অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস যত দ্রুত গণতন্ত্র ফেরাতে পারবেন, তত দ্রুত তিনি সফল হবেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ড. ইউনূস ছাত্রদের, আমাদের মনোনীত ব্যক্তি। গোটা জাতি তাকে দায়িত্ব দিয়েছে। তার মতো সফল মানুষ, যোগ্য নেতৃত্বে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালে কোটা সংস্কার আন্দোলনে আহতদের খোঁজখবর নিতে গিয়ে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, আন্দোলনে যারা শরিক হয়েছিলেন, তার মধ্যে অসংখ্য ছাত্র ও নাগরিককে আমরা হারিয়ে ফেলেছি। শুধু কি তাই ? হাজার হাজার আহত হয়েছে। আজ আমরা হাসপাতালে এসেছি যারা আহত হয়েছেন তাদেরকে দেখার জন্য। এই হাসপাতালে আমরা একটা তালিকা পেয়েছি সেখানে দেখলাম ৮ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জনেরও বেশি মানুষ গুলিবিদ্ধ ইনজুরেড ভর্তি হয়েছেন। এই হাসপাতালই নয়, অসংখ্য হাসপাতালেই এরকম চিত্রই দেখা যাবে। তিনি বলেন, আমি হাসপাতালে যে দৃশ্য দেখেছি সেটি দেখার মতো নয়। ছোট ছোট বাচ্চারা, একেবারে শিশু তারাও গুলিবিদ্ধ হয়ে ইনজুরেড হয়েছে। শ্রমিকরা এখানে ভর্তি হয়েছে। আন্দোলন চলাকালীন এই ইনজুরিগুলো হয়েছে।
এ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানোর ভাষা খুঁজে পাই না। আল্লাহতালার কাছে শুকরিয়া আদায় করে তিনি বলেন, যে ভয়াবহ দানব সরকার আমাদের ওপর চেপে বসেছিল, তাদের পতন হয়েছে, আমাদের ছাত্রদের আন্দোলনসহ রাজনৈতিক দল, নাগরিকদের মাধ্যমে। তাদের পতন হয়েছে, তারা পালিয়ে গেছে। ছাত্র আন্দোলনের সবাইকে স্যালুট ও অভিবাদন জানান মির্জা ফখরুল। আহত সকলেই সেরে উঠবেন এমন আশাবাদ করে মির্জা ফখরুল বলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। সহযোগিতার কথা বলেছি। ছাত্রদের স্বেচ্ছাসেবকের ভূমিকা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন,
আমি অভিভূত হয়েছি। ছাত্ররা দেশের কল্যাণে মানুষের জন্য কিভাবে কাজ করছেন। গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার আন্দোলনে তারা অগ্রণী সেনার ভ্যানগার্ড হিসেবে কাজ করেছেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, আন্দোলনে যারা শরিক হয়েছিলেন, তার মধ্যে অসংখ্য ছাত্র ও নাগরিককে আমরা হারিয়ে ফেলেছি। শুধু কি তাই ? হাজার হাজার আহত হয়েছে। আজ আমরা হাসপাতালে এসেছি যারা আহত হয়েছেন তাদেরকে দেখার জন্য। এই হাসপাতালে আমরা একটা তালিকা পেয়েছি সেখানে দেখলাম ৮ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জনেরও বেশি মানুষ গুলিবিদ্ধ ইনজুরেড ভর্তি হয়েছেন। এই হাসপাতালই নয়, অসংখ্য হাসপাতালেই এরকম চিত্রই দেখা যাবে। তিনি বলেন, আমি হাসপাতালে যে দৃশ্য দেখেছি সেটি দেখার মতো নয়। ছোট ছোট বাচ্চারা, একেবারে শিশু তারাও গুলিবিদ্ধ হয়ে ইনজুরেড হয়েছে। শ্রমিকরা এখানে ভর্তি হয়েছে। আন্দোলন চলাকালীন এই ইনজুরিগুলো হয়েছে।
এ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানোর ভাষা খুঁজে পাই না। আল্লাহতালার কাছে শুকরিয়া আদায় করে তিনি বলেন, যে ভয়াবহ দানব সরকার আমাদের ওপর চেপে বসেছিল, তাদের পতন হয়েছে, আমাদের ছাত্রদের আন্দোলনসহ রাজনৈতিক দল, নাগরিকদের মাধ্যমে। তাদের পতন হয়েছে, তারা পালিয়ে গেছে। ছাত্র আন্দোলনের সবাইকে স্যালুট ও অভিবাদন জানান মির্জা ফখরুল। আহত সকলেই সেরে উঠবেন এমন আশাবাদ করে মির্জা ফখরুল বলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। সহযোগিতার কথা বলেছি। ছাত্রদের স্বেচ্ছাসেবকের ভূমিকা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন,
আমি অভিভূত হয়েছি। ছাত্ররা দেশের কল্যাণে মানুষের জন্য কিভাবে কাজ করছেন। গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার আন্দোলনে তারা অগ্রণী সেনার ভ্যানগার্ড হিসেবে কাজ করেছেন।