দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নে পেঁপে চাষে সফলতার স্বপ্ন দেখছেন চাষী আশরাফুল আলম। সম্প্রতি তিনি বাবু জাতের পেঁপের চারা রোপণ করেছেন এবং ৭৫ শতক জমিতে প্রায় ১৫০০ চারা লাগিয়েছেন। তার কঠোর পরিশ্রম ও সঠিক পরিচর্যার ফলে বর্তমানে পেঁপে গাছে ব্যাপক ফলন দেখা যাচ্ছে, যা তাকে একটি লাভজনক ব্যবসা গড়তে সাহায্য করছে।
আশরাফুল আলম জানান, কাঁচা পেঁপে সবজি হিসেবে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করেন এবং পরিপক্ক পেঁপে থেকে আধুনিক পদ্ধতিতে বীজ সংগ্রহ করে সেগুলোরও বিক্রি করছেন। এতে তার আয় বেশ বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং বাজারে তার চাষকৃত পেঁপের চাহিদা ক্রমাগত বাড়ছে। তিনি আরও বলেন, "পেঁপে চাষে সঠিক যত্ন ও পরিচর্যা করতে পারলে এটি একটি লাভজনক ফসল হতে পারে।"
তবে, কিছু গাছে রোগ দেখা দেওয়ার কারণে তিনি কিছুটা উদ্বিগ্ন। রোগ প্রতিরোধে তিনি নিয়মিত গাছের পর্যালোচনা করছেন এবং কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন। তার মতে, গাছের নিয়মিত যত্ন ও রোগ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিয়ে ফসলের ক্ষতি এড়ানো সম্ভব।
আশরাফুল আলমের এই উদ্যোগ এলাকার অন্যান্য চাষীদের জন্য একটি উদাহরণ হিসেবে কাজ করছে।তার এই সফলতা অন্যান্য কৃষকদের জন্য উৎসাহব্যঞ্জক হবে এবং কৃষি খাতে নতুন দিকনির্দেশনা দিতে পারে।
আশরাফুল আশাবাদী যে, ভবিষ্যতে তিনি আরও ভালো ফলন পাবেন এবং তার পেঁপে চাষ আরও বিস্তৃত হবে। তার উদ্যম ও পরিশ্রম স্থানীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে এবং অন্যান্য কৃষকদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করছে।
আশরাফুল আলম জানান, কাঁচা পেঁপে সবজি হিসেবে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করেন এবং পরিপক্ক পেঁপে থেকে আধুনিক পদ্ধতিতে বীজ সংগ্রহ করে সেগুলোরও বিক্রি করছেন। এতে তার আয় বেশ বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং বাজারে তার চাষকৃত পেঁপের চাহিদা ক্রমাগত বাড়ছে। তিনি আরও বলেন, "পেঁপে চাষে সঠিক যত্ন ও পরিচর্যা করতে পারলে এটি একটি লাভজনক ফসল হতে পারে।"
তবে, কিছু গাছে রোগ দেখা দেওয়ার কারণে তিনি কিছুটা উদ্বিগ্ন। রোগ প্রতিরোধে তিনি নিয়মিত গাছের পর্যালোচনা করছেন এবং কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন। তার মতে, গাছের নিয়মিত যত্ন ও রোগ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিয়ে ফসলের ক্ষতি এড়ানো সম্ভব।
আশরাফুল আলমের এই উদ্যোগ এলাকার অন্যান্য চাষীদের জন্য একটি উদাহরণ হিসেবে কাজ করছে।তার এই সফলতা অন্যান্য কৃষকদের জন্য উৎসাহব্যঞ্জক হবে এবং কৃষি খাতে নতুন দিকনির্দেশনা দিতে পারে।
আশরাফুল আশাবাদী যে, ভবিষ্যতে তিনি আরও ভালো ফলন পাবেন এবং তার পেঁপে চাষ আরও বিস্তৃত হবে। তার উদ্যম ও পরিশ্রম স্থানীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে এবং অন্যান্য কৃষকদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করছে।