দুর্গাপুর, ৭ নভেম্বর — রাজশাহীর দুর্গাপুরে বিশেষ এক ছত্রাকনাশক ব্যবহারের পর ফুলকপি নষ্ট হওয়ার অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয় কৃষকেরা। গগনবাড়িয়া বাজার থেকে কিনে আনা ‘নিউজিম’ নামে এই ছত্রাকনাশক ব্যবহারের পর থেকে ফুলকপির গাছগুলো পচে যেতে শুরু করে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা দুর্গাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাবরিনা শারমিনের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন এবং ৩৫ লাখ ৫২ হাজার ৫০০ টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন।
১৩ জন কৃষক অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেছেন যে, তাঁদের ৪৬৯ শতক জমির ফুলকপি এই ছত্রাকনাশক প্রয়োগের পর থেকেই নষ্ট হতে শুরু করে। কৃষকেরা জানান, এই ছত্রাকনাশক প্রয়োগের পর গাছগুলো হলদে হয়ে গাঢ় হয়ে যায় এবং কিছুদিনের মধ্যেই গাছের কাণ্ড পচে খসে পড়ে। পরে স্থানীয় বিক্রেতা ছাতাহার আলী ও কৃষি কর্মকর্তার কাছে জানানো হলেও তাৎক্ষণিক কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে দুর্গাপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহানা পারভীন বলেন, "এই ছত্রাকনাশক মূলত কলার জন্য ব্যবহৃত হলেও কৃষকেরা অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে ফুলকপিতে প্রয়োগ করেছিলেন। আমরা বিষয়টি তদন্তের জন্য নমুনা ঢাকায় পাঠিয়েছি। পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণিত হলে ক্ষতিপূরণের ব্যাপারে কোম্পানির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"
বাজারজাতকারী কোম্পানি ব্লেসিং অ্যাগ্রোভেটের কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, এই ছত্রাকনাশক রংপুরসহ অন্যান্য জায়গায়ও ব্যবহার করা হয়েছে, কিন্তু তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি। তবে দুর্গাপুরের কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তাঁরা ক্ষতিপূরণের আশ্বাস দিয়ে পণ্যটি বাজার থেকে প্রত্যাহার করেছেন।
১৩ জন কৃষক অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেছেন যে, তাঁদের ৪৬৯ শতক জমির ফুলকপি এই ছত্রাকনাশক প্রয়োগের পর থেকেই নষ্ট হতে শুরু করে। কৃষকেরা জানান, এই ছত্রাকনাশক প্রয়োগের পর গাছগুলো হলদে হয়ে গাঢ় হয়ে যায় এবং কিছুদিনের মধ্যেই গাছের কাণ্ড পচে খসে পড়ে। পরে স্থানীয় বিক্রেতা ছাতাহার আলী ও কৃষি কর্মকর্তার কাছে জানানো হলেও তাৎক্ষণিক কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে দুর্গাপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহানা পারভীন বলেন, "এই ছত্রাকনাশক মূলত কলার জন্য ব্যবহৃত হলেও কৃষকেরা অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে ফুলকপিতে প্রয়োগ করেছিলেন। আমরা বিষয়টি তদন্তের জন্য নমুনা ঢাকায় পাঠিয়েছি। পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণিত হলে ক্ষতিপূরণের ব্যাপারে কোম্পানির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"
বাজারজাতকারী কোম্পানি ব্লেসিং অ্যাগ্রোভেটের কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, এই ছত্রাকনাশক রংপুরসহ অন্যান্য জায়গায়ও ব্যবহার করা হয়েছে, কিন্তু তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি। তবে দুর্গাপুরের কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তাঁরা ক্ষতিপূরণের আশ্বাস দিয়ে পণ্যটি বাজার থেকে প্রত্যাহার করেছেন।