চাহিদা বৃদ্ধি এবং বাজার মূল্য সন্তোষজনক হওয়ায় তারা ফুলকপি চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। বর্তমানে কৃষকরা তাদের ক্ষেত থেকে প্রতি কেজি ফুলকপি ৪২-৪৫ টাকায় বিক্রি করছেন, যা তাদের জন্য একটি লাভজনক ব্যবসা হিসেবে দেখা দিয়েছে।
বীরগঞ্জের বিভিন্ন স্থান থেকে আগাম ফুলকপি ঢাকাসহ অন্যান্য জায়গায় বিক্রি হচ্ছে। ফুলকপির এই বাজারে উল্লিখিত দামও কৃষকদের জন্য ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। উপজেলা কৃষি অফিসের কর্মকর্তারা কৃষকদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে তাদের চাষাবাদে সহায়তা করছেন, যাতে তারা আরও সফল হতে পারে।
কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কৃষকদের সঠিক পরামর্শ এবং সহজ প্রযুক্তির মাধ্যমে আগাম ফুলকপি চাষে আরও উন্নতি ঘটানো সম্ভব। স্থানীয় কৃষকরা এসব পরামর্শ কাজে লাগিয়ে আগাম ফুলকপি চাষের মাধ্যমে তাদের আয়ের পরিমাণ বাড়াচ্ছেন।
কৃষকরা জানান, ফুলকপির বাজারে চাহিদা অনেক বেশি, বিশেষ করে শীতকালে ফুলকপির ব্যাপক ব্যবহার দেখা যায়। এই সুযোগে তারা লাভবান হচ্ছেন এবং আরো অধিক ফুলকপি চাষের দিকে মনোনিবেশ করছেন।
বীরগঞ্জের বিভিন্ন স্থান থেকে আগাম ফুলকপি ঢাকাসহ অন্যান্য জায়গায় বিক্রি হচ্ছে। ফুলকপির এই বাজারে উল্লিখিত দামও কৃষকদের জন্য ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। উপজেলা কৃষি অফিসের কর্মকর্তারা কৃষকদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে তাদের চাষাবাদে সহায়তা করছেন, যাতে তারা আরও সফল হতে পারে।
কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কৃষকদের সঠিক পরামর্শ এবং সহজ প্রযুক্তির মাধ্যমে আগাম ফুলকপি চাষে আরও উন্নতি ঘটানো সম্ভব। স্থানীয় কৃষকরা এসব পরামর্শ কাজে লাগিয়ে আগাম ফুলকপি চাষের মাধ্যমে তাদের আয়ের পরিমাণ বাড়াচ্ছেন।
কৃষকরা জানান, ফুলকপির বাজারে চাহিদা অনেক বেশি, বিশেষ করে শীতকালে ফুলকপির ব্যাপক ব্যবহার দেখা যায়। এই সুযোগে তারা লাভবান হচ্ছেন এবং আরো অধিক ফুলকপি চাষের দিকে মনোনিবেশ করছেন।