ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) ১৯ নং ওয়ার্ডের আওতাধীন গুলশান-১ ও গুলশান-২ এলাকায় রাস্তা ও ফুটপাতের অবৈধ দোকান ও স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করেছে ডিএনসিসি।
সোমবার (২১ অক্টোবর) ডিএনসিসির অভিযানে গুলশান-১ ও গুলশান-২ গোলচত্বরের আশেপাশে রোড ও ফুটপাত দখল করে অবৈধভাবে গড়ে তোলা অন্তত ২৫০টি দোকান উচ্ছেদ করে প্রায় দুই কিলোমিটার রাস্তা ও ফুটপাত দখলমুক্ত করা হয়। অভিযানে উচ্ছেদ করা দোকানের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন খাবারের অবৈধ টং দোকান, হকারদের বিভিন্ন সামগ্রীর দোকান। অভিযানে দুটি রেস্তোরাঁয় অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে খাবার প্রস্তুত করায় সতর্কতামূলক নোটিশ দেওয়া হয় এবং একটি রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স যথাযথ না থাকায় তা বাতিলের প্রক্রিয়া চলমান আছে।
অভিযান পরিচালনা করেন অঞ্চল-৩ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুলকার নায়ন। তিনি বলেন, রাস্তা ও ফুটপাতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা দোকান ও স্থাপনার কারণে জনগণের স্বাভাবিক চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে। এসব অবৈধ দোকানের ফলে যানজটও অনেক বেড়েছে।
সাধারণ মানুষের ভোগান্তি দূর করতে এবং সড়কে শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে রাস্তা ও ফুটপাতের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান ও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা অব্যাহত থাকবে।
সোমবার (২১ অক্টোবর) ডিএনসিসির অভিযানে গুলশান-১ ও গুলশান-২ গোলচত্বরের আশেপাশে রোড ও ফুটপাত দখল করে অবৈধভাবে গড়ে তোলা অন্তত ২৫০টি দোকান উচ্ছেদ করে প্রায় দুই কিলোমিটার রাস্তা ও ফুটপাত দখলমুক্ত করা হয়। অভিযানে উচ্ছেদ করা দোকানের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন খাবারের অবৈধ টং দোকান, হকারদের বিভিন্ন সামগ্রীর দোকান। অভিযানে দুটি রেস্তোরাঁয় অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে খাবার প্রস্তুত করায় সতর্কতামূলক নোটিশ দেওয়া হয় এবং একটি রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স যথাযথ না থাকায় তা বাতিলের প্রক্রিয়া চলমান আছে।
অভিযান পরিচালনা করেন অঞ্চল-৩ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুলকার নায়ন। তিনি বলেন, রাস্তা ও ফুটপাতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা দোকান ও স্থাপনার কারণে জনগণের স্বাভাবিক চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে। এসব অবৈধ দোকানের ফলে যানজটও অনেক বেড়েছে।
সাধারণ মানুষের ভোগান্তি দূর করতে এবং সড়কে শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে রাস্তা ও ফুটপাতের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান ও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা অব্যাহত থাকবে।