‘কৃষক-জনতা জিন্দাবাদ, সিন্ডিকেট মুর্দাবাদ‘—এই স্লোগানকে সামনে নিয়ে কুমিল্লায় ন্যায্যমূল্যে নিত্যপণ্য বিক্রি করছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা।
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মধ্যে প্রতিটি ডিম বিক্রি হচ্ছে ১১ টাকা ৮০ পয়সা, আলু কেজি প্রতি ৫৫ টাকা, পেঁয়াজ ১০০ টাকা, রসুন ২১০ টাকা, মাঝারি লাউ ৩০ টাকা, কচুর ছড়া ৫০ টাকা, পেঁপে ৩০ টাকা, বেগুন ৬০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, পটল ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে নগরীর পূবালী চত্বরে ন্যায্যমূল্যে সবজি বিক্রির এ কার্যক্রম শুরু হয়। শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, বাজারে শাকসবজিসহ নিত্যপণ্যের যে ঊর্ধ্বগতি, তা কমিয়ে আনতে পাইকারি আড়ত থেকে কেনা দামে সাধারণ মানুষের কাছে পণ্য বিক্রি করা শুরু হয়েছে। বাজারে দ্রব্যমূল্য নির্ধারণের যে সিন্ডিকেট আছে, তা ভাঙতেই এই কার্যক্রম চলমান থাকবে।
তবে এ ক্ষেত্রে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এবং বাজার মনিটরিং টিমের সহায়তা চেয়েছেন তারা। বৈষমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মী মো. নাজমুল হোসেন বলেন, আমরা চেষ্টা করছি সাধারণ মানুষকে কম দামে নিত্যপণ্য সরবরাহ করতে। সিন্ডিকেট ভাঙতে আমরা অন্তত আরও ১০ দিন এই কার্যক্রম চলমান রাখব।
তিনি বলেন, সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এবং বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত কুমিল্লার পূবালী চত্বরে এই কার্যক্রম চলমান থাকবে। ন্যায্যমূল্যে নিত্যপণ্যের ক্রেতারা বলেন, শিক্ষার্থীরা যে দামে বিক্রি করছেন তা বাজার থেকে কেজিতে অন্তত ৫ থেকে ১০ টাকা কম। বাজার থেকে কম দামে পণ্য কিনতে পারায় অনেকেই ভিড় করছেন এই দোকানে।
আনোয়ার নামের এক ক্রেতা বলেন, বাজারে যে দাম, তা আসলে হিসাব করতে গেলে এখন আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার ওপর একেক জায়গায় একেক রকমের দাম।
মানুষ স্বল্পমূল্যে যেখানে পাবে সেখান থেকেই বাজার করবে। প্রশাসনের উচিত বাজার মনিটরিং আরও শক্তভাবে করা। আর শিক্ষার্থীরা যে বাজার বসিয়েছে তা সাধারণ মানুষের খুবই কাজে আসবে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মধ্যে প্রতিটি ডিম বিক্রি হচ্ছে ১১ টাকা ৮০ পয়সা, আলু কেজি প্রতি ৫৫ টাকা, পেঁয়াজ ১০০ টাকা, রসুন ২১০ টাকা, মাঝারি লাউ ৩০ টাকা, কচুর ছড়া ৫০ টাকা, পেঁপে ৩০ টাকা, বেগুন ৬০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, পটল ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে নগরীর পূবালী চত্বরে ন্যায্যমূল্যে সবজি বিক্রির এ কার্যক্রম শুরু হয়। শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, বাজারে শাকসবজিসহ নিত্যপণ্যের যে ঊর্ধ্বগতি, তা কমিয়ে আনতে পাইকারি আড়ত থেকে কেনা দামে সাধারণ মানুষের কাছে পণ্য বিক্রি করা শুরু হয়েছে। বাজারে দ্রব্যমূল্য নির্ধারণের যে সিন্ডিকেট আছে, তা ভাঙতেই এই কার্যক্রম চলমান থাকবে।
তবে এ ক্ষেত্রে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এবং বাজার মনিটরিং টিমের সহায়তা চেয়েছেন তারা। বৈষমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মী মো. নাজমুল হোসেন বলেন, আমরা চেষ্টা করছি সাধারণ মানুষকে কম দামে নিত্যপণ্য সরবরাহ করতে। সিন্ডিকেট ভাঙতে আমরা অন্তত আরও ১০ দিন এই কার্যক্রম চলমান রাখব।
তিনি বলেন, সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এবং বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত কুমিল্লার পূবালী চত্বরে এই কার্যক্রম চলমান থাকবে। ন্যায্যমূল্যে নিত্যপণ্যের ক্রেতারা বলেন, শিক্ষার্থীরা যে দামে বিক্রি করছেন তা বাজার থেকে কেজিতে অন্তত ৫ থেকে ১০ টাকা কম। বাজার থেকে কম দামে পণ্য কিনতে পারায় অনেকেই ভিড় করছেন এই দোকানে।
আনোয়ার নামের এক ক্রেতা বলেন, বাজারে যে দাম, তা আসলে হিসাব করতে গেলে এখন আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার ওপর একেক জায়গায় একেক রকমের দাম।
মানুষ স্বল্পমূল্যে যেখানে পাবে সেখান থেকেই বাজার করবে। প্রশাসনের উচিত বাজার মনিটরিং আরও শক্তভাবে করা। আর শিক্ষার্থীরা যে বাজার বসিয়েছে তা সাধারণ মানুষের খুবই কাজে আসবে।