ সম্ভব হয়েছে।
প্রকৃতি যদি সদয় থাকে এবং যথাযথ যত্ন নেওয়া হয়, তবে বেগুন চাষ হতে পারে গ্রামীণ অর্থনীতির বড় হাতিয়ার। বাবুলের মতো আরো অনেকেই এমন চাষাবাদে নিজেদের ভাগ্যের চাকা ঘোরাচ্ছেন।
ছোট বিনিয়োগ, বড় লাভ