২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ব্যাপক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবর মাসে রপ্তানি আয় ২০ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়ে ৪ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা গত বছর একই মাসে ছিল ৩ দশমিক ৪২ বিলিয়ন ডলার।
ইপিবির দেওয়া তথ্য অনুসারে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে অক্টোবরের মধ্যে রপ্তানি আয় ১০ দশমিক ৮০ শতাংশ বেড়ে ১৫ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এ সময় তৈরি পোশাক খাত থেকে আয় বেড়ে ১২ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১১ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলার। পোশাক খাতের প্রবৃদ্ধি এ সাফল্যে বড় ভূমিকা রেখেছে।
বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান বলেন, অক্টোবর মাসে আটকে থাকা পণ্য পাঠানো হয়, যা রপ্তানি আয়ে প্রভাব ফেলে। তবে ভবিষ্যতে এই প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন তিনি।
পোশাক খাত ছাড়াও কৃষিপণ্য রপ্তানি আয় বেড়ে ১১৩ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। প্লাস্টিক পণ্য ৩০ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে, যা আগের বছরের তুলনায় ৫৪ দশমিক ২৬ শতাংশ বেশি। তবে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য এবং পাট ও পাটজাত পণ্যের আয় কিছুটা কমে গেছে।
অক্টোবরে হিমায়িত ও জীবন্ত মাছ থেকে রপ্তানি আয় ৩২ শতাংশ বেড়ে ৫২ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা ক্রেতাদের বাংলাদেশি সামুদ্রিক পণ্যের প্রতি আস্থা বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়। ওষুধ শিল্প থেকেও রপ্তানি আয় বেড়ে ২১ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা গত বছরের তুলনায় ৪৯ শতাংশ বেশি।
এই প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে সরকারের সহায়তা এবং আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের আস্থা অর্জন করতে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার দিকে নজর দিতে হবে।
ইপিবির দেওয়া তথ্য অনুসারে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে অক্টোবরের মধ্যে রপ্তানি আয় ১০ দশমিক ৮০ শতাংশ বেড়ে ১৫ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এ সময় তৈরি পোশাক খাত থেকে আয় বেড়ে ১২ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১১ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলার। পোশাক খাতের প্রবৃদ্ধি এ সাফল্যে বড় ভূমিকা রেখেছে।
বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান বলেন, অক্টোবর মাসে আটকে থাকা পণ্য পাঠানো হয়, যা রপ্তানি আয়ে প্রভাব ফেলে। তবে ভবিষ্যতে এই প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন তিনি।
পোশাক খাত ছাড়াও কৃষিপণ্য রপ্তানি আয় বেড়ে ১১৩ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। প্লাস্টিক পণ্য ৩০ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে, যা আগের বছরের তুলনায় ৫৪ দশমিক ২৬ শতাংশ বেশি। তবে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য এবং পাট ও পাটজাত পণ্যের আয় কিছুটা কমে গেছে।
অক্টোবরে হিমায়িত ও জীবন্ত মাছ থেকে রপ্তানি আয় ৩২ শতাংশ বেড়ে ৫২ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা ক্রেতাদের বাংলাদেশি সামুদ্রিক পণ্যের প্রতি আস্থা বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়। ওষুধ শিল্প থেকেও রপ্তানি আয় বেড়ে ২১ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা গত বছরের তুলনায় ৪৯ শতাংশ বেশি।
এই প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে সরকারের সহায়তা এবং আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের আস্থা অর্জন করতে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার দিকে নজর দিতে হবে।