সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নতুন দায়িত্ব পেয়েই দেশের অপরাধপ্রবণতা এবং সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর বিরুদ্ধে তীব্র বক্তব্য দিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। শপথ গ্রহণের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক ভিডিও পোস্ট শেয়ার করেছেন তিনি, যেখানে অপরাধীদের অস্বীকারের প্রবণতা নিয়ে কঠোর ভাষায় সমালোচনা করেন। ভিডিওটির ক্যাপশনে ফারুকী লেখেন, "অস্বীকার হচ্ছে অপরাধীর প্রথম অস্ত্র। তারা যত অস্বীকার করবে আমরা ততোবার ততোধিক উচ্চস্বরে স্মরণ করিয়ে দিবো।"
তিনি এও বলেন, কীভাবে দেশের ঐতিহ্য, সোনার নোলক, গোলাভরা ফসল এবং নানা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হারিয়ে যেতে বসেছে। ফারুকীর মতে, পলাশীর প্রাসঙ্গিকতাও আজকের সমাজে প্রবল হয়ে উঠছে।
রোববার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩৭ মিনিটে বঙ্গভবনে শপথ গ্রহণের মাধ্যমে ফারুকী অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে তার দায়িত্ব পালন শুরু করেন। শপথ নেওয়ার পর তিনি বলেন, “এটা আমার জন্য এক ধরনের অভাবনীয় অভিজ্ঞতা। কারণ আমি কখনোই কোনো পদ কিংবা চেয়ারে বসব ভাবিনি। তবে প্রফেসর ইউনূসের সহকর্মী হওয়াটা বেশ লোভনীয়, না বলাটা মুশকিল।”
ফারুকীর এই বক্তব্য এবং তার দায়িত্ব গ্রহণের প্রতিক্রিয়া দেশের সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক মহলে ইতিমধ্যেই আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। সংস্কৃতির প্রতি তার দৃঢ় অবস্থান এবং অপরাধীদের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনার মাধ্যমে তিনি এ দায়িত্বে বেশ সক্রিয় ভূমিকায় থাকবেন, এমনটিই আশা করছেন তার সমর্থকরা।
তিনি এও বলেন, কীভাবে দেশের ঐতিহ্য, সোনার নোলক, গোলাভরা ফসল এবং নানা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হারিয়ে যেতে বসেছে। ফারুকীর মতে, পলাশীর প্রাসঙ্গিকতাও আজকের সমাজে প্রবল হয়ে উঠছে।
রোববার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩৭ মিনিটে বঙ্গভবনে শপথ গ্রহণের মাধ্যমে ফারুকী অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে তার দায়িত্ব পালন শুরু করেন। শপথ নেওয়ার পর তিনি বলেন, “এটা আমার জন্য এক ধরনের অভাবনীয় অভিজ্ঞতা। কারণ আমি কখনোই কোনো পদ কিংবা চেয়ারে বসব ভাবিনি। তবে প্রফেসর ইউনূসের সহকর্মী হওয়াটা বেশ লোভনীয়, না বলাটা মুশকিল।”
ফারুকীর এই বক্তব্য এবং তার দায়িত্ব গ্রহণের প্রতিক্রিয়া দেশের সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক মহলে ইতিমধ্যেই আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। সংস্কৃতির প্রতি তার দৃঢ় অবস্থান এবং অপরাধীদের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনার মাধ্যমে তিনি এ দায়িত্বে বেশ সক্রিয় ভূমিকায় থাকবেন, এমনটিই আশা করছেন তার সমর্থকরা।