দেশের বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলোর ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সে ভর্তি ফি এবং টিউশন ফি নির্ধারণ করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, এবার এমবিবিএস ভর্তি ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৯ লাখ ৪৪ হাজার টাকা এবং ডেন্টাল (বিডিএস) কোর্সের জন্য ১১ লাখ টাকা।
বুধবার স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের চিকিৎসা শিক্ষা-১ শাখা থেকে উপসচিব মোহাম্মদ কামাল হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। নতুন নির্দেশনায় ইন্টার্নশিপ ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং প্রতিমাসের টিউশন ফি ১০ হাজার টাকা।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে এমবিবিএস কোর্সের ভর্তি ফি নির্ধারিত হয়েছিল ১৬ লাখ ২০ হাজার টাকা, যা ২০২৩ সালে ১৯ লাখ ৪৪ হাজার টাকায় উন্নীত করা হয়। এই ফি বৃদ্ধিতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেয় এবং তারা পুনঃমূল্যায়নের দাবি জানায়। অনেক শিক্ষার্থী ও অভিভাবক মনে করছেন, এই বৃদ্ধি মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য আর্থিকভাবে একটি বড় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, উচ্চ ফি কাঠামো আরও শিক্ষার্থীকে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে সরে যেতে প্রভাবিত করতে পারে। যদিও আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর শিক্ষার্থীরা ভর্তি ফি কমানোর দাবি জানালেও সরকার বর্ধিত ফিতেই ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এটি সাধারণ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে, কারণ মেডিকেল শিক্ষায় প্রবেশের খরচ বৃদ্ধি পেলে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী এই সুযোগ থেকে বঞ্চিত হতে পারেন।
বুধবার স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের চিকিৎসা শিক্ষা-১ শাখা থেকে উপসচিব মোহাম্মদ কামাল হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। নতুন নির্দেশনায় ইন্টার্নশিপ ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং প্রতিমাসের টিউশন ফি ১০ হাজার টাকা।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে এমবিবিএস কোর্সের ভর্তি ফি নির্ধারিত হয়েছিল ১৬ লাখ ২০ হাজার টাকা, যা ২০২৩ সালে ১৯ লাখ ৪৪ হাজার টাকায় উন্নীত করা হয়। এই ফি বৃদ্ধিতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেয় এবং তারা পুনঃমূল্যায়নের দাবি জানায়। অনেক শিক্ষার্থী ও অভিভাবক মনে করছেন, এই বৃদ্ধি মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য আর্থিকভাবে একটি বড় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, উচ্চ ফি কাঠামো আরও শিক্ষার্থীকে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে সরে যেতে প্রভাবিত করতে পারে। যদিও আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর শিক্ষার্থীরা ভর্তি ফি কমানোর দাবি জানালেও সরকার বর্ধিত ফিতেই ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এটি সাধারণ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে, কারণ মেডিকেল শিক্ষায় প্রবেশের খরচ বৃদ্ধি পেলে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী এই সুযোগ থেকে বঞ্চিত হতে পারেন।