বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নতুন মহাপরিচালক হিসেবে পদায়ন পেয়েছেন বিদ্যুৎ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. রেজানুর রহমান। তিনি বিদায়ী মহাপরিচালক ড. মুহা. বশিরুল আলমের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন। বুধবার (৬ নভেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রেষণ-১ অধিশাখা থেকে এই পদায়নের আদেশ জারি করা হয়।
মো. রেজানুর রহমান ১৯৯৮ সালে বিসিএস (প্রশাসন) ১৭তম ব্যাচের কর্মকর্তা হিসেবে সরকারি সেবায় যোগ দেন। তিনি বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় সহকারী কমিশনার (ভূমি), উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সহকারী কমিশনার, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি তার কর্মজীবনে উপসচিব ও যুগ্মসচিব হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।
বিদ্যুৎ বিভাগে যোগদানের আগে মো. রেজানুর রহমান দুর্নীতি দমন কমিশনের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বিদ্যুৎ বিভাগে তার অতিরিক্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করার পর তিনি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক হিসেবে নতুন দায়িত্বে আসছেন, যা তার দীর্ঘ প্রশাসনিক অভিজ্ঞতার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
এদিকে, বিদায়ী মহাপরিচালক ড. মুহা. বশিরুল আলমের সময় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নানা গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম এবং সমাজে ইসলামী শিক্ষা প্রসারের জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। মো. রেজানুর রহমানের নতুন দায়িত্ব গ্রহণের পরও এই কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে তার উদ্যোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
মো. রেজানুর রহমান ১৯৯৮ সালে বিসিএস (প্রশাসন) ১৭তম ব্যাচের কর্মকর্তা হিসেবে সরকারি সেবায় যোগ দেন। তিনি বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় সহকারী কমিশনার (ভূমি), উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সহকারী কমিশনার, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি তার কর্মজীবনে উপসচিব ও যুগ্মসচিব হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।
বিদ্যুৎ বিভাগে যোগদানের আগে মো. রেজানুর রহমান দুর্নীতি দমন কমিশনের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বিদ্যুৎ বিভাগে তার অতিরিক্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করার পর তিনি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক হিসেবে নতুন দায়িত্বে আসছেন, যা তার দীর্ঘ প্রশাসনিক অভিজ্ঞতার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
এদিকে, বিদায়ী মহাপরিচালক ড. মুহা. বশিরুল আলমের সময় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নানা গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম এবং সমাজে ইসলামী শিক্ষা প্রসারের জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। মো. রেজানুর রহমানের নতুন দায়িত্ব গ্রহণের পরও এই কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে তার উদ্যোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।