রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে মাদক কারবারিদের গোলাগুলিতে গুলিবিদ্ধ শিশু সাজ্জাদ (১৩) মারা গেছে।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি মারা যায়।
নিহতের বড়ভাই মুরাদ বলেন, গত ২৬ অক্টোবর জেনেভা ক্যাম্পের ৮ নম্বর ব্লকে মাদক কারবারিদের দুপক্ষের গোলাগুলিতে আমার ভাই সাজ্জাদসহ আরো দুজন গুলিবিদ্ধ হয়। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় প্রথমে তাকে উদ্ধার করে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় পরে সেখান থেকে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। আজ সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আমার ছোট ভাই মারা যায়। আমার ছোট ভাইয়ের বুকে ও পেটে এবং হাতে বেশ কয়েকটি গুলি লাগে। তিনি বলেন, মাদক বেচাকেনা নিয়ে ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রায় দিনই ক্যাম্পের ভেতরে গোলাগুলি হয়। মাদকের আধিপত্যকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী সোহেল ওরফে বুনিয়া সোহেল, গাল কাটা মনু, চুয়া সেলিম, আকরাম, শাহ আলম, পিচ্চি রাজা ও কলিম জাম্বুর মাদক ব্যবসাকে কেন্দ্র করে ভয়াবহ এ সংঘর্ষ চলে। আমার ভাই ছাড়াও আমিন ও শফিক নামে আরও দুজন গুলিবিদ্ধ হয়েছিল। আমার ছোট ভাইটির কি অপরাধ ছিল। সরকার পতনের পর কয়েক দফা গোলাগুলিতে বেশ কয়েকজন নিহত হয়। মোহাম্মদপুর থানা এবং আদাবর থানা থেকে লুট করার অস্ত্র দিয়ে তারা প্রতিনিয়ত এই গোলাগুলি করে। দু-একদিন অভিযান হলেও মূল অভিযুক্তরা ধরা পড়ে না।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো ফারুক বলেন, মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্প থেকে গুলিবিদ্ধ শিশু সাজ্জাদ সকালে মারা যায়। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে আমরা বিষয়টি মো. পুর থানা পুলিশকে জানিয়েছিলাম।
গত ২৬ অক্টোবর মাদক কারবারিদের দুপক্ষের গুলিতে শিশুসহ তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়। গুলিবিদ্ধরা হলেন- আমিন (২৭), শফিক (৩২) ও শিশু সাজ্জান (৮)।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি মারা যায়।
নিহতের বড়ভাই মুরাদ বলেন, গত ২৬ অক্টোবর জেনেভা ক্যাম্পের ৮ নম্বর ব্লকে মাদক কারবারিদের দুপক্ষের গোলাগুলিতে আমার ভাই সাজ্জাদসহ আরো দুজন গুলিবিদ্ধ হয়। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় প্রথমে তাকে উদ্ধার করে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় পরে সেখান থেকে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। আজ সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আমার ছোট ভাই মারা যায়। আমার ছোট ভাইয়ের বুকে ও পেটে এবং হাতে বেশ কয়েকটি গুলি লাগে। তিনি বলেন, মাদক বেচাকেনা নিয়ে ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রায় দিনই ক্যাম্পের ভেতরে গোলাগুলি হয়। মাদকের আধিপত্যকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী সোহেল ওরফে বুনিয়া সোহেল, গাল কাটা মনু, চুয়া সেলিম, আকরাম, শাহ আলম, পিচ্চি রাজা ও কলিম জাম্বুর মাদক ব্যবসাকে কেন্দ্র করে ভয়াবহ এ সংঘর্ষ চলে। আমার ভাই ছাড়াও আমিন ও শফিক নামে আরও দুজন গুলিবিদ্ধ হয়েছিল। আমার ছোট ভাইটির কি অপরাধ ছিল। সরকার পতনের পর কয়েক দফা গোলাগুলিতে বেশ কয়েকজন নিহত হয়। মোহাম্মদপুর থানা এবং আদাবর থানা থেকে লুট করার অস্ত্র দিয়ে তারা প্রতিনিয়ত এই গোলাগুলি করে। দু-একদিন অভিযান হলেও মূল অভিযুক্তরা ধরা পড়ে না।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো ফারুক বলেন, মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্প থেকে গুলিবিদ্ধ শিশু সাজ্জাদ সকালে মারা যায়। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে আমরা বিষয়টি মো. পুর থানা পুলিশকে জানিয়েছিলাম।
গত ২৬ অক্টোবর মাদক কারবারিদের দুপক্ষের গুলিতে শিশুসহ তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়। গুলিবিদ্ধরা হলেন- আমিন (২৭), শফিক (৩২) ও শিশু সাজ্জান (৮)।