টকশো থেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ সভাপতিকে নিয়ে বিতর্ক, স্থগিত ঘোষণা করলেন খালেদ মুহিউদ্দীন
নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনকে নিয়ে আয়োজিত একটি টকশো অনুষ্ঠানের স্থগিতাদেশ দিয়েছেন সঞ্চালক ও সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দীন। বুধবার (৬ নভেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজের ব্যক্তিগত প্রোফাইলে পোস্ট দিয়ে তিনি এ তথ্য জানান।
প্রথমে ঘোষণা করা হয়েছিল, বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) রাতে ‘ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন’ নামক টকশোতে অতিথি হিসেবে আসবেন ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন। তবে অনুষ্ঠানটির ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। আইনজীবীদের পরামর্শের ভিত্তিতে এবং বিতর্কের প্রেক্ষিতে অনুষ্ঠানটি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেন খালেদ মুহিউদ্দীন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানটি বাতিলের আহ্বান জানানো হয়। সংগঠনগুলোর নেতারা বলেন, নিষিদ্ধ সংগঠনের প্রতিনিধিকে প্রচারের মাধ্যমে শহীদদের প্রতি বেঈমানি করা হচ্ছে। এছাড়াও ফেসবুকে সাধারণ নেটিজেনরাও টকশোটি বাতিলের দাবি জানান।
গত ২৩ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। আইনজীবীদের পরামর্শে টকশোটি স্থগিত করা হয়, কারণ নিষিদ্ধ সংগঠনের সদস্যদের প্রচার আইনগতভাবে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
টকশোর বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিক মুনওয়ার আলম নির্ঝর এক্সে একটি পোস্ট দেন, যেখানে তিনি সমালোচনামূলক মন্তব্য করেন। অনুষ্ঠানটি আয়োজনের পেছনে দায়মুক্তির প্রচেষ্টা আছে বলেও অভিযোগ তোলেন তিনি।
এই ঘটনায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে।
নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনকে নিয়ে আয়োজিত একটি টকশো অনুষ্ঠানের স্থগিতাদেশ দিয়েছেন সঞ্চালক ও সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দীন। বুধবার (৬ নভেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজের ব্যক্তিগত প্রোফাইলে পোস্ট দিয়ে তিনি এ তথ্য জানান।
প্রথমে ঘোষণা করা হয়েছিল, বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) রাতে ‘ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন’ নামক টকশোতে অতিথি হিসেবে আসবেন ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন। তবে অনুষ্ঠানটির ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। আইনজীবীদের পরামর্শের ভিত্তিতে এবং বিতর্কের প্রেক্ষিতে অনুষ্ঠানটি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেন খালেদ মুহিউদ্দীন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানটি বাতিলের আহ্বান জানানো হয়। সংগঠনগুলোর নেতারা বলেন, নিষিদ্ধ সংগঠনের প্রতিনিধিকে প্রচারের মাধ্যমে শহীদদের প্রতি বেঈমানি করা হচ্ছে। এছাড়াও ফেসবুকে সাধারণ নেটিজেনরাও টকশোটি বাতিলের দাবি জানান।
গত ২৩ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। আইনজীবীদের পরামর্শে টকশোটি স্থগিত করা হয়, কারণ নিষিদ্ধ সংগঠনের সদস্যদের প্রচার আইনগতভাবে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
টকশোর বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিক মুনওয়ার আলম নির্ঝর এক্সে একটি পোস্ট দেন, যেখানে তিনি সমালোচনামূলক মন্তব্য করেন। অনুষ্ঠানটি আয়োজনের পেছনে দায়মুক্তির প্রচেষ্টা আছে বলেও অভিযোগ তোলেন তিনি।
এই ঘটনায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে।