নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন নেপাল ও ভুটানকে বাংলাদেশের মোংলা বন্দর ব্যবহারের আহ্বান জানিয়েছেন। বুধবার (০৬ নভেম্বর) মোংলা বন্দরের ৭ নম্বর জেটিতে সাংবাদিকদের দেওয়া এক বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, মোংলা বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর এবং এর ভৌগোলিক অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ঢাকার কাছে অবস্থিত এই বন্দরটি দেশের অন্যান্য প্রান্তের সঙ্গে সড়ক, রেল ও নৌযোগাযোগের মাধ্যমে সংযুক্ত, যা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের জন্য আরও সুবিধাজনক।
তিনি জানান, মোংলা বন্দর আন্তর্জাতিক মানে উন্নত করার পরিকল্পনা রয়েছে, যার মাধ্যমে বন্দরটির সক্ষমতা কয়েকগুণ বৃদ্ধি করা হবে এবং এর ফলে চট্টগ্রাম বন্দরের ওপর চাপ কমবে। তবে, মোংলা বন্দরের প্রচার প্রচারণা তেমনভাবে হয়নি। তিনি বলেন, “বন্দর বলতে মানুষ চট্টগ্রামকেই বোঝেন, তবে এখন সময় এসেছে মোংলা বন্দরকে বিশ্বব্যাপী পরিচিত করার।”
মোংলা বন্দরকে উন্নত করে এটি আন্তর্জাতিক বাজারে আরও শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করবে, যার ফলে দেশের অর্থনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। এর জন্য নেপাল এবং ভুটানকে এই বন্দর ব্যবহারের জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে।
এছাড়া, মোংলা বন্দরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি সভা করে বন্দরটির উন্নয়নের জন্য বেশ কয়েকটি নতুন প্রকল্প গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, মোংলা বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর এবং এর ভৌগোলিক অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ঢাকার কাছে অবস্থিত এই বন্দরটি দেশের অন্যান্য প্রান্তের সঙ্গে সড়ক, রেল ও নৌযোগাযোগের মাধ্যমে সংযুক্ত, যা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের জন্য আরও সুবিধাজনক।
তিনি জানান, মোংলা বন্দর আন্তর্জাতিক মানে উন্নত করার পরিকল্পনা রয়েছে, যার মাধ্যমে বন্দরটির সক্ষমতা কয়েকগুণ বৃদ্ধি করা হবে এবং এর ফলে চট্টগ্রাম বন্দরের ওপর চাপ কমবে। তবে, মোংলা বন্দরের প্রচার প্রচারণা তেমনভাবে হয়নি। তিনি বলেন, “বন্দর বলতে মানুষ চট্টগ্রামকেই বোঝেন, তবে এখন সময় এসেছে মোংলা বন্দরকে বিশ্বব্যাপী পরিচিত করার।”
মোংলা বন্দরকে উন্নত করে এটি আন্তর্জাতিক বাজারে আরও শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করবে, যার ফলে দেশের অর্থনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। এর জন্য নেপাল এবং ভুটানকে এই বন্দর ব্যবহারের জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে।
এছাড়া, মোংলা বন্দরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি সভা করে বন্দরটির উন্নয়নের জন্য বেশ কয়েকটি নতুন প্রকল্প গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।