৫ আগস্ট চট্টগ্রামের থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্রসহ পুলিশের বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার আসামির দেওয়া তথ্যে এসব সরঞ্জাম জব্দ করে পুলিশ।
সোমবার (৪ নভেম্বর) দুপুরে গ্রেপ্তার হওয়া এক আসামির তথ্যের ভিত্তিতে অস্ত্র উদ্ধারে জাল ফেলা হয় পুকুরে। সেখানে অস্ত্র না মিললেও থানা থেকে লুট হওয়া দুটি মোটরসাইকেল পাওয়া যায়। পরে নগরের আকবরশাহ ইস্পাহানি পাহাড় থেকে একটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। একইসঙ্গে পুলিশের এক সেট ইউনিফর্ম (ক্যাপসহ), পুলিশের ব্যবহৃত দুটি হাতঘড়ি, পুলিশ সদস্যদের ব্যবহৃত পাঁচটি মোবাইল ফোন, পুলিশের ব্যবহৃত এক জোড়া কেডস ও এক জোড়া সিভিল স্যু, পুলিশ লোগো সম্বলিত একটি ছাতা, একটি ট্রাউজার, একটি ইলেকট্রিক কেটলি, একটি ট্রিমার, দুটি চশমা ও একটি রেইনকোট উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হয়। ওইদিন বিকেল থেকে চট্টগ্রামসহ সারা দেশে পুলিশের বিভিন্ন স্থাপনায় লুটপাট, হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
সোমবার ভোরে থানা ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগে হওয়া মামলায় মো. মাহাবুর রহমান নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে পাহাড়তলী থানা পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে বিটেক কলেজ রোড এলাকার ওই পুকুরে অস্ত্র লুকিয়ে রাখার তথ্য দেন। এরপরই ওই অস্ত্র উদ্ধারে প্রায় দুই ঘণ্টা পুকুরে অভিযান চালানো হয়। তার দেওয়া তথ্যে আকবর শাহ থানাধীন রেলওয়ে হাউজিং এলাকা থেকে নূর নবী নামে আরও একজনকে আটক কর হয়।
পরে তাদের দেওয়া তথ্যে আকবর শাহ থানাধীন ইস্পাহানী পাহাড় থেকে একটি ৯ এমএম পিস্তল উদ্ধার করা হয়, যা ৫ আগস্ট পাহাড়তলী থানা থেকে লুণ্ঠিত হয়েছিল।
এ ছাড়া পাহাড়তলী থানা থেকে লুট হওয়া আটটি পিস্তল, দুটি চাইনিজ রাইফেল, তিনটি এসএমজি, ছয়টি শটগান ও ৩৫টি মোটরসাইকেলের এখনো কোনো হদিস মেলেনি। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) কাজী মো. তারেক আজিজ বলেন, পাহাড়তলী থানায় অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলার এক আসামিকে গ্রেপ্তারের পর তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুকুরে জাল ফেলে তল্লাশি করা হয়েছে।
তিনি বলেন, পুকুরে তল্লাশি করে অস্ত্র পাওয়া যায়নি। তবে দুটি মোটরসাইকেল পাওয়া গেছে। ভাঙচুরের পর সেগুলো পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। পরে ইস্পাহানি রেলগেট পাহাড় থেকে একটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়েছে। অস্ত্র লুটের মামলায় দুই জনকে আটক করা হয়েছে।
সোমবার (৪ নভেম্বর) দুপুরে গ্রেপ্তার হওয়া এক আসামির তথ্যের ভিত্তিতে অস্ত্র উদ্ধারে জাল ফেলা হয় পুকুরে। সেখানে অস্ত্র না মিললেও থানা থেকে লুট হওয়া দুটি মোটরসাইকেল পাওয়া যায়। পরে নগরের আকবরশাহ ইস্পাহানি পাহাড় থেকে একটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। একইসঙ্গে পুলিশের এক সেট ইউনিফর্ম (ক্যাপসহ), পুলিশের ব্যবহৃত দুটি হাতঘড়ি, পুলিশ সদস্যদের ব্যবহৃত পাঁচটি মোবাইল ফোন, পুলিশের ব্যবহৃত এক জোড়া কেডস ও এক জোড়া সিভিল স্যু, পুলিশ লোগো সম্বলিত একটি ছাতা, একটি ট্রাউজার, একটি ইলেকট্রিক কেটলি, একটি ট্রিমার, দুটি চশমা ও একটি রেইনকোট উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হয়। ওইদিন বিকেল থেকে চট্টগ্রামসহ সারা দেশে পুলিশের বিভিন্ন স্থাপনায় লুটপাট, হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
সোমবার ভোরে থানা ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগে হওয়া মামলায় মো. মাহাবুর রহমান নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে পাহাড়তলী থানা পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে বিটেক কলেজ রোড এলাকার ওই পুকুরে অস্ত্র লুকিয়ে রাখার তথ্য দেন। এরপরই ওই অস্ত্র উদ্ধারে প্রায় দুই ঘণ্টা পুকুরে অভিযান চালানো হয়। তার দেওয়া তথ্যে আকবর শাহ থানাধীন রেলওয়ে হাউজিং এলাকা থেকে নূর নবী নামে আরও একজনকে আটক কর হয়।
পরে তাদের দেওয়া তথ্যে আকবর শাহ থানাধীন ইস্পাহানী পাহাড় থেকে একটি ৯ এমএম পিস্তল উদ্ধার করা হয়, যা ৫ আগস্ট পাহাড়তলী থানা থেকে লুণ্ঠিত হয়েছিল।
এ ছাড়া পাহাড়তলী থানা থেকে লুট হওয়া আটটি পিস্তল, দুটি চাইনিজ রাইফেল, তিনটি এসএমজি, ছয়টি শটগান ও ৩৫টি মোটরসাইকেলের এখনো কোনো হদিস মেলেনি। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) কাজী মো. তারেক আজিজ বলেন, পাহাড়তলী থানায় অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলার এক আসামিকে গ্রেপ্তারের পর তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুকুরে জাল ফেলে তল্লাশি করা হয়েছে।
তিনি বলেন, পুকুরে তল্লাশি করে অস্ত্র পাওয়া যায়নি। তবে দুটি মোটরসাইকেল পাওয়া গেছে। ভাঙচুরের পর সেগুলো পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। পরে ইস্পাহানি রেলগেট পাহাড় থেকে একটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়েছে। অস্ত্র লুটের মামলায় দুই জনকে আটক করা হয়েছে।