চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানে জনি স্টোর নামক এক প্রতিষ্ঠানকে নকল ও ভেজাল শিশুখাদ্য বিক্রির দায়ে ৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে এবং ছয়টি গোডাউন সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এর আগে একই প্রতিষ্ঠানের মালিক হামিদুর রহমান জনিকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয় এবং ভেজাল ব্যবসা বন্ধ করার জন্য সতর্ক করা হয়েছিল, তবে সতর্কতার পরও ব্যবসা অব্যাহত থাকায় এই কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বুধবার (৬ নভেম্বর) বেলা ১১টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টার এই অভিযানে নেতৃত্ব দেন চুয়াডাঙ্গা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ। তার সঙ্গে জেলা টাস্কফোর্স কমিটির সদস্য, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সংবাদকর্মী, ছাত্র প্রতিনিধি ও জেলা পুলিশের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
অভিযানে জানা যায়, চুয়াডাঙ্গার বড়বাজার এলাকার ফেরিঘাট রোডের জনি স্টোরে অননুমোদিত, নকল ও ভেজাল শিশুখাদ্য এবং মেয়াদোত্তীর্ণ ও লেবেলবিহীন পণ্য বিক্রির প্রমাণ পাওয়া গেছে। এই সকল অননুমোদিত পণ্যের বিপুল পরিমাণে মজুদ থাকায় প্রতিষ্ঠানটির ছয়টি গোডাউন সাময়িকভাবে সিলগালা করা হয়েছে। পরবর্তীতে এসব পণ্য ধ্বংস করার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।
সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ বলেন, "জনি স্টোরের মালিককে আগেও এই ধরনের অপরাধে জরিমানা ও সতর্ক করা হয়েছিল, কিন্তু তিনি সংশোধন না হয়ে নকল ও ভেজাল পণ্য বিক্রি চালিয়ে যাচ্ছিলেন। পার্শ্ববর্তী জেলা মেহেরপুর, ঝিনাইদহসহ বিভিন্ন উপজেলায় তিনি এই ভেজাল শিশুখাদ্যের সাপ্লাই দিয়ে আসছেন। তাই এবার ৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে এবং ছয়টি গোডাউন সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে।"
এই অভিযানে আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃষি বিপণন কর্মকর্তা জনাব মো. রাশেদুজ্জামান, ক্যাব প্রতিনিধি, ছাত্র প্রতিনিধি, নিরাপদ খাদ্য প্রতিনিধি, এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা ব্যবসায়িক নেতারা। জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চুয়াডাঙ্গায় নকল ও ভেজাল পণ্য নিয়ন্ত্রণে ভবিষ্যতেও এমন কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছে।
বুধবার (৬ নভেম্বর) বেলা ১১টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টার এই অভিযানে নেতৃত্ব দেন চুয়াডাঙ্গা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ। তার সঙ্গে জেলা টাস্কফোর্স কমিটির সদস্য, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সংবাদকর্মী, ছাত্র প্রতিনিধি ও জেলা পুলিশের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
অভিযানে জানা যায়, চুয়াডাঙ্গার বড়বাজার এলাকার ফেরিঘাট রোডের জনি স্টোরে অননুমোদিত, নকল ও ভেজাল শিশুখাদ্য এবং মেয়াদোত্তীর্ণ ও লেবেলবিহীন পণ্য বিক্রির প্রমাণ পাওয়া গেছে। এই সকল অননুমোদিত পণ্যের বিপুল পরিমাণে মজুদ থাকায় প্রতিষ্ঠানটির ছয়টি গোডাউন সাময়িকভাবে সিলগালা করা হয়েছে। পরবর্তীতে এসব পণ্য ধ্বংস করার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।
সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ বলেন, "জনি স্টোরের মালিককে আগেও এই ধরনের অপরাধে জরিমানা ও সতর্ক করা হয়েছিল, কিন্তু তিনি সংশোধন না হয়ে নকল ও ভেজাল পণ্য বিক্রি চালিয়ে যাচ্ছিলেন। পার্শ্ববর্তী জেলা মেহেরপুর, ঝিনাইদহসহ বিভিন্ন উপজেলায় তিনি এই ভেজাল শিশুখাদ্যের সাপ্লাই দিয়ে আসছেন। তাই এবার ৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে এবং ছয়টি গোডাউন সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে।"
এই অভিযানে আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃষি বিপণন কর্মকর্তা জনাব মো. রাশেদুজ্জামান, ক্যাব প্রতিনিধি, ছাত্র প্রতিনিধি, নিরাপদ খাদ্য প্রতিনিধি, এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা ব্যবসায়িক নেতারা। জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চুয়াডাঙ্গায় নকল ও ভেজাল পণ্য নিয়ন্ত্রণে ভবিষ্যতেও এমন কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছে।