ঢাকায় পুরাতন মোটরযান নিষিদ্ধ করতে ছয় মাস সময় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই সময়ের মধ্যে মোটরযান মালিকরা পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে মোটরযানে পরিবর্তনে পদক্ষেপ নেবে।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) বিদ্যুৎ ভবনে ঢাকার বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণে পুরাতন মোটরযান অপসারণের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনার পর সাংবাদিকদের ব্রিফকালে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
উপদেষ্টা বলেন, পুরাতন মোটরযান অপসারণের ফলে ঢাকার বায়ু মানের উন্নতি হবে, যা নাগরিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সহায়তা করবে। যদি ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তবে ঢাকায় শ্বাস নেওয়ার মতো বাতাস থাকবে না। সরকার এমনভাবে কাজ করবে যাতে দূষণ কমে এবং জনদুর্ভোগ না হয়।
তিনি আরও জানান, ডিসেম্বর মাস থেকে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে ক্যাম্পেইন শুরু হবে। সংশ্লিষ্ট আইন সংশোধন করে পুলিশকে জরিমানা করার ক্ষমতা দেওয়া হবে। দূষণকারীদের জরিমানা করা হবে, যা ব্যাংকে জমা করতে হবে। এতে চালকরা হর্ন বাজানো কমাবে। সভায় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানান, পুরাতন মোটরযান অপসারণের জন্য সরকার শিগগিরই একটি কার্যকর পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করবে, যা শহরের যানজট ও দূষণ কমাতে সহায়ক হবে।
দূষণ কমানোর সঙ্গে সঙ্গে জনদুর্ভোগ না হয় তাও দেখা হবে। সরকারের উদ্যোগে পর্যায়ক্রমে দূষণ নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) বিদ্যুৎ ভবনে ঢাকার বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণে পুরাতন মোটরযান অপসারণের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনার পর সাংবাদিকদের ব্রিফকালে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
উপদেষ্টা বলেন, পুরাতন মোটরযান অপসারণের ফলে ঢাকার বায়ু মানের উন্নতি হবে, যা নাগরিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সহায়তা করবে। যদি ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তবে ঢাকায় শ্বাস নেওয়ার মতো বাতাস থাকবে না। সরকার এমনভাবে কাজ করবে যাতে দূষণ কমে এবং জনদুর্ভোগ না হয়।
তিনি আরও জানান, ডিসেম্বর মাস থেকে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে ক্যাম্পেইন শুরু হবে। সংশ্লিষ্ট আইন সংশোধন করে পুলিশকে জরিমানা করার ক্ষমতা দেওয়া হবে। দূষণকারীদের জরিমানা করা হবে, যা ব্যাংকে জমা করতে হবে। এতে চালকরা হর্ন বাজানো কমাবে। সভায় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানান, পুরাতন মোটরযান অপসারণের জন্য সরকার শিগগিরই একটি কার্যকর পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করবে, যা শহরের যানজট ও দূষণ কমাতে সহায়ক হবে।
দূষণ কমানোর সঙ্গে সঙ্গে জনদুর্ভোগ না হয় তাও দেখা হবে। সরকারের উদ্যোগে পর্যায়ক্রমে দূষণ নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।