নতুন উপদেষ্টাদের শপথের পর রংপুর থেকে কাউকে না রাখায় ক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে রংপুরের ছাত্র-জনতা। তারা এই সিদ্ধান্তকে আঞ্চলিক বৈষম্য হিসেবে উল্লেখ করে ‘উত্তরবঙ্গ ব্লকেড’ কর্মসূচিসহ বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। সোমবার (১১ নভেম্বর) বিকেলে রংপুর প্রেসক্লাবের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ সমাবেশ করে রংপুর থেকে একজন উপদেষ্টা নিয়োগের দাবি জানান।
বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, নতুন অন্তর্বর্তী সরকারে দক্ষিণবঙ্গ থেকে একাধিক উপদেষ্টা রাখা হলেও উত্তরবঙ্গকে সম্পূর্ণভাবে উপেক্ষা করা হয়েছে। ছাত্রনেতারা জানান, প্রধান উপদেষ্টা রংপুর সফরে এসে আঞ্চলিক বৈষম্য দূর করার প্রতিশ্রুতি দিলেও এখন তা বাস্তবায়ন হয়নি। বক্তারা বলেন, শহীদ আবু সাঈদের রক্তে রঞ্জিত উত্তরবঙ্গের প্রতি এভাবে অবহেলা করা মেনে নেওয়া যাবে না।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা চলছে। সাংবাদিক থেকে শুরু করে শিক্ষার্থী, স্থানীয় নেতারা সবাই এই বৈষম্যের প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছেন। ফেসবুকে নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করে অনেকে মন্তব্য করেছেন, কেন রংপুরের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা হয়নি। বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদদের মধ্যে থাকা এই অঞ্চলের মানুষ বরাবরই আন্দোলন-সংগ্রামের অগ্রভাগে থেকেছেন, তবুও উপদেষ্টা পরিষদে তাদের বাদ দেওয়া অবহেলারই উদাহরণ।
ছাত্র-জনতা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, মঙ্গলবারের মধ্যে ইতিবাচক বার্তা না পেলে সারা দেশের সঙ্গে রংপুর বিভাগের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করার কর্মসূচি দেওয়া হবে।
বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, নতুন অন্তর্বর্তী সরকারে দক্ষিণবঙ্গ থেকে একাধিক উপদেষ্টা রাখা হলেও উত্তরবঙ্গকে সম্পূর্ণভাবে উপেক্ষা করা হয়েছে। ছাত্রনেতারা জানান, প্রধান উপদেষ্টা রংপুর সফরে এসে আঞ্চলিক বৈষম্য দূর করার প্রতিশ্রুতি দিলেও এখন তা বাস্তবায়ন হয়নি। বক্তারা বলেন, শহীদ আবু সাঈদের রক্তে রঞ্জিত উত্তরবঙ্গের প্রতি এভাবে অবহেলা করা মেনে নেওয়া যাবে না।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা চলছে। সাংবাদিক থেকে শুরু করে শিক্ষার্থী, স্থানীয় নেতারা সবাই এই বৈষম্যের প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছেন। ফেসবুকে নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করে অনেকে মন্তব্য করেছেন, কেন রংপুরের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা হয়নি। বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদদের মধ্যে থাকা এই অঞ্চলের মানুষ বরাবরই আন্দোলন-সংগ্রামের অগ্রভাগে থেকেছেন, তবুও উপদেষ্টা পরিষদে তাদের বাদ দেওয়া অবহেলারই উদাহরণ।
ছাত্র-জনতা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, মঙ্গলবারের মধ্যে ইতিবাচক বার্তা না পেলে সারা দেশের সঙ্গে রংপুর বিভাগের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করার কর্মসূচি দেওয়া হবে।