কক্সবাজারের টেকনাফে এক প্রবাসীর স্ত্রীর কাছে ঘুষের টাকা না পেয়ে তাকে রাত্রিযাপনের কু-প্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আব্দুল মুবিনের বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগী নারী বুধবার (৬ নভেম্বর) টেকনাফ মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ১৬ অক্টোবর একদল দুর্বৃত্ত প্রবাসীর ঘর-বাড়ি ও জমির সীমানা ঘেরা ভেঙে দেয়। ভীত হয়ে ভুক্তভোগী পরিবার পুলিশি সহায়তা চেয়ে ৯৯৯ নম্বরে কল করেন। তখন বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের একটি দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। এ সময় ভুক্তভোগীর কাছ থেকে তদন্তের নামে ১২ হাজার টাকা নেন এএসআই আব্দুল মুবিন।
এরপর, ১৮ অক্টোবর মুবিন তাকে ফোন করে কক্সবাজারের একটি আবাসিক হোটেলে রাত্রিযাপনের কু-প্রস্তাব দেন। এই প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ওই পুলিশ সদস্য ভুক্তভোগীর হোয়াটসঅ্যাপে বারবার মেসেজ ও কল করতে থাকেন।
বাহারছড়ার এএসআই আব্দুল মুবিন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে তার কোনো কথাই হয়নি। টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন জানান, অভিযোগ পাওয়া গেছে এবং তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) শাকিল আহমেদ বলেছেন, বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে এবং সঠিক বিচার নিশ্চিত করা হবে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ১৬ অক্টোবর একদল দুর্বৃত্ত প্রবাসীর ঘর-বাড়ি ও জমির সীমানা ঘেরা ভেঙে দেয়। ভীত হয়ে ভুক্তভোগী পরিবার পুলিশি সহায়তা চেয়ে ৯৯৯ নম্বরে কল করেন। তখন বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের একটি দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। এ সময় ভুক্তভোগীর কাছ থেকে তদন্তের নামে ১২ হাজার টাকা নেন এএসআই আব্দুল মুবিন।
এরপর, ১৮ অক্টোবর মুবিন তাকে ফোন করে কক্সবাজারের একটি আবাসিক হোটেলে রাত্রিযাপনের কু-প্রস্তাব দেন। এই প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ওই পুলিশ সদস্য ভুক্তভোগীর হোয়াটসঅ্যাপে বারবার মেসেজ ও কল করতে থাকেন।
বাহারছড়ার এএসআই আব্দুল মুবিন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে তার কোনো কথাই হয়নি। টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন জানান, অভিযোগ পাওয়া গেছে এবং তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) শাকিল আহমেদ বলেছেন, বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে এবং সঠিক বিচার নিশ্চিত করা হবে।