যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প বিজয়ী হয়ে আবারও ক্ষমতায় ফিরতে যাচ্ছেন। দ্বিতীয়বারের মতো হোয়াইট হাউসে প্রবেশের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও বৈশ্বিক সংকট মোকাবেলায় সক্রিয় ভূমিকা নিচ্ছেন তিনি। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে এক ফোনালাপে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে পরামর্শ দেন ট্রাম্প।
সোমবার (১১ নভেম্বর) রয়টার্স ও এনডিটিভি প্রকাশিত পৃথক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্প তার প্রথম সরকারি দায়িত্ব গ্রহণের আগেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সাথে আলোচনা করেন। ফোনালাপে ট্রাম্প পুতিনকে ইউক্রেন যুদ্ধের উত্তেজনা না বাড়ানোর পরামর্শ দেন এবং এই সংঘাত নিরসনে তার আগ্রহ প্রকাশ করেন। ট্রাম্পের মতে, আলোচনার মাধ্যমে এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান সম্ভব এবং এজন্য তিনি দুই দেশের মধ্যে সংলাপ বাড়ানোরও ইঙ্গিত দেন।
তবে, ইউক্রেন যুদ্ধের বিষয়টি নিয়ে বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের অবস্থানের চেয়ে ট্রাম্পের নীতি ভিন্ন হতে পারে বলে অনেকেই ধারণা করছেন। ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারের সময় বলেছিলেন, তিনি ইউক্রেনের জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ ও সামরিক সহায়তার পরিবর্তে দ্রুত যুদ্ধ বন্ধের ওপর জোর দেবেন। তাই তার এই ফোনালাপকে ভবিষ্যতে রাশিয়া-ইউক্রেন সংকট সমাধানে একটি ইতিবাচক উদ্যোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
তবে ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তারা ট্রাম্প ও পুতিনের এই ফোনালাপ সম্পর্কে আগে অবগত ছিল না। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই কথোপকথনের প্রধান বিষয় ছিল ইউক্রেন যুদ্ধ এবং এর সম্ভাব্য স্থায়ী সমাধান।
যদিও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এই ফোনালাপ সম্পর্কে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি তার যোগাযোগ পরিচালক, কিন্তু সূত্রের দাবি অনুসারে তিনি পুতিনকে ইউক্রেনের সাথে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য অনুরোধ করেছেন।
সোমবার (১১ নভেম্বর) রয়টার্স ও এনডিটিভি প্রকাশিত পৃথক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্প তার প্রথম সরকারি দায়িত্ব গ্রহণের আগেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সাথে আলোচনা করেন। ফোনালাপে ট্রাম্প পুতিনকে ইউক্রেন যুদ্ধের উত্তেজনা না বাড়ানোর পরামর্শ দেন এবং এই সংঘাত নিরসনে তার আগ্রহ প্রকাশ করেন। ট্রাম্পের মতে, আলোচনার মাধ্যমে এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান সম্ভব এবং এজন্য তিনি দুই দেশের মধ্যে সংলাপ বাড়ানোরও ইঙ্গিত দেন।
তবে, ইউক্রেন যুদ্ধের বিষয়টি নিয়ে বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের অবস্থানের চেয়ে ট্রাম্পের নীতি ভিন্ন হতে পারে বলে অনেকেই ধারণা করছেন। ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারের সময় বলেছিলেন, তিনি ইউক্রেনের জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ ও সামরিক সহায়তার পরিবর্তে দ্রুত যুদ্ধ বন্ধের ওপর জোর দেবেন। তাই তার এই ফোনালাপকে ভবিষ্যতে রাশিয়া-ইউক্রেন সংকট সমাধানে একটি ইতিবাচক উদ্যোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
তবে ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তারা ট্রাম্প ও পুতিনের এই ফোনালাপ সম্পর্কে আগে অবগত ছিল না। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই কথোপকথনের প্রধান বিষয় ছিল ইউক্রেন যুদ্ধ এবং এর সম্ভাব্য স্থায়ী সমাধান।
যদিও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এই ফোনালাপ সম্পর্কে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি তার যোগাযোগ পরিচালক, কিন্তু সূত্রের দাবি অনুসারে তিনি পুতিনকে ইউক্রেনের সাথে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য অনুরোধ করেছেন।