টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই (৩-০)। এর প্রতিশোধ ওয়ানডে সিরিজেই নিলো স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা। আজ বুধবার রাতে কলম্বোতে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে ভারতকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে তারা।
১১০ রানের বিরাট জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ল লঙ্কানরা। তাতেই দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষা ঘুচল দ্বীপরাষ্ট্রের দলটির। আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে সাত উইকেটে ২৪৮ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ তোলে শ্রীলঙ্কা। জবাবে ২৭তম ওভারের প্রথম বলেই থেমে যায় ভারতের রানের চাকা।
রোহিত-কোহলিরা দেড় শ’ রানও করতে পারেননি। গুটিয়ে যান ১৩৮ রানে। উল্লাসে মেতে ওঠে লঙ্কানরা। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজ ২-০ ব্যবধানে জিতল শ্রীলঙ্কা। সবশেষ ভারতীয়দের বিপক্ষে দ্বিপাক্ষিক ওয়ানডে সিরিজে লঙ্কানরা জিতেছিল ১৯৯৭ সালে। এবারের সিরিজের প্রথম ম্যাচে রোমাঞ্চকর টাই হয়।
পরের ম্যাচে লঙ্কানরা জেতে ৩২ রানে। এবার এলো আরও বড় জয়। যেটির নায়ক স্পিনাররা। নয় উইকেট নিয়েছেন তারা। লঙ্কানদের প্রায় আড়াই শ’ রানের ভিত গড়ে দেন ওপেনার আভিশকা ফার্নান্দো। অল্পের জন্য সেঞ্চুরি পাননি তিনি। ১০২ বলে ৯৬ রানে আউট হয়ে যান ফার্নান্দো। তিনিই হন ম্যাচ সেরা। আরেক ওপেনার পাথুম নিসাঙ্কা ৬৫ বলে ৪৫ রান করেন।
তিনে নামা কুশল মেন্ডিস ৮২ বলে ৫৯ রানে ফেরেন। শেষ দিকে কামিন্দু মেন্ডিসের ব্যাট থেকে ২৩ রানের অপরাজিত ইনিংস আসে। ভারতের পক্ষে ৫৪ রানে তিন উইকেট নেন রায়ান পরাগ। একটি করে শিকার বাকি চার ভারতীয় বোলারের। বোলাররা লক্ষ্যমাত্রা নাগালে রেখেছিলেন। কিন্তু ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতা ম্যাচে চূড়ান্তভাবে ডুবিয়েছে সফরকারীদের। রান তাড়ায় ভালো শুরু পেলেও ছন্দ ধরে রাখতে পারেনি ভারত। পঞ্চম ওভারে ৩৭ রানে প্রথম উইকেট হারায় তারা। এরপর নিয়মিত বিরতি দিয়ে উইকেট খোয়াতে থাকে রোহিত শর্মার দল।
২০ বলে দলীয় সর্বোচ্চ ৩৫ রানের ইনিংস খেলেন অধিনায়ক রোহিত। ১৮ বলে ২০ রানে ফেরেন বিরাট কোহলি। শেষ দিকে পরাগ ১৩ বলে ১৫ ও ওয়াশিংটন সুন্দর ২৫ বলে ৩০ রান করেন। ২৭ বলে পাঁচ উইকেট নিয়ে ভারতীয়দের ধসিয়ে দিয়েছেন দুনিথ ওয়েলালাগে। তবু ম্যাচ সেরা হতে পারেননি তিনি। তার হাতে ওঠে সিরিজ সেরার পুরস্কার। দুটি করে শিকার মহেশ থিকসানা ও জেফ্রি ভ্যান্ডারসের।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: শ্রীলঙ্কা: ৫০ ওভার, ২৪৮/৭। ভারত: ২৬.১ ওভার, ১৩৮/১০।
ফল: শ্রীলঙ্কা ১১০ রানে জয়ী। সিরিজ: তিন ম্যাচের সিরিজ ২-০ ব্যবধানে জয়ী শ্রীলঙ্কা। ম্যাচ সেরা: আভিশকা ফার্নান্দো (শ্রীলঙ্কা)। সিরিজ সেরা: দুনিথ ওয়েলালাগে (শ্রীলঙ্কা।
১১০ রানের বিরাট জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ল লঙ্কানরা। তাতেই দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষা ঘুচল দ্বীপরাষ্ট্রের দলটির। আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে সাত উইকেটে ২৪৮ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ তোলে শ্রীলঙ্কা। জবাবে ২৭তম ওভারের প্রথম বলেই থেমে যায় ভারতের রানের চাকা।
রোহিত-কোহলিরা দেড় শ’ রানও করতে পারেননি। গুটিয়ে যান ১৩৮ রানে। উল্লাসে মেতে ওঠে লঙ্কানরা। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজ ২-০ ব্যবধানে জিতল শ্রীলঙ্কা। সবশেষ ভারতীয়দের বিপক্ষে দ্বিপাক্ষিক ওয়ানডে সিরিজে লঙ্কানরা জিতেছিল ১৯৯৭ সালে। এবারের সিরিজের প্রথম ম্যাচে রোমাঞ্চকর টাই হয়।
পরের ম্যাচে লঙ্কানরা জেতে ৩২ রানে। এবার এলো আরও বড় জয়। যেটির নায়ক স্পিনাররা। নয় উইকেট নিয়েছেন তারা। লঙ্কানদের প্রায় আড়াই শ’ রানের ভিত গড়ে দেন ওপেনার আভিশকা ফার্নান্দো। অল্পের জন্য সেঞ্চুরি পাননি তিনি। ১০২ বলে ৯৬ রানে আউট হয়ে যান ফার্নান্দো। তিনিই হন ম্যাচ সেরা। আরেক ওপেনার পাথুম নিসাঙ্কা ৬৫ বলে ৪৫ রান করেন।
তিনে নামা কুশল মেন্ডিস ৮২ বলে ৫৯ রানে ফেরেন। শেষ দিকে কামিন্দু মেন্ডিসের ব্যাট থেকে ২৩ রানের অপরাজিত ইনিংস আসে। ভারতের পক্ষে ৫৪ রানে তিন উইকেট নেন রায়ান পরাগ। একটি করে শিকার বাকি চার ভারতীয় বোলারের। বোলাররা লক্ষ্যমাত্রা নাগালে রেখেছিলেন। কিন্তু ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতা ম্যাচে চূড়ান্তভাবে ডুবিয়েছে সফরকারীদের। রান তাড়ায় ভালো শুরু পেলেও ছন্দ ধরে রাখতে পারেনি ভারত। পঞ্চম ওভারে ৩৭ রানে প্রথম উইকেট হারায় তারা। এরপর নিয়মিত বিরতি দিয়ে উইকেট খোয়াতে থাকে রোহিত শর্মার দল।
২০ বলে দলীয় সর্বোচ্চ ৩৫ রানের ইনিংস খেলেন অধিনায়ক রোহিত। ১৮ বলে ২০ রানে ফেরেন বিরাট কোহলি। শেষ দিকে পরাগ ১৩ বলে ১৫ ও ওয়াশিংটন সুন্দর ২৫ বলে ৩০ রান করেন। ২৭ বলে পাঁচ উইকেট নিয়ে ভারতীয়দের ধসিয়ে দিয়েছেন দুনিথ ওয়েলালাগে। তবু ম্যাচ সেরা হতে পারেননি তিনি। তার হাতে ওঠে সিরিজ সেরার পুরস্কার। দুটি করে শিকার মহেশ থিকসানা ও জেফ্রি ভ্যান্ডারসের।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: শ্রীলঙ্কা: ৫০ ওভার, ২৪৮/৭। ভারত: ২৬.১ ওভার, ১৩৮/১০।
ফল: শ্রীলঙ্কা ১১০ রানে জয়ী। সিরিজ: তিন ম্যাচের সিরিজ ২-০ ব্যবধানে জয়ী শ্রীলঙ্কা। ম্যাচ সেরা: আভিশকা ফার্নান্দো (শ্রীলঙ্কা)। সিরিজ সেরা: দুনিথ ওয়েলালাগে (শ্রীলঙ্কা।