নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে যুক্ত হয়েছেন শিল্পগোষ্ঠী আকিজ-বশির গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেখ বশির উদ্দিন। রোববার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে শপথ গ্রহণ করেন তিনি। শপথ গ্রহণের পর রাতে ছাত্র-জনতা পরিচয় দিয়ে একদল মানুষ মশাল মিছিল নিয়ে বঙ্গভবনের সামনে এসে প্রতিবাদ করেন।
প্রতিবাদকারীরা দাবি করেছেন, নতুন উপদেষ্টা বশির উদ্দিন আসলে শেখ হাসিনার উপদেষ্টা এবং "বাংলার মাটিতে হাসিনার কোনো উপদেষ্টাকে মেনে নেওয়া হবে না" বলে স্লোগান দেন। মশাল হাতে প্রতিবাদকারীরা আওয়ামী বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন এবং বঙ্গভবনে প্রবেশের চেষ্টা করেন, তবে পুলিশি বাধায় তা সম্ভব হয়নি।
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে এখন পর্যন্ত ২১ জন সদস্য ছিলেন। এবার নতুন করে যুক্ত হয়েছেন আকিজ-বশির গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেখ বশির উদ্দিন, চলচ্চিত্র পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম। এতে করে বর্তমানে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৪-এ।
ছাত্র-জনতার এই মশাল মিছিলের প্রতিবাদে উত্তপ্ত পরিবেশ সৃষ্টি হলেও নতুন উপদেষ্টার শপথ গ্রহণ এবং দায়িত্ব পালনে কোনো বাধা দেখা যায়নি। তবে বিভিন্ন মহল থেকে ড. ইউনূসের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে যেন তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে রাজনৈতিক নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়োগ করেন।
এই নিয়োগের পর সাধারণ জনগণের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কেউ মনে করছেন এই নিয়োগের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকার শক্তিশালী হবে, আবার কেউ কেউ অভিযোগ তুলেছেন যে এটি পুরাতন রাজনৈতিক প্রভাবের পুনঃপ্রবেশ ঘটাতে পারে।
প্রতিবাদকারীরা দাবি করেছেন, নতুন উপদেষ্টা বশির উদ্দিন আসলে শেখ হাসিনার উপদেষ্টা এবং "বাংলার মাটিতে হাসিনার কোনো উপদেষ্টাকে মেনে নেওয়া হবে না" বলে স্লোগান দেন। মশাল হাতে প্রতিবাদকারীরা আওয়ামী বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন এবং বঙ্গভবনে প্রবেশের চেষ্টা করেন, তবে পুলিশি বাধায় তা সম্ভব হয়নি।
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে এখন পর্যন্ত ২১ জন সদস্য ছিলেন। এবার নতুন করে যুক্ত হয়েছেন আকিজ-বশির গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেখ বশির উদ্দিন, চলচ্চিত্র পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম। এতে করে বর্তমানে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৪-এ।
ছাত্র-জনতার এই মশাল মিছিলের প্রতিবাদে উত্তপ্ত পরিবেশ সৃষ্টি হলেও নতুন উপদেষ্টার শপথ গ্রহণ এবং দায়িত্ব পালনে কোনো বাধা দেখা যায়নি। তবে বিভিন্ন মহল থেকে ড. ইউনূসের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে যেন তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে রাজনৈতিক নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়োগ করেন।
এই নিয়োগের পর সাধারণ জনগণের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কেউ মনে করছেন এই নিয়োগের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকার শক্তিশালী হবে, আবার কেউ কেউ অভিযোগ তুলেছেন যে এটি পুরাতন রাজনৈতিক প্রভাবের পুনঃপ্রবেশ ঘটাতে পারে।