বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ওয়ানডেতে ১৭তম অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ, যিনি এই দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন নাজমুল হোসেন শান্তর অনুপস্থিতিতে। অধিনায়ক হিসেবে তার অভিষেক ম্যাচটি ছিল ওয়ানডেতে তার শততম ম্যাচ। এ উপলক্ষে মিরাজের নেতৃত্বে বাংলাদেশ দলের রেকর্ড গড়া একটি ইনিংস সম্পন্ন হয়েছে।
শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ। উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানদের পরপর আউটের কারণে বাংলাদেশ দল যখন ৭২ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে, তখন অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং অধিনায়ক মিরাজের ১৪৫ রানের জুটি বাংলাদেশকে কঠিন পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার করে। মাহমুদউল্লাহ খেলেন অসাধারণ ৯৮ রানের ইনিংস, যা বাংলাদেশকে সম্মানজনক স্কোরে পৌঁছাতে সহায়তা করে।
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকে ৬৬ রান করে মিরাজ প্রবেশ করেছেন বাংলাদেশি অধিনায়কদের তালিকায়, যারা অভিষেক ম্যাচে ফিফটি করেছেন। তবে তার ইনিংসে একটি বিব্রতকর রেকর্ডও যুক্ত হয়েছে—১০৬ বলে ধীরগতির ফিফটি, যা বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সবচেয়ে ধীরগতির। এই রেকর্ডটি আগে ছিল জুনায়েদ সিদ্দিকীর দখলে (১০৫ বলে)।
মাইলফলক ওয়ানডেতে ফিফটি করার রেকর্ড এ নিয়ে তিনজন বাংলাদেশের খেলোয়াড়ের হলো। এর আগে মুশফিকুর রহিম এবং হাবিবুল বাশার তাদের মাইলফলক ম্যাচে ফিফটি করেছিলেন।
শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ। উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানদের পরপর আউটের কারণে বাংলাদেশ দল যখন ৭২ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে, তখন অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং অধিনায়ক মিরাজের ১৪৫ রানের জুটি বাংলাদেশকে কঠিন পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার করে। মাহমুদউল্লাহ খেলেন অসাধারণ ৯৮ রানের ইনিংস, যা বাংলাদেশকে সম্মানজনক স্কোরে পৌঁছাতে সহায়তা করে।
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকে ৬৬ রান করে মিরাজ প্রবেশ করেছেন বাংলাদেশি অধিনায়কদের তালিকায়, যারা অভিষেক ম্যাচে ফিফটি করেছেন। তবে তার ইনিংসে একটি বিব্রতকর রেকর্ডও যুক্ত হয়েছে—১০৬ বলে ধীরগতির ফিফটি, যা বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সবচেয়ে ধীরগতির। এই রেকর্ডটি আগে ছিল জুনায়েদ সিদ্দিকীর দখলে (১০৫ বলে)।
মাইলফলক ওয়ানডেতে ফিফটি করার রেকর্ড এ নিয়ে তিনজন বাংলাদেশের খেলোয়াড়ের হলো। এর আগে মুশফিকুর রহিম এবং হাবিবুল বাশার তাদের মাইলফলক ম্যাচে ফিফটি করেছিলেন।