বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের কর্মীদের ব্ল্যাকআউট: ‘কমপ্লিট শাটডাউন’-এর আলটিমেটাম
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (বিআরইবি) কর্মীরা গত বৃহস্পতিবার ব্ল্যাকআউট কর্মসূচি পালন করেছেন, যা তাদের নেতাদের চাকরিচ্যুতি ও গ্রেফতার নিয়ে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদ হিসেবে এসেছে। তারা ১২ ঘণ্টার মধ্যে তাদের দাবি পূরণ না হলে সারা দেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালনের আলটিমেটাম দিয়েছেন।
আন্দোলনকারীরা জানাচ্ছেন, তারা জানুয়ারি মাস থেকে জরুরি সেবা চালু রেখে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন চালিয়ে আসছিলেন। তবে কর্তৃপক্ষের কাছে তাদের দাবি মেনে নেওয়ার জন্য চাপ দিলে কর্তৃপক্ষ তাদের প্রতি উদাসীন হয়ে থাকে। আন্দোলনের চার সমন্বয়ক দুই প্রধান দাবি তুলে ধরেছেন: বিআরইবির চেয়ারম্যানকে অপসারণ করা এবং ২০ জন চাকরিচ্যুত কর্মীকে পুনর্বহাল করা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. আবু ছায়েম জানান, তারা অফিসিয়ালি ব্ল্যাকআউট পালন করেননি, তবে তাদের মহাব্যবস্থাপক ও উপমহাব্যবস্থাপককে বরখাস্ত করার পর কর্মকর্তাদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারীরা পদুয়ার বাজার বিশ্বরোডে বিক্ষোভ করছেন। কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুতের ১২ ঘণ্টার আলটিমেটাম প্রত্যাখ্যান হলে কর্মচারীরা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
ব্ল্যাকআউটের ফলে ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মধ্যে ১৭টির গ্রাহক বিদ্যুতহীন অবস্থায় আছেন, যা প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ মানুষের জীবনযাত্রাকে বিপর্যস্ত করে ফেলেছে।
সর্বশেষ, আন্দোলনকারীরা প্রধান উপদেষ্টা, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা এবং বিদ্যুৎ সচিবের সঙ্গে আলোচনা করার জন্য চিঠি পাঠিয়েছেন, তবে এখনও পর্যন্ত তাদের কোনো সাড়া মেলেনি।
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (বিআরইবি) কর্মীরা গত বৃহস্পতিবার ব্ল্যাকআউট কর্মসূচি পালন করেছেন, যা তাদের নেতাদের চাকরিচ্যুতি ও গ্রেফতার নিয়ে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদ হিসেবে এসেছে। তারা ১২ ঘণ্টার মধ্যে তাদের দাবি পূরণ না হলে সারা দেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালনের আলটিমেটাম দিয়েছেন।
আন্দোলনকারীরা জানাচ্ছেন, তারা জানুয়ারি মাস থেকে জরুরি সেবা চালু রেখে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন চালিয়ে আসছিলেন। তবে কর্তৃপক্ষের কাছে তাদের দাবি মেনে নেওয়ার জন্য চাপ দিলে কর্তৃপক্ষ তাদের প্রতি উদাসীন হয়ে থাকে। আন্দোলনের চার সমন্বয়ক দুই প্রধান দাবি তুলে ধরেছেন: বিআরইবির চেয়ারম্যানকে অপসারণ করা এবং ২০ জন চাকরিচ্যুত কর্মীকে পুনর্বহাল করা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. আবু ছায়েম জানান, তারা অফিসিয়ালি ব্ল্যাকআউট পালন করেননি, তবে তাদের মহাব্যবস্থাপক ও উপমহাব্যবস্থাপককে বরখাস্ত করার পর কর্মকর্তাদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারীরা পদুয়ার বাজার বিশ্বরোডে বিক্ষোভ করছেন। কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুতের ১২ ঘণ্টার আলটিমেটাম প্রত্যাখ্যান হলে কর্মচারীরা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
ব্ল্যাকআউটের ফলে ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মধ্যে ১৭টির গ্রাহক বিদ্যুতহীন অবস্থায় আছেন, যা প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ মানুষের জীবনযাত্রাকে বিপর্যস্ত করে ফেলেছে।
সর্বশেষ, আন্দোলনকারীরা প্রধান উপদেষ্টা, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা এবং বিদ্যুৎ সচিবের সঙ্গে আলোচনা করার জন্য চিঠি পাঠিয়েছেন, তবে এখনও পর্যন্ত তাদের কোনো সাড়া মেলেনি।