শক্তিশালী ঘূর্নিঝড় দানা ভারতের ওড়িশার ভিতরকণিকা এবং ধামরা দিয়ে উপকূলে আঘাত হেনেছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে শক্তিশালী দমকা হাওয়া ও ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে।
তবে ঘূর্ণিঝড়ে দেশটিতে বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। ওড়িশায় এটির আঘাতে কেউ মারা যাননি। যদিও পশ্চিমবঙ্গে একজনের মৃত্যু হয়েছে। আগেভাগেই মানুষকে সরিয়ে নেওয়ায় হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে বেশ কয়েক জায়গায় গাছপালা উপড়ে গেছে এবং কিছু জায়গায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। উপড়ে পড়া গাছগুলো সরিয়ে এখন সড়কগুলো সচলের চেষ্টা চলছে।
ওড়িশায় আঘাতের পর ভারতের অন্য দুই রাজ্য ছত্তীসগঢ় ও মধ্যপ্রদেশের দিকে আগায় দানা। তবে তার আগে এটি প্রবল ঘূর্ণিঝড় থেকে সাধারণ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়। দেশটির সংবাদমাধ্যম জানায়, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে এগারোটার দিকে ধামারায় দানার স্থলভাগের আছড়ে পড়ার মাধ্যমে ঘূর্ণিঝড়টির ল্যাান্ডফল প্রক্রিয়া শুরু হয়। এরপর শুক্রবার সকালে ল্যান্ডফল প্রক্রিয়া শেষ হয়। যখন ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানে তখন ঘণ্টায় এটির বাতাসের গতিবেগ ছিল প্রায় ১২০ কিলোমিটার।
গত সপ্তাহে আন্দামান সাগরে একটি লঘুচাপের সৃষ্টি হয়। এরপর এটি বঙ্গোপসাগরে এসে নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ঘূর্ণিঝড় দানা অতিপ্রবল ঘূর্নিঝড়ে রূপ নেয়। কিন্তু উপকূলে আছড়ে পড়ার আগে এটির শক্তি কিছুটা কমে যায়।
যদিও ঘূর্ণিঝড় হিসেবেই স্থলে আঘাত হানে দানা। যেরকম ক্ষয়ক্ষতি হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছিল সেরকমটি না হওয়ায় দুই রাজ্যের মানুষ স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।
তবে ঘূর্ণিঝড়ে দেশটিতে বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। ওড়িশায় এটির আঘাতে কেউ মারা যাননি। যদিও পশ্চিমবঙ্গে একজনের মৃত্যু হয়েছে। আগেভাগেই মানুষকে সরিয়ে নেওয়ায় হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে বেশ কয়েক জায়গায় গাছপালা উপড়ে গেছে এবং কিছু জায়গায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। উপড়ে পড়া গাছগুলো সরিয়ে এখন সড়কগুলো সচলের চেষ্টা চলছে।
ওড়িশায় আঘাতের পর ভারতের অন্য দুই রাজ্য ছত্তীসগঢ় ও মধ্যপ্রদেশের দিকে আগায় দানা। তবে তার আগে এটি প্রবল ঘূর্ণিঝড় থেকে সাধারণ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়। দেশটির সংবাদমাধ্যম জানায়, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে এগারোটার দিকে ধামারায় দানার স্থলভাগের আছড়ে পড়ার মাধ্যমে ঘূর্ণিঝড়টির ল্যাান্ডফল প্রক্রিয়া শুরু হয়। এরপর শুক্রবার সকালে ল্যান্ডফল প্রক্রিয়া শেষ হয়। যখন ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানে তখন ঘণ্টায় এটির বাতাসের গতিবেগ ছিল প্রায় ১২০ কিলোমিটার।
গত সপ্তাহে আন্দামান সাগরে একটি লঘুচাপের সৃষ্টি হয়। এরপর এটি বঙ্গোপসাগরে এসে নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ঘূর্ণিঝড় দানা অতিপ্রবল ঘূর্নিঝড়ে রূপ নেয়। কিন্তু উপকূলে আছড়ে পড়ার আগে এটির শক্তি কিছুটা কমে যায়।
যদিও ঘূর্ণিঝড় হিসেবেই স্থলে আঘাত হানে দানা। যেরকম ক্ষয়ক্ষতি হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছিল সেরকমটি না হওয়ায় দুই রাজ্যের মানুষ স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।