বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধের ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে সুনামগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।
বুধবার (২৩ অক্টোবর) রাত ১০টায় সুনামগঞ্জ জেলা শহরের ট্রাফিক পয়েন্টে মিষ্টি বিতরণ করা হয়।
ছাত্রলীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করায় রাত সাড়ে ৯টার দিকে ছাত্রনেতারা সেখানে জড়ো হতে থাকেন। এরপর রাত ১০টার দিকে আনন্দঘন পরিবেশে এই মিষ্টি বিতরণ করেন এবং নিষেধাজ্ঞার ঘোষণাকে শিক্ষাঙ্গনে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্তির একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে বর্ণনা করেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সুনামগঞ্জ জেলার নেতা ইমন দোজ্জা আহমেদ জানান, ছাত্রলীগের নিষিদ্ধকরণকে সুনামগঞ্জের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা ‘শিক্ষাঙ্গনকে সন্ত্রাস ও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপমুক্ত করার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ’।
আন্দোলনের নেতা মেহেদি জানান, ‘ছাত্রলীগের রাজনীতি দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে অস্থিতিশীল করেছে এবং ছাত্রদের স্বাভাবিক শিক্ষাজীবন ব্যাহত করেছে। সরকারের এই সিদ্ধান্ত শিক্ষাঙ্গনে শৃঙ্খলা ও শান্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে।’
উল্লেখ্য, বুধবার (২৩ অক্টোবর) রাতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯’ এর ধারা ১৮ এর উপধারা (১) এর ক্ষমতাবলে, বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং সংগঠনটিকে আইনের তফসিল-২ এর অধীনে নিষিদ্ধ হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ছাত্রলীগের সব কার্যক্রম দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বন্ধ থাকবে।
বুধবার (২৩ অক্টোবর) রাত ১০টায় সুনামগঞ্জ জেলা শহরের ট্রাফিক পয়েন্টে মিষ্টি বিতরণ করা হয়।
ছাত্রলীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করায় রাত সাড়ে ৯টার দিকে ছাত্রনেতারা সেখানে জড়ো হতে থাকেন। এরপর রাত ১০টার দিকে আনন্দঘন পরিবেশে এই মিষ্টি বিতরণ করেন এবং নিষেধাজ্ঞার ঘোষণাকে শিক্ষাঙ্গনে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্তির একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে বর্ণনা করেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সুনামগঞ্জ জেলার নেতা ইমন দোজ্জা আহমেদ জানান, ছাত্রলীগের নিষিদ্ধকরণকে সুনামগঞ্জের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা ‘শিক্ষাঙ্গনকে সন্ত্রাস ও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপমুক্ত করার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ’।
আন্দোলনের নেতা মেহেদি জানান, ‘ছাত্রলীগের রাজনীতি দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে অস্থিতিশীল করেছে এবং ছাত্রদের স্বাভাবিক শিক্ষাজীবন ব্যাহত করেছে। সরকারের এই সিদ্ধান্ত শিক্ষাঙ্গনে শৃঙ্খলা ও শান্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে।’
উল্লেখ্য, বুধবার (২৩ অক্টোবর) রাতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯’ এর ধারা ১৮ এর উপধারা (১) এর ক্ষমতাবলে, বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং সংগঠনটিকে আইনের তফসিল-২ এর অধীনে নিষিদ্ধ হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ছাত্রলীগের সব কার্যক্রম দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বন্ধ থাকবে।