বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলায় ডিপ ফ্রিজ থেকে উম্মে সালমা খাতুন (৫০) নামের এক গৃহবধূর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। রোববার (১০ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার জয়পুরপাড়ার চারতলা বাড়ির তৃতীয় তলায় এই ঘটনা ঘটে। এলাকার মানুষ ধারণা করছেন, ডাকাতি করতে এসে বাধার সম্মুখীন হওয়ায় ডাকাতরা তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে ডিপ ফ্রিজে রেখে গেছে।
স্থানীয়দের তথ্যে জানা গেছে, নিহত উম্মে সালমা খাতুন দুপচাঁচিয়া পৌরসভার জয়পুরপাড়ার বাসিন্দা এবং স্থানীয় ডিএস কামিল মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মাওলানা আজিজার রহমানের স্ত্রী। ঘটনার সময় মাওলানা আজিজার রহমান ও তাদের ছেলে সাদদিন মাদ্রাসায় ছিলেন। দুপুরে ছেলে সাদদিন বাসায় এসে তালা খোলার পর ঘরের জিনিসপত্র এলোমেলো অবস্থায় দেখতে পান। খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে ডিপ ফ্রিজের ভেতর হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মায়ের মরদেহ দেখতে পান।
দুপচাঁচিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে তদন্ত শুরু করেছে এবং তদন্তকারী ইন্সপেক্টর নাসিরুল ইসলাম জানান, এ ঘটনার কারণ এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ঘরের স্টিলের আলমারিতে কুড়ালের আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে ক্রাইমসিনের সহায়তায় তথ্য সংগ্রহ করছে।
এ ঘটনায় এলাকাবাসী ভীতসন্ত্রস্ত এবং পুলিশ দ্রুত অপরাধীদের গ্রেপ্তার ও ঘটনার কারণ উদঘাটনের আশ্বাস দিয়েছে। পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, এটি ডাকাতির উদ্দেশ্যে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড হতে পারে।
স্থানীয়দের তথ্যে জানা গেছে, নিহত উম্মে সালমা খাতুন দুপচাঁচিয়া পৌরসভার জয়পুরপাড়ার বাসিন্দা এবং স্থানীয় ডিএস কামিল মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মাওলানা আজিজার রহমানের স্ত্রী। ঘটনার সময় মাওলানা আজিজার রহমান ও তাদের ছেলে সাদদিন মাদ্রাসায় ছিলেন। দুপুরে ছেলে সাদদিন বাসায় এসে তালা খোলার পর ঘরের জিনিসপত্র এলোমেলো অবস্থায় দেখতে পান। খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে ডিপ ফ্রিজের ভেতর হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মায়ের মরদেহ দেখতে পান।
দুপচাঁচিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে তদন্ত শুরু করেছে এবং তদন্তকারী ইন্সপেক্টর নাসিরুল ইসলাম জানান, এ ঘটনার কারণ এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ঘরের স্টিলের আলমারিতে কুড়ালের আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে ক্রাইমসিনের সহায়তায় তথ্য সংগ্রহ করছে।
এ ঘটনায় এলাকাবাসী ভীতসন্ত্রস্ত এবং পুলিশ দ্রুত অপরাধীদের গ্রেপ্তার ও ঘটনার কারণ উদঘাটনের আশ্বাস দিয়েছে। পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, এটি ডাকাতির উদ্দেশ্যে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড হতে পারে।