নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শীতের আমেজ অনুভূত হবে এবং ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে কয়েক দফা শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বুধবার (৬ নভেম্বর) দেওয়া আবহাওয়ার দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়।
আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হক বলেন, ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে ৮-১০টি মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ এবং দুই থেকে তিনটি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বইতে পারে। ডিসেম্বরের শেষভাগ ও জানুয়ারির শুরুতে তীব্র শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা বেশি।
বর্তমানে উত্তরবঙ্গের মানুষ সকালের দিকে কিছুটা শীতের আমেজ পাচ্ছেন। তবে এই মাসের ১৫ তারিখের পর উত্তর-পূর্ব ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে শীতের অনুভূতি স্পষ্টভাবে দেখা যাবে।
এছাড়া, নভেম্বর মাসে লঘুচাপ তৈরি হলেও ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাবনা কম। ডিসেম্বরেও লঘুচাপ দেখা যেতে পারে তবে তা সাধারণত শৈত্যপ্রবাহ বা কুয়াশা বৃদ্ধির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
আবহাওয়া অফিস আরও জানিয়েছে, আগামী তিন মাসে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। দিনের ও রাতের তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমতে পারে। আর শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের উত্তর, উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল এবং নদী অববাহিকায় ঘন কুয়াশা এবং অন্যান্য এলাকায় হালকা কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হক বলেন, ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে ৮-১০টি মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ এবং দুই থেকে তিনটি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বইতে পারে। ডিসেম্বরের শেষভাগ ও জানুয়ারির শুরুতে তীব্র শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা বেশি।
বর্তমানে উত্তরবঙ্গের মানুষ সকালের দিকে কিছুটা শীতের আমেজ পাচ্ছেন। তবে এই মাসের ১৫ তারিখের পর উত্তর-পূর্ব ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে শীতের অনুভূতি স্পষ্টভাবে দেখা যাবে।
এছাড়া, নভেম্বর মাসে লঘুচাপ তৈরি হলেও ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাবনা কম। ডিসেম্বরেও লঘুচাপ দেখা যেতে পারে তবে তা সাধারণত শৈত্যপ্রবাহ বা কুয়াশা বৃদ্ধির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
আবহাওয়া অফিস আরও জানিয়েছে, আগামী তিন মাসে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। দিনের ও রাতের তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমতে পারে। আর শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের উত্তর, উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল এবং নদী অববাহিকায় ঘন কুয়াশা এবং অন্যান্য এলাকায় হালকা কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।