আজ (২৭ অক্টোবর, রবিবার) বীরগঞ্জ উপজেলার ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ডে ‘২৮ অক্টোবর লগি-বৈঠা ট্রাজেডি দিবস’ উপলক্ষে জামায়াতে ইসলামীর বীরগঞ্জ শাখার উদ্যোগে এক বিশেষ দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন বীরগঞ্জ উপজেলা জামায়াতে ইসলামী শাখার নেতৃবৃন্দ ও সমর্থকরা, যারা এ ট্রাজেডি দিবসে নিহতদের স্মরণ করে দোয়া ও আলোচনায় অংশ নেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জামায়াতে ইসলামী বীরগঞ্জ উপজেলা শাখার আমীর ক্বারী আজিজুর রহমান, আর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দিনাজপুর জেলা উত্তরের জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি মাওলানা রবিউল ইসলাম। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মাওলানা খোদা বকস্, মাওলানা শহিদুল ইসলাম খোকনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ, যারা ট্রাজেডি দিবসের প্রেক্ষাপট ও এর সাথে সম্পৃক্ত নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
“২৮ অক্টোবরের লগি-বৈঠা ট্রাজেডি দেশের একটি স্মরণীয় ও বেদনাদায়ক অধ্যায়।" তারা ওই দিনের ঘটনার প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করেন এবং আগামীতে এ ধরনের সংঘাত ও সহিংসতা থেকে জাতিকে রক্ষা করার জন্য সকলের মাঝে ঐক্যের আহ্বান জানান। বক্তারা মনে করেন, এ ধরনের বিশেষ দিনগুলোতে সকলকে উদার মনোভাব নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া উচিত, যাতে জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হয়।
সভায় জামায়াতের নেতৃবৃন্দ বলেন, "আমাদের সকলকে সঠিক পথে চলার শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। এ ধরনের ট্রাজেডির পুনরাবৃত্তি রোধ করতে আমাদের মাঝে পারস্পরিক সহনশীলতা ও ঐক্যের মেলবন্ধন ঘটাতে হবে।" উপস্থিত বক্তারা দেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের উপর গুরুত্বারোপ করেন।
সভা শেষে নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়। সভার সমাপ্তি ঘোষণা করেন ক্বারী আজিজুর রহমান এবং উপস্থিত সকলে দেশ ও জাতির শান্তি, উন্নতি ও স্থিতিশীলতার জন্য দোয়া করেন।
বীরগঞ্জ উপজেলায় জামায়াতে ইসলামীর এই আয়োজন স্থানীয়ভাবে শান্তি ও সহাবস্থানের বার্তা পৌঁছে দেওয়ার একটি প্রয়াস হিসেবে প্রশংসিত হয়। সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মতে, এ ধরনের সভা ও দোয়া অনুষ্ঠান আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে, সহিংসতা ও বিভাজনের ঊর্ধ্বে উঠে কিভাবে একটি সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ জাতি গঠন সম্ভব।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জামায়াতে ইসলামী বীরগঞ্জ উপজেলা শাখার আমীর ক্বারী আজিজুর রহমান, আর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দিনাজপুর জেলা উত্তরের জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি মাওলানা রবিউল ইসলাম। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মাওলানা খোদা বকস্, মাওলানা শহিদুল ইসলাম খোকনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ, যারা ট্রাজেডি দিবসের প্রেক্ষাপট ও এর সাথে সম্পৃক্ত নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
“২৮ অক্টোবরের লগি-বৈঠা ট্রাজেডি দেশের একটি স্মরণীয় ও বেদনাদায়ক অধ্যায়।" তারা ওই দিনের ঘটনার প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করেন এবং আগামীতে এ ধরনের সংঘাত ও সহিংসতা থেকে জাতিকে রক্ষা করার জন্য সকলের মাঝে ঐক্যের আহ্বান জানান। বক্তারা মনে করেন, এ ধরনের বিশেষ দিনগুলোতে সকলকে উদার মনোভাব নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া উচিত, যাতে জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হয়।
সভায় জামায়াতের নেতৃবৃন্দ বলেন, "আমাদের সকলকে সঠিক পথে চলার শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। এ ধরনের ট্রাজেডির পুনরাবৃত্তি রোধ করতে আমাদের মাঝে পারস্পরিক সহনশীলতা ও ঐক্যের মেলবন্ধন ঘটাতে হবে।" উপস্থিত বক্তারা দেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের উপর গুরুত্বারোপ করেন।
সভা শেষে নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়। সভার সমাপ্তি ঘোষণা করেন ক্বারী আজিজুর রহমান এবং উপস্থিত সকলে দেশ ও জাতির শান্তি, উন্নতি ও স্থিতিশীলতার জন্য দোয়া করেন।
বীরগঞ্জ উপজেলায় জামায়াতে ইসলামীর এই আয়োজন স্থানীয়ভাবে শান্তি ও সহাবস্থানের বার্তা পৌঁছে দেওয়ার একটি প্রয়াস হিসেবে প্রশংসিত হয়। সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মতে, এ ধরনের সভা ও দোয়া অনুষ্ঠান আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে, সহিংসতা ও বিভাজনের ঊর্ধ্বে উঠে কিভাবে একটি সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ জাতি গঠন সম্ভব।