ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের সিংহভাগ নেতাই এখন লাপাত্তা। দলটির কেন্দ্রীয় ও মহানগর ছাড়াও কোনো পর্যায়ের নেতাদেরই খোঁজ মিলছে না। গ্রেপ্তার আতঙ্কে গা-ঢাকা দিয়েছেন প্রায় সব পর্যায়ের প্রভাবশালী নেতা। পাশাপাশি তাদের ঘনিষ্ঠ অনুসারীরাও বন্ধ রেখেছেন মোবাইল নম্বর। বেশির ভাগ নেতা দেশে পরিচিতজন কিংবা স্বজনের বাসাবাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। আবার অনেকে দেশ ছেড়ে চলে গেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। এই অবস্থায় অসহায় হয়ে পড়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ কর্মীরা।
গত সোমবার দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ ও দেশ ছাড়ার পর থেকেই এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। সূত্র বলছে, সোমবার দুপুরে শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশ ছাড়ার খবর চাউর হওয়ার আগ পর্যন্ত বেশির ভাগ নেতাকর্মী বিষয়টি ঘুণাক্ষরেও আঁচ করতে পারেননি। তার আগ পর্যন্ত তারা শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমন করে সরকার স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনবে বলে অনেকটাই আত্মবিশ্বাসী ছিলেন।
কিন্তু সোমবার দুপুরে টেলিভিশনের মাধ্যমে সেনাপ্রধানের জনগণের উদ্দেশে বক্তব্য প্রদানের খবর জানতে পেরে অজানা আশঙ্কায় ভীত হয়ে পড়েন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী। কিছু সময়ের মধ্যে সেনাসদস্যরা ব্যারিকেড তুলে আন্দোলনকারীদের ঢাকা মহানগরীর ভেতরে প্রবেশ করার সুযোগ দেওয়ামাত্র পরিস্থিতি আঁচ করতে পারেন সবাই। এ অবস্থায় সব পর্যায়ের নেতাকর্মীই আত্মগোপনে চলে যান। জানা গেছে,
শেখ হাসিনার পদত্যাগের আগেও আওয়ামী লীগের অল্প কিছু মহানগর ও থানা-ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতা কারফিউ এড়িয়ে ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ধানমন্ডিতে দলীয় সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয় এবং তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের পাহারায় ছিলেন। পুরো পরিস্থিতি বুঝতে পারার পর এই তিনটি কার্যালয় থেকে নেতাকর্মী ও সব স্টাফ দ্রুত সরে পড়েন। একই অবস্থা ছিল সারাদেশের দলীয় কার্যালয়গুলোতেও।
শেখ হাসিনার দেশ ছাড়ার খবর নিশ্চিত হওয়ার পর বিজয় উৎসবে মেতে ওঠে ছাত্র-জনতা। এর মধ্যেই কিছু দুষ্কৃতকারী ঢাকায় আওয়ামী লীগের প্রধান তিনটি কার্যালয়সহ সারাদেশের দলীয় কার্যালয়গুলোতে হামলা, ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেয়। হামলা, লুটপাট, আগুন থেকে রক্ষা পায়নি ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘরও। এর আগে রোববার সন্ধ্যার পর থেকেই খোঁজ মিলছিল না আওয়ামী লীগের কোনো নেতারই। ওই সময় থেকে ৮১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটির অনেকের মোবাইল ফোন বন্ধ হয়ে যায়। বিশেষ করে কেন্দ্রীয় নেতাদের যারা মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন, তাদের ফোনই সবার আগে বন্ধ হয়। সোমবার বিকেল পর্যন্ত কারও কারও ফোনে রিং হলেও তারা সাড়া দেননি। দু-একজনের হোয়াটসঅ্যাপ খোলা থাকলেও তারাও রিসিভ করেননি। একই অবস্থা পাওয়া গেছে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের নেতাদের ক্ষেত্রেও।
থানা-ওয়ার্ড নেতারাও আগে ও পরে আত্মগোপনে চলে যান। সোম ও মঙ্গলবার অন্তত ৪০ জন কেন্দ্রীয় নেতার মোবাইল নম্বরে কল দিয়ে তা বন্ধ পাওয়া যায়।সোমবার দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে গিয়ে জানা যায়, দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বাসায় ছিলেন তখন। তবে বিকেলের পর তিনি কোথায় গেছেন, তা অজানা। পরে জানা যায়, দেশ ছেড়ে সিঙ্গাপুর চলে গেছেন সদ্যবিদায়ী সরকারের এই প্রভাবশালী সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী। এদিকে সুযোগ বুঝে দেশ ছাড়ার চেষ্টাও করছেন নেতাদের কেউ কেউ। দেশত্যাগের চেষ্টা চালাতে গিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক হন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বিদায়ী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। একই দিন রাতে দলের দপ্তর সম্পাদক ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া ভারতে পালানোর সময় বেনাপোলে আটক হয়েছেন বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খবর ছড়ায়। তবে এর সত্যতা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আওয়ামী লীগের অন্য বর্ষীয়ান নেতাদের মধ্যে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সদ্যবিলুপ্ত সংসদের উপনেতা মতিয়া চৌধুরী অসুস্থ বলে জানা গেছে। ফলে তিনি ঢাকায় অবস্থান করছেন। সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম ও কামরুল ইসলামের ফোন সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত খোলা থাকলেও পরে বন্ধ হয়ে যায়। সোমবার থেকে দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কাজী জাফরউল্যাহ, সদ্যবিদায়ী বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক,
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান, রাজশাহী সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। বন্ধ রয়েছে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল-আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি এবং কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য ও তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাতের ফোন নম্বরও। এর মধ্যে বিক্ষুব্ধ জনতা কোনো কোনো নেতার গ্রামের বাড়ি জ্বালিয়ে দেয়। দলটির আট সাংগঠনিক সম্পাদকসহ সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য এবং কার্যনির্বাহী সদস্যদের নম্বরও বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, মহানগর দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী ও সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরসহ মহানগর ও থানা-ওয়ার্ড নেতারাও দেশে নাকি, বিদেশে গেছেন তা জানা যায়নি।
হঠাৎ তৈরি হওয়া এ পরিস্থিতিকে দলের জন্য দুর্যোগ বলে মন্তব্য করে মহানগর আওয়ামী লীগের মধ্যমসারির এক নেতা বলেন, গত রোববারও নেতাদের বড় গলার কথা শুনে আমাদের মধ্যে বিশ্বাস ছিল, যে কোনো মূল্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ নিতে পারব। কিন্তু কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে বিপরীত অবস্থা দেখে আমরা চরম হতাশ ও নেতাদের প্রতি ক্ষুব্ধ। সময় এলে তাদের কাছে এর জবাব নেওয়া হবে।
গত সোমবার দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ ও দেশ ছাড়ার পর থেকেই এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। সূত্র বলছে, সোমবার দুপুরে শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশ ছাড়ার খবর চাউর হওয়ার আগ পর্যন্ত বেশির ভাগ নেতাকর্মী বিষয়টি ঘুণাক্ষরেও আঁচ করতে পারেননি। তার আগ পর্যন্ত তারা শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমন করে সরকার স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনবে বলে অনেকটাই আত্মবিশ্বাসী ছিলেন।
কিন্তু সোমবার দুপুরে টেলিভিশনের মাধ্যমে সেনাপ্রধানের জনগণের উদ্দেশে বক্তব্য প্রদানের খবর জানতে পেরে অজানা আশঙ্কায় ভীত হয়ে পড়েন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী। কিছু সময়ের মধ্যে সেনাসদস্যরা ব্যারিকেড তুলে আন্দোলনকারীদের ঢাকা মহানগরীর ভেতরে প্রবেশ করার সুযোগ দেওয়ামাত্র পরিস্থিতি আঁচ করতে পারেন সবাই। এ অবস্থায় সব পর্যায়ের নেতাকর্মীই আত্মগোপনে চলে যান। জানা গেছে,
শেখ হাসিনার পদত্যাগের আগেও আওয়ামী লীগের অল্প কিছু মহানগর ও থানা-ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতা কারফিউ এড়িয়ে ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ধানমন্ডিতে দলীয় সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয় এবং তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের পাহারায় ছিলেন। পুরো পরিস্থিতি বুঝতে পারার পর এই তিনটি কার্যালয় থেকে নেতাকর্মী ও সব স্টাফ দ্রুত সরে পড়েন। একই অবস্থা ছিল সারাদেশের দলীয় কার্যালয়গুলোতেও।
শেখ হাসিনার দেশ ছাড়ার খবর নিশ্চিত হওয়ার পর বিজয় উৎসবে মেতে ওঠে ছাত্র-জনতা। এর মধ্যেই কিছু দুষ্কৃতকারী ঢাকায় আওয়ামী লীগের প্রধান তিনটি কার্যালয়সহ সারাদেশের দলীয় কার্যালয়গুলোতে হামলা, ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেয়। হামলা, লুটপাট, আগুন থেকে রক্ষা পায়নি ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘরও। এর আগে রোববার সন্ধ্যার পর থেকেই খোঁজ মিলছিল না আওয়ামী লীগের কোনো নেতারই। ওই সময় থেকে ৮১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটির অনেকের মোবাইল ফোন বন্ধ হয়ে যায়। বিশেষ করে কেন্দ্রীয় নেতাদের যারা মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন, তাদের ফোনই সবার আগে বন্ধ হয়। সোমবার বিকেল পর্যন্ত কারও কারও ফোনে রিং হলেও তারা সাড়া দেননি। দু-একজনের হোয়াটসঅ্যাপ খোলা থাকলেও তারাও রিসিভ করেননি। একই অবস্থা পাওয়া গেছে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের নেতাদের ক্ষেত্রেও।
থানা-ওয়ার্ড নেতারাও আগে ও পরে আত্মগোপনে চলে যান। সোম ও মঙ্গলবার অন্তত ৪০ জন কেন্দ্রীয় নেতার মোবাইল নম্বরে কল দিয়ে তা বন্ধ পাওয়া যায়।সোমবার দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে গিয়ে জানা যায়, দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বাসায় ছিলেন তখন। তবে বিকেলের পর তিনি কোথায় গেছেন, তা অজানা। পরে জানা যায়, দেশ ছেড়ে সিঙ্গাপুর চলে গেছেন সদ্যবিদায়ী সরকারের এই প্রভাবশালী সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী। এদিকে সুযোগ বুঝে দেশ ছাড়ার চেষ্টাও করছেন নেতাদের কেউ কেউ। দেশত্যাগের চেষ্টা চালাতে গিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক হন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বিদায়ী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। একই দিন রাতে দলের দপ্তর সম্পাদক ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া ভারতে পালানোর সময় বেনাপোলে আটক হয়েছেন বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খবর ছড়ায়। তবে এর সত্যতা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আওয়ামী লীগের অন্য বর্ষীয়ান নেতাদের মধ্যে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সদ্যবিলুপ্ত সংসদের উপনেতা মতিয়া চৌধুরী অসুস্থ বলে জানা গেছে। ফলে তিনি ঢাকায় অবস্থান করছেন। সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম ও কামরুল ইসলামের ফোন সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত খোলা থাকলেও পরে বন্ধ হয়ে যায়। সোমবার থেকে দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কাজী জাফরউল্যাহ, সদ্যবিদায়ী বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক,
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান, রাজশাহী সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। বন্ধ রয়েছে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল-আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি এবং কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য ও তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাতের ফোন নম্বরও। এর মধ্যে বিক্ষুব্ধ জনতা কোনো কোনো নেতার গ্রামের বাড়ি জ্বালিয়ে দেয়। দলটির আট সাংগঠনিক সম্পাদকসহ সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য এবং কার্যনির্বাহী সদস্যদের নম্বরও বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, মহানগর দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী ও সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরসহ মহানগর ও থানা-ওয়ার্ড নেতারাও দেশে নাকি, বিদেশে গেছেন তা জানা যায়নি।
হঠাৎ তৈরি হওয়া এ পরিস্থিতিকে দলের জন্য দুর্যোগ বলে মন্তব্য করে মহানগর আওয়ামী লীগের মধ্যমসারির এক নেতা বলেন, গত রোববারও নেতাদের বড় গলার কথা শুনে আমাদের মধ্যে বিশ্বাস ছিল, যে কোনো মূল্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ নিতে পারব। কিন্তু কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে বিপরীত অবস্থা দেখে আমরা চরম হতাশ ও নেতাদের প্রতি ক্ষুব্ধ। সময় এলে তাদের কাছে এর জবাব নেওয়া হবে।