নারী উদ্যোক্তাদের জন্য দেশে কাঙ্ক্ষিত সহযোগিতার অভাব রয়েছে, যা তাদের সাফল্যের পথে প্রধান বাধা হিসেবে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সাইমা হক বিদিশা। রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে অনুষ্ঠিত তৃতীয় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, "নারীদের অংশগ্রহণ ও সহযোগিতা আগের চেয়ে কিছুটা উন্নত হলেও তা এখনও পর্যাপ্ত নয়।"
বৈষম্য নিরসনে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি প্রয়োজন
সাইমা হক বলেন, "শ্রমবাজারে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানো এবং গুণগতমানের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে না পারলে অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করা সম্ভব নয়। যদিও গত বছরের শ্রমশক্তি জরিপে কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা গেছে, তবে নারীদের কেবল ১০ শতাংশই আনুষ্ঠানিক কাজে অংশ নিতে পারছেন, যা অত্যন্ত কম।"
আনুষ্ঠানিক কর্মসংস্থানে নারীদের সংখ্যা কম
তিনি আরও জানান, দেশে নারী শ্রমিকদের ৯৬ শতাংশই অনানুষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত। বেশিরভাগ নারী অপেক্ষাকৃত বেশি ঝুঁকিপূর্ণ এবং কৃষিভিত্তিক কাজে অংশগ্রহণ করছেন। আনুষ্ঠানিক ও গুণগত কাজে নারীদের কম অংশগ্রহণ নিয়ে তিনি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
সমাজের সহায়তা এবং বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ জরুরি
উচ্চশিক্ষা ও কর্মসংস্থানে নারীদের সমর্থন বৃদ্ধির জন্য আবাসন সুবিধা, সামাজিক নিরাপত্তা এবং বাল্যবিবাহ রোধের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন সাইমা হক। তিনি বলেন, "মেধাভিত্তিক উচ্চশিক্ষা ও উন্নত কাজের ক্ষেত্রে নারীদের অবদান রাখতে হলে সঠিক পরিবেশ ও সুযোগ তৈরি করতে হবে।"
অর্থনৈতিক উন্নয়নে নারীদের সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান
এ সম্মেলনের প্রধান অতিথি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদও নারীদের জন্য সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর এবং এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর হোয়ে ইউন জিয়ং।
বৈষম্য নিরসনে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি প্রয়োজন
সাইমা হক বলেন, "শ্রমবাজারে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানো এবং গুণগতমানের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে না পারলে অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করা সম্ভব নয়। যদিও গত বছরের শ্রমশক্তি জরিপে কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা গেছে, তবে নারীদের কেবল ১০ শতাংশই আনুষ্ঠানিক কাজে অংশ নিতে পারছেন, যা অত্যন্ত কম।"
আনুষ্ঠানিক কর্মসংস্থানে নারীদের সংখ্যা কম
তিনি আরও জানান, দেশে নারী শ্রমিকদের ৯৬ শতাংশই অনানুষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত। বেশিরভাগ নারী অপেক্ষাকৃত বেশি ঝুঁকিপূর্ণ এবং কৃষিভিত্তিক কাজে অংশগ্রহণ করছেন। আনুষ্ঠানিক ও গুণগত কাজে নারীদের কম অংশগ্রহণ নিয়ে তিনি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
সমাজের সহায়তা এবং বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ জরুরি
উচ্চশিক্ষা ও কর্মসংস্থানে নারীদের সমর্থন বৃদ্ধির জন্য আবাসন সুবিধা, সামাজিক নিরাপত্তা এবং বাল্যবিবাহ রোধের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন সাইমা হক। তিনি বলেন, "মেধাভিত্তিক উচ্চশিক্ষা ও উন্নত কাজের ক্ষেত্রে নারীদের অবদান রাখতে হলে সঠিক পরিবেশ ও সুযোগ তৈরি করতে হবে।"
অর্থনৈতিক উন্নয়নে নারীদের সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান
এ সম্মেলনের প্রধান অতিথি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদও নারীদের জন্য সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর এবং এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর হোয়ে ইউন জিয়ং।