ছোট পর্দার অভিনেত্রী সাদিয়া আয়মান। নাটকের প্রমোশনের জন্য এমন এক কৌশল অবলম্বন করেছেন যেটার কারণে এখন তাকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভক্ত-অনুরাগীরা ব্যাপক সমালোচনা করছেন।
সম্প্রতি ফেসবুকে একটি লাইভ নিয়ে হাজির হন এ অভিনেত্রী। সেখানে জানান, আমি বেশ কিছুদিন ধরে একটা বাজে অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আমি জানিনা, এটা কেনো হচ্ছে। তবে বিষয়টা কয়েকবার ঘটেছে দেখেই আজকে লাইভে এসেছি।
এরপর ঘটনার বিস্তারিত তুলে ধরে সাদিয়া বলেন গত কয়েকদিন আগে আমি একটা শুট শেষ করে বাসায় ফিরছিলাম তখন রাস্তায় যাওয়ার পথে দেখি পা থেকে মাথা পর্যন্ত একজন কালো কেউ আমার গাড়ির সামনে চলে আসে। এরপর গাড়ি থামিয়ে নেমে দেখি সেখানে কেউ নেই। তবে এসব সাজানো ছিল নাটকের প্রমোশনের জন্য। বর্তমানে এ অভিনেত্রী আইডি ডিএক্টিভেট করে রেখেছেন। এখন তার এ লাইভ নিয়ে চলছে ব্যাপক সমালোচনা। শামীম আহমেদ নামে একজন সেই লাইভ ভিডিও শেয়ার করে লিখেছেন এরকম বাজে প্রমোশন আমি জীবনে ও দেখিনি, মানুষ এর ইমোশন নিয়ে খেলে।
আরেকজন প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে বলেন, ‘পিও সাদিয়া আয়মান মধ্যরাতে এই নাটকটা না করলেও পারতেন। আজকাল প্রোমোশন এতো সস্তা কেন হয়ে যাচ্ছে যে মানুষের আবেগ নিয়ে খেলতে হবে?’
মাহমুদ আলম সুমনের ভাষ্য, ‘সাদিয়া আয়মান নাটক কম করো পিও, এতো রাতে লাইভে এসে মজা নেওয়ার ইচ্ছে হলে অন্য ভাবেও আসতে পারতা।’ অন্যজন বলেন, ‘প্রমোশনের জন্য এরকম জঘন্য কাজ না করলেও পারতেন আপু। লাইভটা দেখার সময় পুরো ট্রমাটাইজড হয়ে গিয়েছিলাম।’
প্রসঙ্গত, দিপ্ত প্লে’র একটি ওয়েব ফিল্মে কাজ করেছেন সাদিয়া আয়মান। ‘বিভাবরী’ শিরোনামের সেই ফিল্মটি শিগগিরই আসছে দীপ্ত প্লে’তে। যেটি মূলত ঢাকার রহস্যজনক কিছু ঘটনাকে কেন্দ্র করে। সেই ওয়েব ফিল্মের প্রচারণার কৌশল হিসেবেই সাদিয়ার এই ‘ফেসবুক লাইভ’ নাটক।
সম্প্রতি ফেসবুকে একটি লাইভ নিয়ে হাজির হন এ অভিনেত্রী। সেখানে জানান, আমি বেশ কিছুদিন ধরে একটা বাজে অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আমি জানিনা, এটা কেনো হচ্ছে। তবে বিষয়টা কয়েকবার ঘটেছে দেখেই আজকে লাইভে এসেছি।
এরপর ঘটনার বিস্তারিত তুলে ধরে সাদিয়া বলেন গত কয়েকদিন আগে আমি একটা শুট শেষ করে বাসায় ফিরছিলাম তখন রাস্তায় যাওয়ার পথে দেখি পা থেকে মাথা পর্যন্ত একজন কালো কেউ আমার গাড়ির সামনে চলে আসে। এরপর গাড়ি থামিয়ে নেমে দেখি সেখানে কেউ নেই। তবে এসব সাজানো ছিল নাটকের প্রমোশনের জন্য। বর্তমানে এ অভিনেত্রী আইডি ডিএক্টিভেট করে রেখেছেন। এখন তার এ লাইভ নিয়ে চলছে ব্যাপক সমালোচনা। শামীম আহমেদ নামে একজন সেই লাইভ ভিডিও শেয়ার করে লিখেছেন এরকম বাজে প্রমোশন আমি জীবনে ও দেখিনি, মানুষ এর ইমোশন নিয়ে খেলে।
আরেকজন প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে বলেন, ‘পিও সাদিয়া আয়মান মধ্যরাতে এই নাটকটা না করলেও পারতেন। আজকাল প্রোমোশন এতো সস্তা কেন হয়ে যাচ্ছে যে মানুষের আবেগ নিয়ে খেলতে হবে?’
মাহমুদ আলম সুমনের ভাষ্য, ‘সাদিয়া আয়মান নাটক কম করো পিও, এতো রাতে লাইভে এসে মজা নেওয়ার ইচ্ছে হলে অন্য ভাবেও আসতে পারতা।’ অন্যজন বলেন, ‘প্রমোশনের জন্য এরকম জঘন্য কাজ না করলেও পারতেন আপু। লাইভটা দেখার সময় পুরো ট্রমাটাইজড হয়ে গিয়েছিলাম।’
প্রসঙ্গত, দিপ্ত প্লে’র একটি ওয়েব ফিল্মে কাজ করেছেন সাদিয়া আয়মান। ‘বিভাবরী’ শিরোনামের সেই ফিল্মটি শিগগিরই আসছে দীপ্ত প্লে’তে। যেটি মূলত ঢাকার রহস্যজনক কিছু ঘটনাকে কেন্দ্র করে। সেই ওয়েব ফিল্মের প্রচারণার কৌশল হিসেবেই সাদিয়ার এই ‘ফেসবুক লাইভ’ নাটক।