ডিসেম্বরে উত্তর আফ্রিকার দেশটিতে অনুষ্ঠাতব্য ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে মিশর।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত মিশরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি দেশটির রাষ্ট্রপতি আবদেল ফাত্তাহ এল-সিসির আমন্ত্রণপত্র প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেন। রাষ্ট্রদূত বলেন, অন্তত পাঁচটি দেশের সরকারপ্রধান- তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান এবং নাইজেরিয়া- কায়রোতে ১৬ থেকে ১৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠাতব্য শীর্ষ সম্মেলনে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, শীর্ষ সম্মেলনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সাইডলাইন বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের সমর্থন করার উপায় নিয়ে আলোচনা হবে।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণঅভ্যুত্থানের পর গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি রাষ্ট্রদূত তার সরকারের সমর্থনের কথাও জানান। ড. ইউনূস এ সমর্থনকে স্বাগত জানান এবং আশা প্রকাশ করেন, মিশর ও বাংলাদেশ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে, যেমন ওআইসি এবং ডি-৮-এ হাত মিলিয়ে কাজ করবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তিনি মিশরে ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করবেন। রাষ্ট্রদূত ফাহমি আশা প্রকাশ করেন, ডি-৮ সম্মেলনে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরাও মিশর সফর করবেন। তিনি বলেন, মিশর তৈরি পোশাক ও ওষুধ খাতে বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা থেকে উপকৃত হতে চায় এবং পাট চাষ শিখতে চায়।
তিনি আরও বলেন, দুই দেশের উচিত কৃষি, বস্ত্র ও ওষুধের ক্ষেত্রে মুলতবি থাকা চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের কাজ ত্বরান্বিত করা।
রাষ্ট্রদূত ২০৩১-৩২ সালের জন্য জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী আসনে বাংলাদেশের প্রার্থিতার প্রতি মিশরের সমর্থন নিশ্চিত করেছেন। তিনি ইউনেস্কোর মহাপরিচালক পদে কায়রোর প্রার্থিতার জন্য ঢাকার সমর্থনও চেয়েছেন। ওমর ফাহমি বাংলাদেশ ও মিশরের মধ্যে পররাষ্ট্র দপ্তরের পরামর্শ নবায়নের ওপরও জোর দেন।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত মিশরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি দেশটির রাষ্ট্রপতি আবদেল ফাত্তাহ এল-সিসির আমন্ত্রণপত্র প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেন। রাষ্ট্রদূত বলেন, অন্তত পাঁচটি দেশের সরকারপ্রধান- তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান এবং নাইজেরিয়া- কায়রোতে ১৬ থেকে ১৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠাতব্য শীর্ষ সম্মেলনে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, শীর্ষ সম্মেলনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সাইডলাইন বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের সমর্থন করার উপায় নিয়ে আলোচনা হবে।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণঅভ্যুত্থানের পর গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি রাষ্ট্রদূত তার সরকারের সমর্থনের কথাও জানান। ড. ইউনূস এ সমর্থনকে স্বাগত জানান এবং আশা প্রকাশ করেন, মিশর ও বাংলাদেশ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে, যেমন ওআইসি এবং ডি-৮-এ হাত মিলিয়ে কাজ করবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তিনি মিশরে ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করবেন। রাষ্ট্রদূত ফাহমি আশা প্রকাশ করেন, ডি-৮ সম্মেলনে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরাও মিশর সফর করবেন। তিনি বলেন, মিশর তৈরি পোশাক ও ওষুধ খাতে বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা থেকে উপকৃত হতে চায় এবং পাট চাষ শিখতে চায়।
তিনি আরও বলেন, দুই দেশের উচিত কৃষি, বস্ত্র ও ওষুধের ক্ষেত্রে মুলতবি থাকা চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের কাজ ত্বরান্বিত করা।
রাষ্ট্রদূত ২০৩১-৩২ সালের জন্য জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী আসনে বাংলাদেশের প্রার্থিতার প্রতি মিশরের সমর্থন নিশ্চিত করেছেন। তিনি ইউনেস্কোর মহাপরিচালক পদে কায়রোর প্রার্থিতার জন্য ঢাকার সমর্থনও চেয়েছেন। ওমর ফাহমি বাংলাদেশ ও মিশরের মধ্যে পররাষ্ট্র দপ্তরের পরামর্শ নবায়নের ওপরও জোর দেন।