যশোর শহরতলীর খোলাডাঙ্গা গাজিরবাজার এলাকায় আমিনুল ইসলাম সজল (৪৫) নামে এক স্যানেটারি ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।
সোমবার (০৪ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে গাজীর বাজার মসজিদ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সজল খোলাডাঙা এলাকার আজিজুল ইসলাম মিন্টু মুন্সির ছেলে। তিনি খোলাডাঙা বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি এবং বিএনপির রাজনীতির সঙ্গেও সম্পৃক্ত বলে জানা গেছে। সজলের স্বজনরা জানান, সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে কলাডাঙ্গা গাজিরবাজার এলাকার একটি মসজিদ থেকে নামাজ পড়ে বাড়িতে ফিরছিলেন সজল। এমন সময় কাজির বাজার এলাকার সার গোডাউনের পেছনে অজ্ঞাত ৫-৬ জন সন্ত্রাসীরা তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। পরে সজলের ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা তাকে পড়ে থাকতে দেখে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক সজলকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত সজলের স্বজন ও বন্ধুরা জানান, সজল এলাকায় মাদকবিরোধী বিভিন্ন কার্যক্রম চালাতেন। মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে তিনি কথা বলতেন। সম্প্রতি খোলাডাঙা এলাকার খোঁড়া কামরুল নামে এক সন্ত্রাসী জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর তার সঙ্গে সজলের খোলাডাঙা রেল ক্রসিং এলাকায় সরকারি জমি সংক্রান্ত একটি বিরোধ সৃষ্টি হয়। এই বিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে বলে ধারণা তাদের।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক জানান, সজল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ঘাতকদের গ্রেপ্তারে থানা পুলিশ ও ডিবি পুলিশ অভিযান শুরু করেছে। পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে জানা গেছে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে।
সোমবার (০৪ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে গাজীর বাজার মসজিদ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সজল খোলাডাঙা এলাকার আজিজুল ইসলাম মিন্টু মুন্সির ছেলে। তিনি খোলাডাঙা বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি এবং বিএনপির রাজনীতির সঙ্গেও সম্পৃক্ত বলে জানা গেছে। সজলের স্বজনরা জানান, সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে কলাডাঙ্গা গাজিরবাজার এলাকার একটি মসজিদ থেকে নামাজ পড়ে বাড়িতে ফিরছিলেন সজল। এমন সময় কাজির বাজার এলাকার সার গোডাউনের পেছনে অজ্ঞাত ৫-৬ জন সন্ত্রাসীরা তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। পরে সজলের ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা তাকে পড়ে থাকতে দেখে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক সজলকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত সজলের স্বজন ও বন্ধুরা জানান, সজল এলাকায় মাদকবিরোধী বিভিন্ন কার্যক্রম চালাতেন। মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে তিনি কথা বলতেন। সম্প্রতি খোলাডাঙা এলাকার খোঁড়া কামরুল নামে এক সন্ত্রাসী জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর তার সঙ্গে সজলের খোলাডাঙা রেল ক্রসিং এলাকায় সরকারি জমি সংক্রান্ত একটি বিরোধ সৃষ্টি হয়। এই বিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে বলে ধারণা তাদের।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক জানান, সজল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ঘাতকদের গ্রেপ্তারে থানা পুলিশ ও ডিবি পুলিশ অভিযান শুরু করেছে। পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে জানা গেছে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে।