২০ দিনের ইসলামি বইমেলা, যা পাঠক ও প্রকাশকদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখা যাচ্ছে, ইসলামি বইয়ের প্রতি আগ্রহী পাঠকদের উপস্থিতি বাড়ছে, আর বেচাকেনাও বাড়ছে। মেলার আয়োজক ইসলামী ফাউন্ডেশন এবং বই প্রকাশকরা জানান, এবারের মেলাটি বেশ প্রাণবন্ত।
গার্ডিয়ান প্রকাশনীর এ এম ডি মাহমুদুল হাসান বলেন, “এবার পাঠকদের আগ্রহ ও বেচাকেনা দুইই বেশি। প্রকাশকদের সঙ্গে পাঠকদের যোগাযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা ভবিষ্যতের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।”
অন্যদিকে ওয়াফি লাইফ প্রকাশনীর ইব্রাহীম বলেন, “পাঠকের উপস্থিতি বাড়াতে মেলাটি মাসব্যাপী করার দাবি রয়েছে।” এছাড়া আইসিএস পাবলিকেশনের আবু হানিফ জানান, তাদের স্টলে প্রতিদিন নতুন বই রাখতে হচ্ছে এবং ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হচ্ছে।
বইমেলা থেকে ক্রেতারা কাগজের মান ভালো রাখতে বইয়ের দামে ছাড়েরও দাবি তুলেছেন, যেন আরও বেশি মানুষ ইসলামি বই কিনতে পারেন। মাদ্রাসা শিক্ষার্থী সোহেল আহমেদ বলেন, “ইসলামি বই পড়লে জীবনের নানা দিক সুন্দর হয়, যা সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনে ভূমিকা রাখে।”
মেলার সাফল্য ও পাঠক আকর্ষণের ফলে আয়োজকরা ভবিষ্যতে আরও বিস্তৃতভাবে এ ধরনের আয়োজনের পরিকল্পনা করছে।
গার্ডিয়ান প্রকাশনীর এ এম ডি মাহমুদুল হাসান বলেন, “এবার পাঠকদের আগ্রহ ও বেচাকেনা দুইই বেশি। প্রকাশকদের সঙ্গে পাঠকদের যোগাযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা ভবিষ্যতের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।”
অন্যদিকে ওয়াফি লাইফ প্রকাশনীর ইব্রাহীম বলেন, “পাঠকের উপস্থিতি বাড়াতে মেলাটি মাসব্যাপী করার দাবি রয়েছে।” এছাড়া আইসিএস পাবলিকেশনের আবু হানিফ জানান, তাদের স্টলে প্রতিদিন নতুন বই রাখতে হচ্ছে এবং ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হচ্ছে।
বইমেলা থেকে ক্রেতারা কাগজের মান ভালো রাখতে বইয়ের দামে ছাড়েরও দাবি তুলেছেন, যেন আরও বেশি মানুষ ইসলামি বই কিনতে পারেন। মাদ্রাসা শিক্ষার্থী সোহেল আহমেদ বলেন, “ইসলামি বই পড়লে জীবনের নানা দিক সুন্দর হয়, যা সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনে ভূমিকা রাখে।”
মেলার সাফল্য ও পাঠক আকর্ষণের ফলে আয়োজকরা ভবিষ্যতে আরও বিস্তৃতভাবে এ ধরনের আয়োজনের পরিকল্পনা করছে।