দেশে ফ্যাসিবাদের দোসরদের সমূলে নির্মূল করার আগ পর্যন্ত জাতীয় সংসদ নির্বাচন অপ্রাসঙ্গিক বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী।
বুধবার (২৩ অক্টোবর) সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। নাসির উদ্দিন বলেন, কোনো রাজনৈতিক দল যদি আমাদের জাতীয় ঐক্যে না আসে তাহলে আমরা তাদের বাদ দিয়ে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ঐক্য গড়ে তুলে ফ্যসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথে তার সমাধান করব। আমরা এখনো বঙ্গভবনে স্বৈরাচারদের দেখতে পাচ্ছি। আমরা দেশ ও জনগণের বৃহত্তর স্বার্থে সংবিধান বাতিল ও রাষ্ট্রপতির অপসারণের জন্য বৃহত্তর ঐক্যের ডাক দিচ্ছি।
রাষ্ট্রপতির অপসারণের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা চাই না কোনো গোলটেবিল বৈঠক। আমরা রাজপথে স্বৈরাচার সরকারের পতন ঘটিয়েছি। তাই কোনো রাজনৈতিক দল না আসলেও জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সংবিধান ও রাষ্ট্রপতির ইস্যুতে আমরা রাজপথে সমাধান করব। নির্বাচন কবে হবে— এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখনো দেশ থেকে ফ্যাসিবাদের নির্মূল করা হয়নি। যতদিন পর্যন্ত দেশ থেকে ফ্যাসিবাদ সমূলে নিশ্চিহ্ন না হবে ততদিন পর্যন্ত নির্বাচনের প্রশ্ন অপ্রাসঙ্গিক।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ৭২ সালের মুজিববাদী সংবিধানের ফলেই স্বৈরাচারের জন্ম হয়েছে। ফলে এই সংবিধানকে ছুঁড়ে ফেলে গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট বাড়াতে হবে। গণঅভ্যুত্থানের পরে এই ৭২ এর সংবিধান থাকতে পারে না। যারা স্বৈরাচারবিরোধী এক দফায় বিশ্বাসী ছিল তাদের কেউ এই সংবিধানকে সমর্থন করতে পারে না। সব রাজনৈতিক দলকে একত্রিত হয়ে নতুন সংবিধান লিখতে হবে। যে সংবিধানের ফলে কোনো স্বৈরাচারী ব্যবস্থা পুনরায় মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারবে না।
তিনি বলেন, বঙ্গভবনের সামনে গতকাল যে আন্দোলন হয়েছে সেই আন্দোলনকে সমর্থন করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। কিন্তু দাবি আদায়ে তাদের প্রক্রিয়া সমর্থনযোগ্য নয়। সবাইকে বলব বিক্ষিপ্তভাবে আন্দোলন না করে একত্রিত হয়ে জোরালোভাবে আন্দোলন করুন। ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের আলটিমেটাম দিয়ে তিনি বলেন, ছাত্রলীগ একটি জঙ্গি সংগঠন। কিন্তু এখনো তারা বিভিন্ন জায়গায় মিছিল করছে। ঢাবিতেও তারা মুখোশ পড়ে মিছিল করেছে। আপনারা যেখানেই তাদের দেখবেন নৈতিক জায়গা থেকে শক্ত হাতে প্রতিহত করবেন।
এ সময় তিনি আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য মনজুর আল মতিন, আরিফুল ইসলাম আদিব, উমামা ফাতেমা, আব্দুল হান্নান মাসুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার (২৩ অক্টোবর) সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। নাসির উদ্দিন বলেন, কোনো রাজনৈতিক দল যদি আমাদের জাতীয় ঐক্যে না আসে তাহলে আমরা তাদের বাদ দিয়ে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ঐক্য গড়ে তুলে ফ্যসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথে তার সমাধান করব। আমরা এখনো বঙ্গভবনে স্বৈরাচারদের দেখতে পাচ্ছি। আমরা দেশ ও জনগণের বৃহত্তর স্বার্থে সংবিধান বাতিল ও রাষ্ট্রপতির অপসারণের জন্য বৃহত্তর ঐক্যের ডাক দিচ্ছি।
রাষ্ট্রপতির অপসারণের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা চাই না কোনো গোলটেবিল বৈঠক। আমরা রাজপথে স্বৈরাচার সরকারের পতন ঘটিয়েছি। তাই কোনো রাজনৈতিক দল না আসলেও জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সংবিধান ও রাষ্ট্রপতির ইস্যুতে আমরা রাজপথে সমাধান করব। নির্বাচন কবে হবে— এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখনো দেশ থেকে ফ্যাসিবাদের নির্মূল করা হয়নি। যতদিন পর্যন্ত দেশ থেকে ফ্যাসিবাদ সমূলে নিশ্চিহ্ন না হবে ততদিন পর্যন্ত নির্বাচনের প্রশ্ন অপ্রাসঙ্গিক।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ৭২ সালের মুজিববাদী সংবিধানের ফলেই স্বৈরাচারের জন্ম হয়েছে। ফলে এই সংবিধানকে ছুঁড়ে ফেলে গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট বাড়াতে হবে। গণঅভ্যুত্থানের পরে এই ৭২ এর সংবিধান থাকতে পারে না। যারা স্বৈরাচারবিরোধী এক দফায় বিশ্বাসী ছিল তাদের কেউ এই সংবিধানকে সমর্থন করতে পারে না। সব রাজনৈতিক দলকে একত্রিত হয়ে নতুন সংবিধান লিখতে হবে। যে সংবিধানের ফলে কোনো স্বৈরাচারী ব্যবস্থা পুনরায় মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারবে না।
তিনি বলেন, বঙ্গভবনের সামনে গতকাল যে আন্দোলন হয়েছে সেই আন্দোলনকে সমর্থন করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। কিন্তু দাবি আদায়ে তাদের প্রক্রিয়া সমর্থনযোগ্য নয়। সবাইকে বলব বিক্ষিপ্তভাবে আন্দোলন না করে একত্রিত হয়ে জোরালোভাবে আন্দোলন করুন। ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের আলটিমেটাম দিয়ে তিনি বলেন, ছাত্রলীগ একটি জঙ্গি সংগঠন। কিন্তু এখনো তারা বিভিন্ন জায়গায় মিছিল করছে। ঢাবিতেও তারা মুখোশ পড়ে মিছিল করেছে। আপনারা যেখানেই তাদের দেখবেন নৈতিক জায়গা থেকে শক্ত হাতে প্রতিহত করবেন।
এ সময় তিনি আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য মনজুর আল মতিন, আরিফুল ইসলাম আদিব, উমামা ফাতেমা, আব্দুল হান্নান মাসুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।