টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নতুন চ্যাম্পিয়ন পেতে যাচ্ছে নারী ক্রিকেট। গতকাল শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) রাতে রোমাঞ্চকর দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৮ রানে হারিয়ে ১৪ বছর পর ফাইনাল নিশ্চিত করে নিউজিল্যান্ড।
২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ৬ রানে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। আট বছর পর তারই প্রতিশোধ নিল দলটি।
মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম দুই আসর ২০০৯ ও ২০১০–এ ফাইনাল খেলেছিল নিউজিল্যান্ড। ২০০৯ বিশ্বকাপে ফাইনালে তারা হেরেছিল ইংল্যান্ডের কাছে, পরেরবার অস্ট্রেলিয়ার কাছে। এবার ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা। তাই এবার নিশ্চিত নতুন চ্যাম্পিয়নই পেতে যাচ্ছে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আগামীকাল দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ফাইনালে সাক্ষাৎ হবে এই দু’দলের। শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে আগে ব্যাটিং করে নিউজিল্যান্ড ৯ উইকেট হারিয়ে তুলেছিল ১২৮ রান। নিউজিল্যান্ডের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন জর্জিয়া প্লিমার। শেষ দিকে ১৪ বলে ২০ রান করে অপরাজিত ছিলেন ইসাবেলা গেজ। জবাবে লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৮ উইকেটে ১২০ রানে থামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মেয়েরা।
১২৯ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ক্যারিবিয়ানদের প্রথম চার ব্যাটারের তিনজনই দুই অঙ্ক স্পর্শ করেন, কিন্তু কেউই ১৫ রানের বেশি করতে পারেননি। পাঁচে নামা ডটিন ২২ বলে তিন ছক্কায় ৩৩ রানের ঝোড়ো ইনিংসে জয়ের আশা জাগান। তবে পরের ব্যাটারদের আবার বোতলবন্দী করে রাখে কিউই বোলাররা। শেষ দিকে আফি ফ্লেচার ১৭ ও জাইদা জেমস করেন ১৪ রান করলেও তা দলের জয়ের জন্য সেটি যথেষ্ট ছিল না। ২৯ রানে ৩ উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ডের স্পিনার এডেন কার্সন। ম্যাচসেরা পুরস্কার তোলেন নিজের হাতে। মাত্র ১৪ রানে ২ উইকেট নেন অ্যামেলিয়া কের।
এর আগে নিউজিল্যান্ডের দুই ওপেনার সুজি বেটস ও জর্জিয়া প্লিমার উদ্বোধনী জুটিতে ৮.২ ওভারে স্কোরবোর্ডে জমা করেন ৪৮ রান। ২৮ বলে ২৬ রানে ফেরেন সুজি। মন্থর হলেও দারুণ শুরুই বলা যায়। তবে পরবর্তীতে সেভাবে ঝড় তুলতে পারেননি ব্যাটাররা। প্লিমার সর্বোচ্চ ৩১ বলে ৩৩ রান করেছেন।
তারপর ব্রুক হ্যালিডের ৯ বলে ১৮ ও ইসাবেলা গেজের ১৪ বলে ২০ রানের সৌজন্যে ১২৮ রান তোলে নিউজিল্যান্ড। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডিয়ান্ড্রি ডটিন ২২ রান দিয়ে নিয়েছেন ৪টি উইকেট। ২৩ রানে ২ উইকেট নেন এফি ফ্লেচার।
২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ৬ রানে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। আট বছর পর তারই প্রতিশোধ নিল দলটি।
মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম দুই আসর ২০০৯ ও ২০১০–এ ফাইনাল খেলেছিল নিউজিল্যান্ড। ২০০৯ বিশ্বকাপে ফাইনালে তারা হেরেছিল ইংল্যান্ডের কাছে, পরেরবার অস্ট্রেলিয়ার কাছে। এবার ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা। তাই এবার নিশ্চিত নতুন চ্যাম্পিয়নই পেতে যাচ্ছে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আগামীকাল দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ফাইনালে সাক্ষাৎ হবে এই দু’দলের। শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে আগে ব্যাটিং করে নিউজিল্যান্ড ৯ উইকেট হারিয়ে তুলেছিল ১২৮ রান। নিউজিল্যান্ডের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন জর্জিয়া প্লিমার। শেষ দিকে ১৪ বলে ২০ রান করে অপরাজিত ছিলেন ইসাবেলা গেজ। জবাবে লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৮ উইকেটে ১২০ রানে থামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মেয়েরা।
১২৯ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ক্যারিবিয়ানদের প্রথম চার ব্যাটারের তিনজনই দুই অঙ্ক স্পর্শ করেন, কিন্তু কেউই ১৫ রানের বেশি করতে পারেননি। পাঁচে নামা ডটিন ২২ বলে তিন ছক্কায় ৩৩ রানের ঝোড়ো ইনিংসে জয়ের আশা জাগান। তবে পরের ব্যাটারদের আবার বোতলবন্দী করে রাখে কিউই বোলাররা। শেষ দিকে আফি ফ্লেচার ১৭ ও জাইদা জেমস করেন ১৪ রান করলেও তা দলের জয়ের জন্য সেটি যথেষ্ট ছিল না। ২৯ রানে ৩ উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ডের স্পিনার এডেন কার্সন। ম্যাচসেরা পুরস্কার তোলেন নিজের হাতে। মাত্র ১৪ রানে ২ উইকেট নেন অ্যামেলিয়া কের।
এর আগে নিউজিল্যান্ডের দুই ওপেনার সুজি বেটস ও জর্জিয়া প্লিমার উদ্বোধনী জুটিতে ৮.২ ওভারে স্কোরবোর্ডে জমা করেন ৪৮ রান। ২৮ বলে ২৬ রানে ফেরেন সুজি। মন্থর হলেও দারুণ শুরুই বলা যায়। তবে পরবর্তীতে সেভাবে ঝড় তুলতে পারেননি ব্যাটাররা। প্লিমার সর্বোচ্চ ৩১ বলে ৩৩ রান করেছেন।
তারপর ব্রুক হ্যালিডের ৯ বলে ১৮ ও ইসাবেলা গেজের ১৪ বলে ২০ রানের সৌজন্যে ১২৮ রান তোলে নিউজিল্যান্ড। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডিয়ান্ড্রি ডটিন ২২ রান দিয়ে নিয়েছেন ৪টি উইকেট। ২৩ রানে ২ উইকেট নেন এফি ফ্লেচার।