রাজবাড়ী জেলার কালুখালী উপজেলায় বান্ধবীর জন্মদিনের খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে একই বিদ্যালয়ের ১৩ জন শিক্ষার্থী। বুধবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে কালুখালী উপজেলার মদাপুর ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। অসুস্থ শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাঁচজন রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে, এবং গুরুতর অবস্থায় দুইজনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকি চারজন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছে।
ওই শিক্ষার্থীরা কালুখালীর দামুকদিয়া দুর্গাপুর আব্দুল আজিজ উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী। জানা যায়, টিফিনের পর তারা তাদের বান্ধবী স্নিগ্ধার জন্মদিন উপলক্ষে তার বাড়িতে যায়। সেখানে তারা ইলিশ মাছ ও খিচুড়ি খাওয়ার পর স্কুলে ফেরার পথে স্থানীয় গান্ধিমারা বাজারের একটি দোকান থেকে কেক ও চকোবিন কেনে এবং খায়। স্কুলে আসার পর পরই একে একে ১৩ জন অসুস্থ হয়ে পড়ে।
শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনেকেই জানায়, দোকান থেকে কেনা কিছু চকোবিনের প্যাকেটে মেয়াদোত্তীর্ণের সংকেত ছিল। পরবর্তীতে কিছু প্যাকেট পাল্টে নেওয়া হয়, তবে তাতেও তাদের মধ্যে পেট ও মাথাব্যথা শুরু হয়। পরিবারের অভিভাবকরা জানান, ওই খাবার খেয়ে একই বাড়ির কোনো সদস্য অসুস্থ হয়নি। তাই ধারণা করা হচ্ছে, দোকানের মেয়াদোত্তীর্ণ এবং নিম্নমানের কেক ও চকোবিন খেয়ে শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়ে।
রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. ফারিয়া রিফাত চৌধুরী জানান, শিক্ষার্থীদের মধ্যে ফুড পয়েজনিংয়ের লক্ষণ রয়েছে এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য দুজনকে ফরিদপুরে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞানের শিক্ষিকা রেহানা পারভীন বলেন, টিফিনের পর শিক্ষার্থীদের দেখা না পেয়ে জানতে পারি তারা জন্মদিনের অনুষ্ঠানে গিয়েছে। স্কুলে ফিরে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এই ঘটনা থেকে স্কুল শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের আরো সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা, বিশেষ করে মেয়াদোত্তীর্ণ খাবার খাওয়া এড়াতে সতর্কতা অবলম্বন করার কথা বলা হয়েছে।
ওই শিক্ষার্থীরা কালুখালীর দামুকদিয়া দুর্গাপুর আব্দুল আজিজ উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী। জানা যায়, টিফিনের পর তারা তাদের বান্ধবী স্নিগ্ধার জন্মদিন উপলক্ষে তার বাড়িতে যায়। সেখানে তারা ইলিশ মাছ ও খিচুড়ি খাওয়ার পর স্কুলে ফেরার পথে স্থানীয় গান্ধিমারা বাজারের একটি দোকান থেকে কেক ও চকোবিন কেনে এবং খায়। স্কুলে আসার পর পরই একে একে ১৩ জন অসুস্থ হয়ে পড়ে।
শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনেকেই জানায়, দোকান থেকে কেনা কিছু চকোবিনের প্যাকেটে মেয়াদোত্তীর্ণের সংকেত ছিল। পরবর্তীতে কিছু প্যাকেট পাল্টে নেওয়া হয়, তবে তাতেও তাদের মধ্যে পেট ও মাথাব্যথা শুরু হয়। পরিবারের অভিভাবকরা জানান, ওই খাবার খেয়ে একই বাড়ির কোনো সদস্য অসুস্থ হয়নি। তাই ধারণা করা হচ্ছে, দোকানের মেয়াদোত্তীর্ণ এবং নিম্নমানের কেক ও চকোবিন খেয়ে শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়ে।
রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. ফারিয়া রিফাত চৌধুরী জানান, শিক্ষার্থীদের মধ্যে ফুড পয়েজনিংয়ের লক্ষণ রয়েছে এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য দুজনকে ফরিদপুরে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞানের শিক্ষিকা রেহানা পারভীন বলেন, টিফিনের পর শিক্ষার্থীদের দেখা না পেয়ে জানতে পারি তারা জন্মদিনের অনুষ্ঠানে গিয়েছে। স্কুলে ফিরে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এই ঘটনা থেকে স্কুল শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের আরো সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা, বিশেষ করে মেয়াদোত্তীর্ণ খাবার খাওয়া এড়াতে সতর্কতা অবলম্বন করার কথা বলা হয়েছে।