পটুয়াখালীতে বাজার মনিটরিং: সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণে জেলা প্রশাসনের কার্যক্রম
পটুয়াখালীতে জেলা প্রশাসন নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ ও সিন্ডিকেট বন্ধে একটি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছে। ১৮ অক্টোবর শুক্রবার সকালে শহরের পৌর নিউমার্কেট এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। এ সময় চার অসাধু ব্যবসায়ীকে ১০ হাজার টাকা করে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এ অভিযান জেলা প্রশাসক মো. আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীন এর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে কাঁচা বাজার, মাছ, মাংস ও ফলের বাজার মনিটরিং করা হয়। ফড়িয়াদের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, কৃষকদের স্বার্থ রক্ষায় এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এই কার্যক্রম শুরু হয় ১৭ অক্টোবর রাতে ঢাকা পোস্টে প্রকাশিত এক সংবাদ প্রতিবেদনকে কেন্দ্র করে, যেখানে বাজারের সিন্ডিকেট ও কৃষকদের সমস্যার কথা তুলে ধরা হয়েছিল। সংবাদ প্রকাশের পর জেলা প্রশাসন তৎপর হয়ে ওঠে এবং জেলা টাস্কফোর্স কমিটি বাজার মনিটরিং কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে।
এদিকে, সাধারণ কৃষকরা প্রশাসনের এই উদ্যোগে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। তারা মনে করছেন, প্রশাসনের কার্যক্রম অব্যাহত থাকলে বাজারের সিন্ডিকেট দ্রুত বন্ধ হবে। কৃষক মো. হানিফ বলেন, “ডিসি স্যার আমাদের বলেছেন ফড়িয়াদের কাছে সবজি বিক্রি না করতে, যাতে আমরা সরাসরি ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করতে পারি।”
জেলা প্রশাসক বলেন, “আমরা চেষ্টা করছি কৃষক ও ভোক্তাদের মধ্যে একটি সুষম সমন্বয় করতে, যাতে দ্রব্যমূল্য সাধারণ ক্রেতাদের নাগালে থাকে।”
পটুয়াখালীতে জেলা প্রশাসন নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ ও সিন্ডিকেট বন্ধে একটি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছে। ১৮ অক্টোবর শুক্রবার সকালে শহরের পৌর নিউমার্কেট এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। এ সময় চার অসাধু ব্যবসায়ীকে ১০ হাজার টাকা করে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এ অভিযান জেলা প্রশাসক মো. আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীন এর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে কাঁচা বাজার, মাছ, মাংস ও ফলের বাজার মনিটরিং করা হয়। ফড়িয়াদের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, কৃষকদের স্বার্থ রক্ষায় এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এই কার্যক্রম শুরু হয় ১৭ অক্টোবর রাতে ঢাকা পোস্টে প্রকাশিত এক সংবাদ প্রতিবেদনকে কেন্দ্র করে, যেখানে বাজারের সিন্ডিকেট ও কৃষকদের সমস্যার কথা তুলে ধরা হয়েছিল। সংবাদ প্রকাশের পর জেলা প্রশাসন তৎপর হয়ে ওঠে এবং জেলা টাস্কফোর্স কমিটি বাজার মনিটরিং কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে।
এদিকে, সাধারণ কৃষকরা প্রশাসনের এই উদ্যোগে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। তারা মনে করছেন, প্রশাসনের কার্যক্রম অব্যাহত থাকলে বাজারের সিন্ডিকেট দ্রুত বন্ধ হবে। কৃষক মো. হানিফ বলেন, “ডিসি স্যার আমাদের বলেছেন ফড়িয়াদের কাছে সবজি বিক্রি না করতে, যাতে আমরা সরাসরি ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করতে পারি।”
জেলা প্রশাসক বলেন, “আমরা চেষ্টা করছি কৃষক ও ভোক্তাদের মধ্যে একটি সুষম সমন্বয় করতে, যাতে দ্রব্যমূল্য সাধারণ ক্রেতাদের নাগালে থাকে।”